Skip to main content
(50) | " (18) | # (1) | ' (12) | 1 (1) | 7 (1) | A (5) | B (3) | C (6) | D (8) | F (8) | G (3) | H (2) | I (16) | J (4) | K (3) | L (9) | M (9) | N (5) | O (11) | P (8) | R (2) | S (19) | T (13) | U (5) | W (8) | Y (6) | | (1) |   (4) | (2) | (1) | (1) | (1) | (1) | (1) | (2) | (1) | (1) | (1) | (3) | (1) | (312) | (425) | (28) | (15) | (49) | (5) | (288) | (47) | (1) | (415) | (64) | (101) | (43) | (120) | (69) | (139) | (35) | (29) | (12) | (32) | (9) | (274) | (15) | (193) | (51) | (231) | (321) | (65) | (403) | (207) | (365) | (162) | (123) | (48) | (194) | (2) | (475) | (111) | (6) | (11) | (5) | (1) | (2) | (1) | (1)

এও তবে সভ্যতা

সারা বিশ্বজুড়ে ভারতের করোনার এক ভয়াবহ ছবি দেখান হচ্ছে - নদীতে ভাসছে মৃতদেহ। নিশ্চিত নয়, তবু আশঙ্কা করা হচ্ছে এ করোনায় মৃত মানুষের দেহ। 

একি শুনি

ও দাদা, ও মহারাজ

একি শুনি
    বন্ধ নাকি আইপিএল
       দেশের ভাগ্যে একি খেল!

"আইপিএল না হলে দেশের লোকে হত পাগল"

এই তো সেদিন

এই তো সেদিন 

মঠে এসে রাত কাটালেন
সবাই বলল,
    ফকিরি নাকি ওঁর স্বভাবে 

একটা গল্প

আজ একটা গল্প মনে পড়ছে। আমি কলেজে শুনেছিলাম। 

একটা প্লেন ক্র‍্যাশ হয়েছে। প্রাইভেট প্লেন। দেশের কোনো এক মন্ত্রীর প্লেন ছিল। যদিও কেউ মারা যায়নি, কিন্তু সবাই কোমায়। সুস্থ বলতে একমাত্র একটা শিম্পাঞ্জি, সেও ওই প্লেনেই ছিল। 

এক পশলা বৃষ্টি

পাহাড়ে ঘেরা এক চিলতে জমি। হয় তো উর্বর। কিন্তু কেউ জানে না। পাহাড়গুলো এত উঁচু যে আজ অবধি কোনো মেঘ এসে এই এক চিলতে অভাগা জমিটার উপর দাঁড়ায়নি। মেঘ পাহাড়ের ওদিকে গিয়ে জমে। বৃষ্টি হয়। ঝর্ণা হয়ে সে জল নামে। কুলকুল শব্দ হয়। এই এক চিলতে জমি, সে সব কান পেতে শোনে। নিজের রুক্ষ শুষ্ক চেহারার দিকে তাকায়। দীর্ঘশ্বাস ফেলে। তার বুকের উপর অনেক কষ্টে জন্মানো

এ শূন্যতাই থাকুক

"মা নেই", ব্যস, এই দুটোই শব্দ। তিনটে অক্ষর। কি অসীম শূন্যতা। প্রায় ন বছর, এই দুটো শব্দ সব কিছু বদলে বদলে দিচ্ছে। রোজ অল্প অল্প করে সব কিছু বদলে দিচ্ছে। দিনের আলোর রঙ, রাতের আকাশের স্নিগ্ধতা, ভাতের গন্ধের তৃপ্তি, ধুপের গন্ধের আরাম, রাতের বিছানায় মাথার বালিশের শান্তি - সব বদলে দিয়েছে। হাসির মুক্তোগুলো মেকি। কান্

এক মুঠো সুখ নিয়ে

ভালোবাসার মানুষটাকে ভুলতে পটলা কি না করল। আরো ভালো করে বললে, ব্যর্থ,

এ তো হৃদয়

এ তো হৃদয়
মাচা নয় বলো
যে তুমি প্রতিশোধ নেবে
শিকার করবে
একে তাকে ওকে
...

