মোড় ফিরিয়ে দে
মা-ও তাই বলেন
মন্দিরের সামনে সেপাই
মাটি আকাশ আর ঘুড়ি
হঠাৎ ঝড় উঠল। আকাশ ঘিরে এলো দস্যুর মত কালো মেঘ। এক ধাক্কায় আকাশ থেকে ছিঁড়ে পড়ল তার অসীম ছোঁয়া আমি মাটিতে। আকাশে ওড়া সুতোতে লাগল কাদা। তার অসীম ছোঁয়া আমিকে স্নান করিয়ে গেল আকাশ ধোয়া বৃষ্টির জল। এবার?
....
মোহনা
মহিষাসুর
মন্দিরের ছাদে একটা শালিক বসেছিল। যেই না উড়ে গেল, গণেশ বলল, হুস্! চলে গেল।
মনে রেখো
মনে রেখো, কিছু কিছু বাড়িতে মৃত্যুপথযাত্রী মানুষ থাকে। তাদের আগলে রাখে, প্রাণপণে আগলে রাখে আরেকজন মানুষ, বা কয়েকজন মানুষ। যে বা যারা প্রতিদিন মৃত্যুকে বলে, আর
মাধুরী, আপনাকে
মামু আর কোরিয়ান কাঠি
মানুষ বহুসত্যজীবী
মৃত্যুঞ্জয়
গামছা কিনতে গিয়ে শেষ ট্রেনটা মিস হয়ে গেল অলোকের। বউটা এলো না। হাঁটুতে ব্যথা। কাঁচরাপাড়া স্টেশানে বসে অলোক। শ্রীগুরু আশ্রমে গিয়েছিল। বউ আর সে দু
মেঘ সরিয়ে...
ছেলেটা সবাইকে চিনতে পারল। মেঘ করে এসেছে। চারদিকে উত্তাল নদী। তীরে বাঁধা স্টিমারটা দুলছে।
মিডিয়া আমি কে?
আমাদের ছোটোবেলায় বলতেন বড়রা, লেবু বেশি চটকালে তিতা হয়ে যায়।
সোশ্যালমিডিয়ায় এসে নিউজমিডিয়াগুলোর আচরণ ঠিক তা-ই লাগতে শুরু করছে। একজন মানুষের অসুস্থতা, এমনকি মৃত্যু নিয়েও যে এমন চক্ষুলজ্জাহীন ব্যবসা করা যায় সেটা দেখে হতাশই হচ্ছি। বাঁচতে কি শুধু উন্মাদনা, একটা অবসেসড হওয়ার কিছু লাগে? এর বাইরে কিচ্ছু না?
মামুর মাথাব্যথা
মর্ম
মানুষের যুক্তি-বুদ্ধি আর আবেগ-অনুভবের মধ্যে খুব সুক্ষ্ম একটা জায়গা থাকে। তার কোনো নাম দেওয়া যায় না স্পষ্ট করে। তবু যদি নাম দিতেই হয় সে হল - মর্ম।
যুক্তিবুদ্ধির কথা বলা সোজা, আবেগ-অনুভবের কথাও বলা সোজা। কিন্তু যে কথা মর্ম থেকে উৎসারিত হয়ে আরেকটা মর্মে প্রবেশ করে, সে কথার হদিস পাওয়া ভীষণ কঠিন।
মাগো, এক্সট্রা টাইম যাতে না হয়!
মাইক্রোওভেন
শীতের কামড়ে গা এলিয়ে কল্যাণী সীমান্ত স্টেশানে বসে আছে মদন। রোদ এসে গা শুঁকে যাচ্ছে। কিন্তু কব্জা করতে পারছে না। পা
মা
মা
মাঝে মাঝে
মরম ব্যথিত তুমি
নন্দ ভিখারিকে বললেও সে নীলাচলে যায় না। চাল নেই, চুলো নেই, তবু নন্দ
মা স্বপ্নে দিয়ে গেছেন
দুটো পা বেঞ্চির উপর তুলে বসে আছে রত্না। সবুজ সিল্কের শাড়িটার উপর মাথা রেখে। পেট ফেটে যাচ্ছে চাপে। এত জল খাইয়েছে। ফটো তোলা হবে পেটের। বাচ্চা এসেছে ক
মানুষ হয় না
তারপর কেউ কাউকে চিনতে পারল না
মাছ আর সরীসৃপের গল্প
হয় তো হেঁটে মরুভূমি পেরোনো যায়। হয় তো এক মহাকাশ সাঁতরে পার হয়ে চলে যাওয়া যায় আরেক মহাকাশ। কিন্তু এই এত মানুষের ভিড়, আমাকে পরোয়া না করা ভিড়?
মা
মশাতঙ্ক
মাটি, না আকাশ?
সমস্যাটা শুরু হল ছেলেমেয়ে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে। ছেলেটা ক্লাস টুয়েলভে পড়ে
মা
কই গো তুমি
মহা-আপন
ঝড় উঠল। গোঁসাই ফিরছে আশ্রমে। একতারা আর ধুতি সামলাতে সামলাতে গোঁসাই আশ্রমের দরজায় এসে বলল
মূত্র। অস্ত্র, না রেচনপদার্থ?
মনের ভাব প্রকাশের অনেক সমার্থক শব্দ থাকে। এই যেমন মূত্রত্যাগেরও আছে। প্রস্রাব করা
মা যা ছাড়লেন না
মায়ের যত বয়েস বেড়েছে
মাহেন্দ্রক্ষণ
মেধা ও চরিত্র
"Physical science will not console me for the ignorance of morality in the time of affliction.
মফস্বল ও শহর
মায়ের বড় হওয়া মফস্বলে। মায়ের সময়ে সেটা ঠিক মফস্বলও না। গ্রামই বলা চলে। দাদু সেখানকার সরকারি হাস্পাতালের চিকিৎসক ছিলেন।
মিথ
তোমার মিথে তুমি থাকো