Skip to main content
(50) | " (18) | # (1) | ' (12) | 1 (1) | 7 (1) | A (5) | B (3) | C (6) | D (8) | F (8) | G (3) | H (2) | I (16) | J (4) | K (3) | L (9) | M (9) | N (5) | O (11) | P (8) | R (2) | S (19) | T (13) | U (5) | W (8) | Y (6) | | (1) |   (4) | (2) | (1) | (1) | (1) | (1) | (1) | (2) | (1) | (1) | (1) | (3) | (1) | (312) | (425) | (28) | (15) | (49) | (5) | (288) | (47) | (1) | (415) | (64) | (101) | (43) | (120) | (69) | (139) | (35) | (29) | (12) | (32) | (9) | (274) | (15) | (193) | (51) | (231) | (321) | (65) | (403) | (207) | (365) | (162) | (123) | (48) | (194) | (2) | (475) | (111) | (6) | (11) | (5) | (1) | (2) | (1) | (1)

প্রাইভেসি

বেশ কিছুদিন ধরেই লক্ষ্য করছিলাম। এখন মনে হল ব্যপারটা সামনেই আনা ভালো। নিশ্চয়ই অনেকেই এতদিনে খেয়াল করেছেন, অথবা আবছা আবছা সন্দেহ করেছেন। ফেসবুক, ইউটিউব এরা সব আপনার আমার ফোনে আড়িপেতে বসে থাকছে। কেমন করে? টাটকা ঘটা ঘটনাটা শুনুন।

 

পায়ের ছাপ

"আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচো। বাকি যা সে পরে ভাবা যাবে।"
 
        মাষ্টার বাসে উঠে গেল। ছেলেটা রাস্তায় ধুলো উড়িয়ে চলে যাওয়া বাসটার দিকে তাকিয়ে প্রথম যে কথাটা ভাবল, স্যারের সঙ্গে আর দেখা হবে না।
 
        দেখা সত্যিই আর হল না। উনি অন্য স্কুলে হেডমাস্টার হয়ে চলে গেলেন।
 
        অনেকদিন পরে ছেলেটা আবার গ্রামে ফিরল। একা। তার পরিবার মুম্বাইতে থাকে। তার গ্রামের এমন কিছু পরিবর্তন হয়নি। শুধু রাস্তাগুলো কালো পিচে ঢাকা সাপের মত শুয়ে। ধুলো ওড়ে না আর আগের মত।

পিব রে... পিব রে...

ভীষণ অস্থিরতার মধ্যে রাগটা শেষ করতে হল। রাগ ‘জয়জয়ন্তী’। রাগটা ফুটল না। কোমল গান্ধারে সুরটা ঠিক লাগল না। কোমল গান্ধারে হৃদয়টা যেন পাহাড়ের চূড়ায় এসে দাঁড়ায়। সেখান থেকে সব অনুভূতি গলে গলে নদী হয়। আজ হাতড়ে হাতড়ে সে চূড়া অবধি ওঠাই গেল না। কে যেন নীচের দিকে পা টেনে থাকল।

পেন্সিলবক্স

বাইরের দরজাটা আটকে, তালা দিয়ে, ছেলেটা স্কুলের ব্যাগ নিয়ে রাস্তায় নামে। একটা চাবি বাবার কাছে।
...

প্রতিবেশী

সবাই জানে বিশুদার চায়ের দোকানে যে খোঁচা খোঁচা দাড়ি মানুষটা খালি গায়ে, চেকচেক লুঙ্গি পরে খবরের কাগজ পড়ে রোজ সকালে - সে আসলে ঈশ্বরের প্রতিবেশী।

এ ও সে মাঝে মাঝে পুরোনো খবরের কাগজ নিয়ে আসে, লোকটার পাশে বসে, ফিসফিস করে প্রশ্ন করে লোকটার কানে কানে।

কেউ বলে, ঈশ্বরের বাড়ির বাগান কি আকাশে ছুঁয়ে থাকে?
...

প্রাচ্য আর পাশ্চাত্যের চিন্তাধারা

একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি, উচ্চপদস্থ কর্মচারী মন্দিরে গেলেন। রাতে সবার সাথে খেতে বসলেন। খাওয়ার পর নিত্য অভ্যাস অনুযায়ী ধ্যানে বসলেন। বেশ কিছুক্ষণ পর তাকে পাওয়া গেল নিজের শোয়ার ঘরে, ঝুলন্ত অবস্থায়। লিখে গেলেন, আমার জীবন পূর্ণ হয়েছে, আমি এখন অন্য জীবনে চললাম।
...

পায়ের পাতা

মীমাংসা চাও

   না সুরাহা?


রাহা মানে রাস্তা।

   জানো তো?
...