এক বিন্দু জল

তুমি তো এক বিন্দু জল
তর্জনীর মাথায় নিয়েও
সেখানে আকাশের ছবি খুঁজতে
আমি এক সমুদ্র জলের সামনে দাঁড়িয়েও

এই মুহূর্ত

গুরু বললেন, তুমি যখন বাড়ি থাকবে তোমাকে তখন গিয়ে দীক্ষা দিয়ে আসব। শিষ্য আশ্চর্য হয়ে গেল। বলল, তবে তো ভীষণ ভালো হবে গুরুদেব। আমার বাড়িতে আপনার পায়ের ধুলো পড়বে। গুরু হাসলেন। বললেন, কাল সকালে আসব।

এক্সপ্লয়টেশান

এখন দ্বন্দ্ব, নিজেকে প্রতারিত হতে দেব, না তাঁদের উস্কে দেওয়া সেন্টিমেন্টকে প্রশ্রয় দেব। প্রশ্রয় দিলে দুভাবেই ঠকা হবে। দামেও, নিজের সেন্টিমেন্টেও। যে মানুষ
দরজায় দাঁড়িয়ে বলে, তুমি এই ফিনাইলটা দ্বিগুণ দামে কেনো, নইলে আমি আজই বাড়ি গিয়ে আত্মহত্যা করব, দায় থাকবে তোমার; এও তো আমাকে গানপয়েন্টে রাখছে।
আমার সেন্টিমেন্টকে প্রচণ্ড ধাক্কা দিয়ে কাজ উশুল করে নিতে চাইছে। একি অত্যাচার নয়! এক্সপ্লয়েটেশান নয়?

এইটুকুই যা সত্যি

প্রেমিকার চোখের জল পড়ল হীরের উপর। সে তার কোমল ওষ্ঠে হীরেকে স্পর্শ করে বলল, আমার হৃদয়ের
মণিকোঠায় রেখে দিলাম তোমায়, এই হীরের মত।

এক মুঠো সুখ নিয়ে

পটলা হয় তো ধৈর্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গিয়েছিল। নইলে এমন কাণ্ড করবে কেন? পটলা কি করে এত বছর পর এরকম একটা সিদ্ধান্তে এলো, সে বিশ্লেষণ মনোবিদেরা করতে পারবেন, আমি না। আমি বলি পটলা কি করল।

এসি

মেয়েটার ঘমার্ক্ত শরীর  ভিজে জামা বিশ্রীরকম    অসভ্যের মত  কিভাবে বসবে বুঝে উঠতে পারছে না এই রোদে এতটা সাইকেল চালিয়ে আসা তো!

এই তো... এই তো..

গাছ থেকে নেমেই বদনের যেটা খেতে ইচ্ছা করল, সেটা হল সুজি। মা করত। গুড়ের সুজি। লাল। মাখা মাখা। 

     প্রচণ্ড গরম। গাছে উঠেছিল কেন মনে পড়ছে না। একটাও আম নেই। খানিক কাঠ পিঁপড়ের কামড় জুটেছে। খিদে পেয়েছে প্রচণ্ড। খাবে কি? 

এই যে কালো মাটির বাসা

মেঘ
=====


মেঘের মধ্যে পাহাড়, না পাহাড়ের মধ্যে মেঘ? থেকে থেকেই মুষলধারে নামছে বৃষ্টি, স্নান করে যাচ্ছে দার্জিলিং। 

     এই ভরা শ্রাবণে কেউ পাহাড়ে যায়? 

এলোমেলো কিউব

আসতেই হত। আজ এক বছর কমপ্লিট হল ফ্ল্যাটটায় আসা। ঈশান ঘুমাচ্ছে। কনক এক কাপ কফি নিয়ে বালকনিতে এসে বসল। সকাল ছ'টা। 

     কেউ খারাপ ছিল না। সবাই ভালো। শ্যামনগরের বাড়িতে ঘরের অভাবও ছিল না। তবে বিরাটি কেন? 

এত নিস্তরঙ্গ কেন?

এত চুপচাপ কেন? 

কাশবন, প্যাণ্ডেল, কেনাকাটি, শারদসাহিত্যের পুঞ্জীভূত রাশি
পুজোর রান্নাবান্না, সাজগোজ, 
বেড়াবার নতুন ঠিকানার খোঁজ 

এত নিস্তরঙ্গ কেন? 

