ধর্ম ও ধর্মান্ধতা
(আজ ধর্মান্ধতার বর্বরতা যখন আবার তার কালো ফণা তোলার উপক্রম করছে, তখন একটু ভয় ভয় করছে বৈকি। তবে কি আমরা...)
ধর্মের দুটো দিক আছে। এক অধ্যাত্মিকতা, দুই সমাজের রজ্জু হিসাবে।
ধর্ষণ
সন্ন্যাসীনী ধর্ষণ মর্মান্তিক না। বয়সটাও মর্মান্তিক না। মর্মান্তিক সমাজের অবক্ষয়টা। শরীরে ক্যান্সার হলে তার অনেক লক্ষণ ফুটে ওঠে। যেগুলো কদর্য, অসহনীয় হলেও মূল তো তারা নয়!
ধূলোর মত যারা
সবাইকেই একই রকম দেখতে
রিকশাওয়ালা, মিস্ত্রী, সব্জীওয়ালা
এরকম আরো অনেকের মুখগুলো
আলাদা করে চিনতে পারি না
তাকানো হয় না কখনো ভাল করে
লুঙ্গি পরা, কালো গায়ে গেঞ্জি অথবা জামায়
সবাই একই রকম
আমার মানিব্যাগের সাথেই সম্পর্ক ওদের
ধৈর্য্য
সব ছড়িয়ে যাক
আবার সাজিয়ে যাবে
যেখানের জিনিস
ফের ফিরে পাবে সেখানেই
ধরা-অধরা
থেকো না হাতের নাগাল
তাহলে আমার মন বলবে,
ধ্যানের গভীরে
ধর্ষণ
খুব আলোচিত বিষয় - ধর্ষকদের ফাঁসি হওয়া উচিৎ কি না। আমি ভণিতা না করে সরাসরি আমার নিজের চিন্তা-ভাবনার নির্যাস বলি - উচিৎ।
মনুষ্যসমাজে তিন ধরণের মানুষ দেখা যায় প্রধানত রুচির দিক দিয়ে।
ধরা দিতে চাইলে দূরত্বটা কিছুই নয়
ধরা দিতে চাইলে দূরত্বটা কিছুই নয়
চাঁদের আলো বিছানার চাদরে পড়লে বুঝি
ধরা না দিতে চাইলে অতি নৈকট্যও ফাঁকি
হাতঘড়ির আওয়াজটা কানে এলেই বুঝি
ধপ্পা
ধুর - দর্শন
ধারাবাহিক আর বিজ্ঞাপনের ধারাবাহিকতা। শোয়ার ঘর, বসার ঘর, মাথার ঘর ভর্তি। তাকিয়ায় ঠেসান দিয়ে, খাটে পা এলিয়ে, বসার ঘরে পা ঝুলিয়ে - শুয়ে-বসে বিভিন্ন কাল্পনিক, পরা-বাস্তব চরিত্ররা।
সত্যি খবরের মিথ্যা গল্প আর সাথে বিজ্ঞাপনের ধারাবাহিকতা। মাথায় ধোঁয়া, চায়ের কাপে ধোঁয়া, শৌচাগারে ধোঁয়া - উড়ে উড়ে চোখের জ্বালা ধরিয়ে মিলিয়ে যাচ্ছে, হারিয়ে যাচ্ছে। আবার আসছে নতুন ধোঁয়া।
ধ্রুবতারার
ধ্রুবতারার ছায়া পড়ে না
তবু ছায়াপথকে পাশে নিয়েই দাঁড়িয়ে
সব ঢেউ বুকে নিয়েও সমুদ্র শান্ত যেমন
জানে তো ঢেউ জল ছাপিয়ে যায় না
ধারাভাষ্য
তাকালে তো শুধু দৃশ্য
ধন্যবাদ যশোদি
...
ধ্যাৎ
আশ্চর্য গায়ের গন্ধ তোমার
বিকালের বাতাসের হাতে লেগে আসে
যে পাকা ধানের গন্ধ ধানক্ষেত থেকে
সেই রকম
ধানদুব্বো
ঈশ্বর অপেক্ষায় আছেন,
অভুক্ত
...
ধৈর্য্য ধর বৎস ক্ষণকাল
দেব দিবাকর আর দুইদিন যাক অস্তাচলে
সিরিয়া শ্রীদেবী ভাসায়ে আসিতেছে দোল
...
ধুপগুড়ি
ধাপ্পা
ইকিড়মিকিড়
কারোর আঙুলে ডাক নেই তোর?
আগডুম বাগডুম
খেলায় ডাকে না কেউ?
"উবু উবু আব্বুলিশ"
তুই একা একা ছাদে ঘুরিস?
কিত কিত কিত
তুই উঠান পাবি কই?