প্রবঞ্চনা

একটা দোয়েল সকাল হলেই জানলার বাইরে পাঁচিলে এসে বসে। ডাকে। হাঁটে। উড়ে যায়। আমার ঘরেও অনেক মানুষ এসে বসে। কথা বলে। কথা শোনে। চলে যায়।
  মানুষ পাখি নয়। কিন্তু অনেক গানে কবিতায় মানুষ
...

পঙ্কজ মল্লিক

মাঝরাতে ঘুম ভেঙে গেল। বাইরে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে তখন। আর তখনই মনের মধ্যে ভেসে এলো পঙ্কজ মল্লিকের গলা, 'সঘন গহন রাত্রি।'    ইউটিউব খুললাম। 'সঘন গহন রাত্রি' শোনার পর শুনলাম 'ওগো স্বপ্নস্বরূপিনী'।
...

পণ্ডিত যশরাজ

উচ্চাঙ্গসংগীত শোনার প্রথা ছিল না বাড়িতে। কি করে হাতে এসে পড়ে মিউজিক টুডে থেকে বেরোনো ভৈরব, উপরে লেখা পণ্ডিত যশরাজ। রেল কলোনির ফাঁকা ফাঁকা মাঠ, বড় বড় গাছের ছায়াঘেরা নির্জন রাস্তা সব বদলে গেল ক্যাসেট প্লেয়ারটা অন হওয়ার খানিকক্ষণ পর থেকেই।
...

প্রাইভেসির কোনো বাংলা হয় না

নেতাজী অন্তর্ধান রহস্যের পর দেশ হয় তো এই প্রথম এতবড় রহস্যের সন্ধান পেল, সুশান্তের মৃত্যু রহস্য। যে রহস্যের সন্ধান কোর্টে, প্রিন্ট-ইলেকট্রনিক মিডিয়া, সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়েই চলেছে, হয়েই চলেছে। সে হোক
...

পূজারী ও PPE কিট

দক্ষিণেশ্বরের ভবতারিণী মন্দিরের পূজারীরা এখন থেকে PPE কিট পরে পূজা নেবেন। মন্দির কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
   বিখ্যাত সাহিত্যিক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় এই সিদ্ধান্তে অসন্তোষ জানিয়েছেন।
...

পাটাতন

চায়ের গরম ভাঁড়টা হাতের চেটোয় ধরে আনতে আনতে হাতটা পুড়ে যাচ্ছিল মনে হচ্ছে। এখনও দু’টো ফ্লোর উঠতে হবে। যে মানুষটা একটা ভাড়া করা বেডে শুয়ে আছে, সে মারা যাবে কোনো একটা অনির্দিষ্ট মুহূর্তে। তার আশেপাশে যে ক’জন মানুষ আছে, কেউ ভালো নেই।
...

পাড়

খুব রাত হয়েছে তা নয়, দু’দিন হল বৃষ্টিটা থামছেই না, তাই এই রকম লাগছে। এই গ্রামটা বর্ধমান শহর থেকে বাসে লাগে দেড়-দু’ঘন্টা, গোলপাতা গ্রাম। এক সময়ে নাকি গোলপাতা নামে কি একটা গাছে ছেয়েছিল
...

পাঠকের ধ্রুবতারা

সংসারে নানা প্রয়োজনীয় বস্তুর নানা গুণগান পড়ে আসছি কতকাল হল। কিন্তু একটি বস্তু নিয়ে বড় কম কথা হয়, যার আর্থিক মূল্য নিতান্ত শূন্য থেকে কিঞ্চিৎ দামী হলেও, আদতে তার ব্যবহারিক মূল্য যে কি অপরিসীম, যে বোঝে সে বোঝে। কিসের কথা বলছি? বইয়ের মার্কার। বাংলায় কি বলা যায়?
...

পুট

আজ একটু নারকেল দিয়ে চিংড়ি মাছ রাঁধবে বউমা....

   এখনও তোমার জিভে এত তার? একটা জোয়ানমদ্দ ছেলে চলে গেল..তারপরও!!
   সুনন্দা বাটনা বাটছিল, মাথাটা নীচু করেই ছিল
...

পরিচয়হীনতা

আমাকে অপমান করেছে আমার ভালোবাসা
আমাকে অপমান করেছে আমার স্বপ্নরা
আমাকে অপমান করেছে আমার বন্ধুতা
আমাকে অপমান করেছে আমার ভালোমানুষিতা
আমাকে অপমান করেছে আমার যৌনতা
...

পরশরতন

ওগো মানব,
   তুমি তো পান্থশালা
প্রতিদিন দ্বারে তব
   অতিথি নিত্য নব

কখনও আনন্দ, কখনও বিষাদ
...

