এবার পুজোয়
মা, এবার পুজোয় বাপের বাড়ি না, ছেলের বাড়ি এসো। দশ হাতে না গো, দুই
একটা সুখ
দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের বাইরে কচুরির দোকান। প্রচণ্ড ভিড়। শনিবার সকালবেলা। নিশীথের মনে যুদ্ধ জয়ের আনন্দ। বউ
এমন দিনে তারে বলা যায়
এতবড় নিদারুণ প্রবঞ্চনা
সকাল সাতটা নাগাদ হবে। ফিমেল মেডিক্যাল ওয়ার্ডের সামনে দাঁড়িয়ে। মা ভর্তি আছেন রেলের হাস্পাতালে। হঠাৎ দেখলাম ডাক্তার নার্স সব দৌড়াদৌড়ি করছেন। <
এখন নেই
ঘটনাটা ছিল এই, হলুদ একটা পাতা খসে দীঘির জলে পড়েছিল, ভাসছিল, তার উপর একটা নীল প্রজাপতি এসে বসেছিল।
একটি ঘটনাঃ দুটো দৃষ্টিকোণ
একই
পাখিটা গঙ্গার উপর দিয়ে উড়তে উড়তে মেঘ ডিঙিয়ে আকাশে পৌঁছালো। মাটিতে তখন মোটা মোটা জলের বিন্দু। আগুন নিভে গেছে কখন।
এ আবরণ ক্ষয় হবে গো
কয়েকদিন ধরে দেখছি বাঙালিরা বাঙালিদের কাছেই দেশে-বিদেশে বড় অপমানিত হচ্ছেন। প্রতিবাদ
এসেছ কি হেথা...
বহুকাল আগে, কবি আক্ষেপে গেয়ে উঠেছিলেন –
"এসেছি কি হেথা যশের কাঙালি কথা গেঁথে গেঁথে নিতে করতালি - মিছে কথা কয়ে, মিছে যশ লয়ে, মিছে কাজে নিশিযাপনা"
সেই সুর, অন্য রাগে বাঁধা পড়ল শুনলাম Yashodhara Ray Chaudhuri র একটা লেখায় আজ। তিনি তার অনেক পুরোনো একটা কবিতায় লিখেছিলেন –
'বিশ্বাস, জরুরি, আর বিশ্বাস, সচ্চাই, ধুলোহীন...
এইটুকু কথা রেখো
পটার ধুম জ্বর। মাথাটা টোটোর রডে এলিয়ে বসে আছে। ঘোর লেগে আছে। টোটোটা অন্ধকারে দাঁড় করানো, একটা বড় গাছের তলায়। গাছের মধ্যে জোনাকি ফুটছে। পটা মাঝে মাঝে চোখ খুলে
এলোকেশী
মৃত্যু মায়ের কাছে এসে দাঁড়ালো। মা প্রদীপ জ্বেলে বসে। মৃত্যু তার সন্তানকে নেবে। তার সময় হয়েছে।
এমনকি
এইটুকুই সবটুকু সত্যি
ছাদের এক কোণে পড়ে থাকত একটা ভাঙা আধলা ইঁট। কারোরই চোখে পড়ে না।
এর চাইতেও বেশি শাস্তি দেবে ওকে?
খুব সহজ হয়ে কাছে এসে বসেছে সে। জ্যোৎস্নায় তাকে দেখাচ্ছেও বেশ। শীত আসছে। চাদর ভিজে যাচ্ছে শিশিরে।
এক কবিতাই
এক কবিতাই পারে অ-গ্রন্থিত করতে
এমনিতে গাঁদা, গায়ে কালো ফুট ফুট
একলা আসে না
রোদ একলা আসে না।
এত রাতে প্ল্যাটফর্মের ধারে কে দাঁড়ায়
রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে ভাই। কফি আর পকোড়া দিতে দিতে দু'বার তাকালো জুঁই। এখনই বেরোনো যাবে না। এত ভিড়। সবে বরযাত্রী ঢুকেছে। সেটা তো আছেই। দ্বিতীয় কারণ তার পোশাক।
একটি মৃত্যু ও একটি ঘটনা
“আমি-যে দেখিনু তরুণ বালক উন্মাদ হয়ে ছুটে
একের বুকে
এখনও দক্ষিণেশ্বর মন্দিরপ্রাঙ্গণে সে ঘরটা,
এতদিন কেন লাগল সময়?
গুরু আঘাতে
এইটুকুই যা পার্থক্য
রোজ রোজ একই সময়ে ট্রেনটা যায়
এমন অসঙ্গত সাযুজ্য স্থাপনের কী মানে?
একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে
যার চায়ের দোকান ছিল
এবার ফিরে যাও
এটা কবিতা তো মোটেই নয়...
বড্ড টলমল অবস্থা
এগিয়ে যাক
একা যেও না
একা
এবারে সব পুজো হোক, তার নামে সঙ্কল্পে
এইসব অন্ধকার
এটাই অনেক
একটা ভুতের গল্প
এক কামড়ের চাঁদ
এও রূপকথা
খোলা আকাশের নীচে, রাস্তায় শুয়ে শুয়ে
এক যে ছিল
এক যে ছিল সাপ