ধর্ম-সত্য-বিজ্ঞান
বর্তমানে কর্পোরেট গুরুমহলে সদগুরুর নামটা বহুল পরিচিত। জাগ্গি বাসুদেব। তার দাবী তিনি আলোকপ্রাপ্ত পুরুষ। তিনি মানবকল্যাণে নিয়োজিত। সে কল্যাণে বহুল অর্থ-বিত্ত-নেতা ইত্যাদির যোগ। একজন বরিষ্ঠ সাংবাদিক তাকে রামরহিম, আশারাম ইত্যাদি ধর্মগুরুদের বিষয়ে মতামত জিজ্ঞাসা করেন। তিনি উত্তর করেন, তাদের আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি না, মিডিয়ায় আমার বিশ্বাস নেই, আমি নিজের অনুভবের বাইরে কিছু বলি না, আর দেশের আইনের পথে
ধর্মসভার আওয়াজ
মাইকে ভেসে আসছে ধর্মসভার আওয়াজ। বক্তা গদগদ হয়ে উচ্চৈঃস্বরে বলছেন -
ধুলো
উঠোন ঝাঁট দিতে দিতে রোজই বড় রাস্তায় চলে আসে বাড়ির বউটা। ঝাঁট দিতে দিতে কখন ঘোমটাটা খুলে যায় তাও খেয়াল থাকে না। এই নিয়ে নিত্য গঞ্জনা শুনতে হয় তাকে।
সেদিন রাতে সে বরকে জিজ্ঞাসা করল, বড় রাস্তায় গেলে কি হয়?
বর বলল, বেশ্যা।
ধুলো উড়িয়ে
ধুলো উড়িয়ে, মাটি কাঁপিয়ে তো গেলে
তোমার ক্ষমতা আছে মানলাম
কিন্তু ধুলো না উড়িয়ে, মাটি না কাঁপিয়ে
গন্তব্যে পৌঁছাতে পারতে কি?
জানা হল না
ধর্ম অধর্ম
...
ধুলোয় ঢাকা মুখ
...
ধর্ম ও কুসংস্কার
...
ধুলোর স্তর
...
ধুলো - ঝাড়ব না মাখব?
...
ধী এর নিশিডাক
...
ধর্ম আর আগুন
তিনি কয়েকদিন হল দল পরিবর্তন করেছেন। এবং হিসাব মত যে দলে গেলেন, সে দলে যে সুরটা বাদী সেই সুরে নিজের কথাকেও বাঁধতে সচেষ্ট হয়েছেন। কথা হল সেই দলের প্রধান সুর হল ধর্ম। তো ইনিও ধর্মের সুরেই কথা বলছেন। সে তো বলতেই হবে, সেখানে গোলমাল কিছু নেই। তিনি তো আর হঠাৎ করে কোন রাজ্যে কতদিন ধরে কত মহিলা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ জানিয়ে যাচ্ছেন চাষাবাদ নীতি নিয়ে সে কথা তুলবেন না, এতো বোঝা
ধৈর্য
ফাঁসুড়েও অপেক্ষা করে
...
ধর্ষণ আর যৌন চাহিদা
...
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেরা আর কোরোনা
...
ধর্ষক নন, কামুক
সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা। মধ্যবয়েসী শিক্ষক, বিবাহিত। স্ত্রী তার মেয়েকে নিয়ে বাজারে গেছে পাশের শহরে। আটকে গেছে, ফিরতে দেরি হবে ফোনে জানিয়েছে।
শিক্ষক ছাত্রীর সামনে এসে
...
ধর্মবোধ
করেন কোনো আলোকপ্রাপ্ত পুরুষ; দ্বিতীয় কাজটা করেন সাধারণত কোনো উদ্দেশ্যদ্বারা চালিত মানুষ। সে উদ্দেশ্য রাজনীতি হতে পারে, জীবিকা হ
তে পারে, আরো কোনো গূঢ় স্বার্থ বা উদ্দেশ্য হতে পারে। ...
ধর্ম
ধর্ম পুস্তকবাহী না। চিত্তবাহী। ধর্ম মানে বিবেক। ধর্ম মানে নীতি। ধর্ম যা মঙ্গল, সত্য আর শান্তির স্থাপক হবে।
ধর্মগ্রন্থ কথাটা অক্সিমোরোন। ধর্ম কখনও গ্রন্থ হতে পারে না। ধর্ম ঈশ্বরেরই ধার ধারে না তো গ্রন্থের।
১) ধর্ম কাস্টমস না, প্রথা-আচার-আচরণ-অনুষ্ঠানাদি না।
ধরো ধরো, সুর ধরো
কোনো অজ্ঞাত কারণ ছিল। কেউ কিচ্ছু জানল না। কারণ কি ছিল, কাকে জিজ্ঞাসা করবে আজ? সে কই?
কারণ জিজ্ঞাসা করা হয় না। সময় পাওয়া যায় না। সবটুকু সময় তো আমার একার। তোমায় দেব কেন? সবটুকু সময় নিংড়ে নিংড়ে বার করব আমার জীবনের মহাকাব্য। সময়কে ঘাড় ধরে সকাল সন্ধ্যে, গ্রীষ্মবর্ষাশীতবসন্ত আমার ক্ষেতে জোয়াল টানাই। তুমি কে?