প্রিয়

প্রিয়,
   এই শব্দটা কতদিন পর বিশ্বাস থেকে উচ্চারণ করলাম। আশা করি তুমি ভালো আছো? আমিও আছি। কয়েকটা কথা বলব বলে লিখতে বসা।

   দেখো, যে দূরত্বটা তুমি আর আমি দু’জনেই মনে-প্রাণে চাইছিলাম, সেই দূরত্বটা চীনের দৌলতে আমরা কেমন হঠাৎ
...

পণ (কোরোনা সংস্করণ)

সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি।
সারাদিন আমি যেন হাত ধুয়ে চলি।।
আদেশ করেন যাহা কর্মকর্তা জনে।
আমি যেন করি তাহা রহি গৃহকোণে।।
ভাইবোন সকলেরে যেন ভালোবাসি।
দূরত্ব রাখিয়া যেন করি
...

পয়লা জানুয়ারী

পয়লা জানুয়ারী। গিন্নী কম্বল ছেড়ে বেরিয়ে, খাট থেকে নেমে, দেওয়ালে ঝোলানো রামকৃষ্ণদেবের ছবিতে প্রণাম করে বললেন, হ্যাঁ গো, আজ তো কল্পতরু উৎসব, চলো না গো আমরা কাশীপুর মঠে যাই। কদ্দিন যাই না। ...

প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে ভাবা

রবীন্দ্রনাথ কোন পিতার কথা বলেছিলেন? রবীন্দ্রনাথ সারা জীবন কটা মন্দির সংস্কার করেছিলেন? রবীন্দ্রনাথ কি কোথাও বলেছিলেন, প্রাচীন মন্দিরকে অত্যাধুনিক করলেই ভারতের উন্নতি? রবীন্দ্রনাথ কি আদৌ কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মে নিজেকে রেখেছিলেন? তবে "মানুষের ধর্ম" কার লেখা? তবে "দীনদান" কার লেখা?

পাঁজর

ঠিক কোথায় খেইটা হারিয়ে গেল। রমেশ বুঝলই না। পুরো জীবনটাই যেন হুস করে এক ভাঁড় চায়ের মত ফুরিয়ে গেল। মানুষ কতবার খোলস ত্যাগ করে। নতুন মানুষ হয়। বারবার নতুন হয়। কিন্তু ভালো লাগে কি? আগের বারের খাঁচার জন্য মন খারাপ করে না?

পুরুষোত্তম আগরওয়াল ও জাভেদ আখতার

নতুন বাড়িতে একটা সমস্যা হল। জল ঢুকে বাড়ির দেওয়াল খারাপ করে দিল।
     বাড়ির মালিক বলল, ভাই এরকম তো হওয়ার কথা ছিল না।
     এখন ইঞ্জিনিয়ার বেশ চালাক মানুষ, সে হাজার একটা কারণ দেখিয়ে বলল, স্যার, এটা পসিবল, এটা অসম্ভব কিছু নয়, এটা তো হতেই পারে।

প্রাণহীন মানুষ

অনেক রাত। ট্রেনটা দাঁড়িয়ে গেল। পাশেই একটা মালগাড়ি দাঁড়িয়ে। ইঞ্জিনটা পড়ল সামনে। একা চালক। দুজন নেই কেন? সাধারণত দুজন থাকেই? নেই। চারদিক অন্ধকার ঘুটঘুটে। কোনো বাড়ি ঘরদোর নেই। আলো নেই। এক আকাশ তারা। নীচে দাঁড়িয়ে সর্পিল রেললাইনে চালক একা।
          ট্রেন ছাড়ল আমাদের। মালগাড়ির এক একটা প্রাণহীন বগি পর পর দাঁড়িয়ে। আমরা পেরিয়ে যাচ্ছি। পেরিয়ে গেলাম দেখতে দেখতে। জানলায় মাথা রেখে যতক্ষণ দেখা যায় দেখলাম। মালগাড়িটা দাঁড়িয়েই।
...

পারবো

কাউকে চিনতে পারেন?

না

এটা কে? এই.. বড়.. এই ছোটো ছেলে... চিনতে পারেন?

না....

বাঁচতে ইচ্ছা হয়?
...

পরিবর্তন

    দোকানে তালা লাগিয়ে, তালাটা একবারও টেনে দেখার ইচ্ছা যখন হল না, তখন আর বাড়ি না গিয়ে বড় রাস্তার মোড়ে, উজ্জ্বল হলুদ আলোটার নীচে বসে, কুকুরগুলোকে ডাকলেন। 
          কুকুরগুলো পরিচিতের মত ঘিরে বসল যখন, উনি ব্যাগ থেকে দুটো বিস্কুটের প্যাকেট খুলে, বিস্কুটগুলো ছড়িয়ে, কারোর কারোর গায়ে হাত বুলিয়ে বললেন, খা। 
...

