Skip to main content
(50) | " (18) | # (1) | ' (12) | 1 (1) | 7 (1) | A (5) | B (3) | C (6) | D (8) | F (8) | G (4) | H (2) | I (17) | J (4) | K (3) | L (9) | M (9) | N (5) | O (11) | P (8) | R (2) | S (19) | T (13) | U (5) | W (8) | Y (6) | | (1) |   (4) | (2) | (1) | (1) | (1) | (1) | (1) | (2) | (1) | (1) | (1) | (3) | (1) | (317) | (431) | (29) | (16) | (53) | (5) | (293) | (50) | (1) | (419) | (65) | (101) | (45) | (122) | (70) | (140) | (37) | (29) | (13) | (32) | (9) | (280) | (16) | (198) | (52) | (234) | (323) | (67) | (406) | (213) | (371) | (166) | (125) | (48) | (197) | (2) | (482) | (114) | (6) | (11) | (5) | (1) | (2) | (1) | (1) | (1)

মার্বেল আর ঘাস

আমার ইচ্ছা করে মার্বেলের মত দেহ-মন হোক আমার। নিষ্প্রাণ সৌন্দর্য আর নিতান্ত নিস্পৃহ একটা অস্তিত্ব নিয়ে। মার্বেলের গায়ে রক্তের দাগ

মুক্তো

আজ একজন আমার সামনে আরেকজনকে বলল, তোর আংটিটার থেকে মুক্তোটা পড়ে যাব

মাধুর্যের মাধুকরী

নাম মানে দিশা। এই যেমন যে হরিদ্বারে যাবে বলে ট্রেনে উঠল, সে ট্রেনে খায়-দায়, গল্প করে, এদিক-ওদিক দেখে কিন্তু তাও সে জানে, প্রতি মুহূর্তে জানে সে যাচ্ছে হরিদ্ব

মশারিটা

নকুড়বাবু ভীতু মানুষ। একা থাকেন। শুতে যাওয়ার সময় মাথার কাছে গীতা নিয়ে শোন। সেদিনই গীতাটা নিতে ভুলে গেছে

মায়ের মত

কুরিয়ারের চিঠিগুলো হাতে সন্ধ্যেবেলা বেরোলো বিপ্লব। মেয়েটা উঠানে ব্যাডমিন্টন খেলছে। মেয়েটার হাতটা সকালে পুড়েছে। আলু ভাজতে গিয়ে। নাইনে পড়ে। মেয়ের নাম আলো। মায়ে

মায়াবিন্দু

লক্ষ্মী ঠেলা দিয়ে ভুতোকে তুলল। ভুতো ধড়ফড় করে উঠে বসল। ঘড়িটার দিকে তাকালো। রাত আড়াইটে। বাইরে ঝিঁঝি ডাকছে। লক্ষ্মী পাশে দাঁড়িয়ে আছে।

মাংসের ঝোল আর এঁদো পুকুর

ছোটো হোটেল। বেঞ্চে একজন মধ্যবয়স্ক মানুষ আটটা রুটি, পাঁঠার মাংস আর তড়কা নিয়ে বসেছে। গোগ্রাসে খাচ্ছে। সারাটা মুখ ঘামে ভর্তি। জামা ভিজে চাপ চাপ। পাখা ঘুরছে মাথা

মিশিয়ে নিও

প্রতিযোগিতায় দৌড়াতেই হবে কেন? হেঁটে দেখলে কেমন হয়?

মন। শূন্য।

শীতকালে সবাইকে সুখী লাগে। এমনি এমনিই লাগে। এত মেলা, এত উৎসব, এত সাজ, এত গরিমা, এত আনন্দ। সবাই সুখী। অনায়াসে সুখী।

মাঘের মেঘ ছেঁড়া চাঁদ

বোবা ছেলেটা চায়ের দোকানে কাজ করে। সকাল থেকে রাত শুধু কয়েকটা স্বরবর্ণ আর হাত নেড়ে নেড়ে সংসারে দাঁড় বেয়ে চলে।

মোহনায় আসা উদাসীনতা

মুখের উপর সকালের রোদ এসে পড়েছে। ভোরের রোদের সঙ্গে কথা বলে প্রশান্ত। ভোরের রোদের সঙ্গে ছোটোবেলার যোগাযোগ আছে। চোখটা বন্ধ করে আছে। তবু বন্ধ চোখের পাতার উপর দিয়

মোহ

সময় যায়। মনও যায়।

 

মেলা আর ফেরা

অবশেষে কী চায় মানুষ? অনেকটা রাস্তা পেরিয়ে, অনেক ঝড়জল, চড়াই-উতরাই পেরিয়ে এসে কী চায়? যদি তাকে তার ভাগ্য মানসিকভাবে সুস্থ রাখে শেষদিন অবধি, তবে সে কী চায়?

মার্কেটিং

সন্ন্যাসী গাড়ি থেকে নামলেন। পঞ্চাশটা কম্বল বিতরণ করলেন গরীবদের মধ্যে। যাদের মধ্যে ঈশ্বর। যাদের মধ্যে দিয়েই তাঁর মুক্তি পাওয়ার রাস্তা<

মন আমাকে দাও

এক মহিলা শ্রীরামকৃষ্ণর পাশে বসে। সদ্য আট বছরের সন্তানকে হারানো মা। কোল খালি। বুক খালি। গোটা সংসার খালি হয়ে গেছে। সামনে শুয়ে আছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। গলায় ক্যান্সার। কয়েকটা হাড়। চোখ দুটো কোটর

মানুষের সত্য

পণ্ডিত বলল, যে একই সঙ্গে দুটো খরগোশ ধরতে যায়। সে একটাও পায় না। বাউ

মাধুর্য

শ্রীরামকৃষ্ণের খুব কাছাকাছি কয়েকজন সাধারণ মানুষ কতদিন কাটিয়ে গেল। জ্ঞানের তাপে দগ্ধ হল না। মাধুর্যে প