সাধারণ মানুষ তুমি, আমি
নাই বা হলাম ডাকাবুকো নারীবাদী
কি অন্য কোনের দলের 
    প্রফেশনাল প্রতিবাদী!

এত বেখেয়াল কেন?

এক বিন্দু বিষ

শূন্য খাঁচায় পাখি ডাকে না। কিন্তু পাখির ডাকের স্মৃতি?

একটু চা হলে ভালো হত

আলোটা নিভিয়ে দে শম্ভু, আর আওয়াজটাও বন্ধ করে দে।

    কথাটা বেশ চীৎকার করেই বলতে হল। উপায় নেই। সামনে প্রচণ্ড জোরে লরির উপর বক্স বাজছে।

একটা কবিতার বই, ভাষাযাপন আর একখণ্ড সন্ধ্যা

মা সাহিত্যঅন্ত প্রাণ ছিলেন না। কিন্তু একটা সহজ পাঠ আমায় দিয়ে গিয়েছিলেন ভাষা নিয়ে। মানুষ আগে, ভাষা পরে। আবার প্যারাডক্সটা হল, মানুষকে আপন করতে গেলে তার ভাষাকে

একটা সন্ধ্যে আর ভাস্কর চক্রবর্তী

চারটে বত্রিশের কল্যাণী লোকাল ছেড়ে যাচ্ছে কল্যাণী সীমান্ত স্টেশান। শীতের সন্ধ্যে বড় আদেখলা। বড় তাড়াতাড়ি আসে। না বলেই। বিনা ভূমিকায়। বিয়ে বাড়িতে গুরুত্বপূর্ণ আত্মীয় আসার আগেই যেমন ভিখারিরা চলে আসে। আড়ালে বসে থাকে। খেয়ালে পড়ে না।

এক্কাদোক্কা

কপালে শেষ ট্রেনই ছিল। কাঁচরাপাড়ায় নামলাম। ঠাণ্ডা জাঁকিয়ে পড়েছে। যা ভেবেছিলাম তাই। কিচ্ছু নেই। আমার গন্তব্য হাঁটাপথে আধঘন্টা এখন।

এমন একা অহংকারী

সাইকেলটা একটু দূরে দাঁড় করিয়ে রেখে, সে মাঠের মাঝখানে বসে আছে। মুখে খোঁচাখোঁচা দাড়ি। পরে আছে গেরুয়া মোটা গেঞ্জি, আর ঢোলা একটা প্যান্ট। দুটোই ময়লা।

এক্কাদোক্কা

অনেকটা রাস্তা ভিড়ে একা একা হেঁটে ফেললাম। শীতের আমেজ।

এমন জল্লাদের মত ঠাণ্ডা

এমন জল্লাদের মত ঠাণ্ডায় আমার কোনো সুখ নাই। হেঁটে ফিরছি। বড় মাঠ। ধোঁয়াশা আর কুয়াশায় মাখামাখি। চাদ্দিকে কিচ্ছু দেখা যায় না। গাড়ির হেডলাইটগুলো দেবলোক

এরে ভিখারি সাজায়ে

আত্মহত্যার খবর আচমকা পাওয়া যায়। কিন্তু আত্মহত্যার প্রস্তুতি?

একফালি আলো

ধান্দাবাজ হলে অনেক কিছু হয়, খাঁটি কিছু হয় না। এই সহজ সরল সত্যিটা প

এ ফুট, ও ফুট

রত্না এক হাতে আটা ভর্তি প্লাস্টিকটা নিয়ে, আরেক হাতে বাজারের ব্যাগটা… রাস্তার এ পাশে এসেই মনে পড়ল ও ফুটে আবার যেতেই হবে… চা পাতাটা আনা হয়নি।

এইটুকুই তো

জলের বোতলটা ভরে দাঁড়াতে গিয়ে কোমরে সটকা লেগে গেল। কোনোরকমে নিজের শরীরটা দেওয়ালে ঠেকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকল। দমবন্ধ হয়ে আসছে যন্ত্রণায়। স্লিপডিস্ক হল নাকি<