পাঁঠাবিলাস

গুটিগুটি পায়ে গিয়ে আবার হাজির ঠাকুরমশায়ের কাছে। তিনি আড়চোখে দেখে কথা বললেন না। জবার মালাগুলো আলাদা করছেন। পুজো শুরু হতে বেশি দেরি নেই। এই হম্বিতম্বি গ্রামে এইটাই সব চাইতে বড় কালীপুজো। লোক হয় মেলা। দু'দিন খাওয়ানো হয়। একদিন খিচুড়ি। পরেরদিন লুচি। কিন্তু নিরামিষ। এই কালীকে অনেকে ওইজন্যে নিরামিষ কালী বলে। বলি বন্ধ প্রায় বছর পঁচিশেক হল। গ্রামের জমিদার হরিকান্ত একবার স্বপ্ন দেখেছিলেন মা চলে যাচ্ছেন হেঁটে হেঁটে, পিছনে সার দিয়ে পাঁঠার দল। হরিকান্ত কেঁদে মায়ের পায়ে পড়ে বলেছিল, মা তুই কই যাস?
          মা বলেছিলেন, কাশী। দেশ কি তুই পাঁঠাহীন করবি হরিকান্ত?
...

প্রাণের সলিলে জীবনের ছায়া

(তখন বৌদ্ধদের একে একে পরাজিত করে ফেলছেন কুমারিল ভট্ট। রচিত হচ্ছে ভারতীয় আস্তিক দর্শনের এক নতুন অধ্যায় - পূর্ব মীমাংসা। কিন্তু সে নিয়ে শুরু হলেও এ গল্প শুধুই গল্প। মানুষের হৃদয়ের কি কোনো দর্শন হয়? তার কি কোনো ব্যাখ্যা, ইতিহাস হয়? সে চিরকাল আদিম, অকৃত্রিম। এ গল্প শুধু সেই সময়টুকুতেই জন্মেছে, প্রেক্ষাপট হিসাবে। বাকি তো মানুষের গল্প, দর্শনের ভাষায় নয়, মানবী ভাষায়।)

প্রবর্তন


"আমি যেন আমায় সহ্য করতে পারি।" বৌদ্ধ ভিক্ষু উচ্চারণ করলেন। আড়ষ্ট উচ্চারণ।


    "এর মানে কি?"

পাঁচুর সংশয়

সমস্যা ঘোরতর হইল। পাঁচু তর্কালঙ্কারের সাধ ছিল পিতামাতার স্বর্গবাস হইলে গয়ায় গিয়া পিণ্ডদান করিবে, এবং পিতামাতার স্বর্গে সুখে দিনযাপনের একটি পাকাপাকি ব্যবস্থা করিবে। 
             পাঁচুর পিতামাতার দেহাবসান হইল। কালের নিয়মেই হইল। ঘোরতর নিন্দুকেও কহিল, পাঁচু যা সেবা করিয়াছে পিতামাতার, তাহা এই কলিকালে দৃষ্টান্ত হইয়া রহিল। গ্রামের সকলে ধন্য ধন্য করিল। পাঁচু শুধু সেবাই করিল না, সেবার নানা মুহূর্ত ইনস্টাগ্রামে বাঁধাইয়া রাখিল। যাহাতে পরপারে গিয়াও সে সকল চিত্র দেখিয়া পিতামাতা সুখী হইতে পারে।

পরিবার

পরিবার মানেই কি ভালোবাসার ক্ষেত্র? "মায়ের ভায়ের এত স্নেহ কোথায় গেলে পাবে কেহ?"... এ পুরো ঢপের কেত্তন। এত অত্যুক্তি বাপু খুব কম গানেই শোনা যায়। পদে পদে অতিকথন। সে যাক, গীতা মনে আছে? আর ধুর, পুরো গীতাটা কে মুখস্থ বলতে বলেছে, কনটেক্সটটা নিশ্চয়ই জানা আছে। সেটা কি পারিবারিক সুখকর কিছু ভাবভালোবাসার উদাহরণ?

প্রশ্নপত্র

যেদিন ওর প্রথম সুগার ধরা পড়ল,
    এদিকে তো মানুষটা প্রচুর খেতে ভালোবাসেন 
একটু হেসে স্ত্রীকে বলেছিলেন, 

     "ঈশ্বর পরীক্ষা নিচ্ছেন"

যেদিন প্রথম পাইলস ধরা পড়ল
    রক্তারক্তি অবস্থা
ঘেমে-নেয়ে টয়লেটের বাইরে এসে বলেছিলেন 
     করুণ হেসে

"বুঝলে গো, ঈশ্বর পরীক্ষা নিচ্ছেন"