Skip to main content
(50) | " (18) | # (1) | ' (12) | 1 (1) | 7 (1) | A (5) | B (3) | C (6) | D (8) | F (8) | G (3) | H (2) | I (16) | J (4) | K (3) | L (9) | M (9) | N (5) | O (11) | P (8) | R (2) | S (19) | T (13) | U (5) | W (8) | Y (6) | | (1) |   (4) | (2) | (1) | (1) | (1) | (1) | (1) | (2) | (1) | (1) | (1) | (3) | (1) | (312) | (425) | (28) | (15) | (49) | (5) | (288) | (47) | (1) | (415) | (64) | (101) | (43) | (120) | (69) | (139) | (35) | (29) | (12) | (32) | (9) | (274) | (15) | (193) | (51) | (231) | (321) | (65) | (403) | (207) | (365) | (162) | (123) | (48) | (194) | (2) | (475) | (111) | (6) | (11) | (5) | (1) | (2) | (1) | (1)

কান্না ধন

গোঁসাই বলল, দেখ, মহাপ্রভু পেয়েছিলেন ডেকে, রামকৃষ্ণদেব পেয়েছেন কেঁদে। উনি তাই বলতেন না, কাঁদতে পারো? লোকে মাগ ছেলের জন্যে ঘটি ঘটি কাঁদছে। ঈশ্বরের জন্য, ভগবানের জন্য আর কে কাঁদছে বলো? 

     গোঁসাই বলে চলল, ঠাকুরকে যে ঠিক ঠিক ডেকেছে, ঠাকুর তাকে কাঁদিয়েছেন। 

     চমকে উঠে বললাম, একি বলো গোঁসাই… এ তো ভয়ের কথা….
...

কানে না, প্রাণে

গোঁসাই বলল, হৃদিযন্ত্র ধুলায় রেখেছো, হাটের মাঝে। যে পারে এসে তারে দেয় টোকা, দেয় টান। ওঠে শব্দ। সুর কই? রাতদিন যে যন্ত্র নিয়ে তত্ত্ব করো, সে যন্ত্র বাজবে কবে হে? 

     বললাম, সুর শিখিয়ে দাও। বাজাই। 

কুয়ো

ছোটোবেলায় একটা স্বভাব ছিল দু পায়ের বুড়ো আঙুলে ভর দিয়ে কুয়োর মধ্যে ঝুঁকে দেখা। কুয়োটা নিয়ে আমার মনে যে কি রহস্য ছিল সে বলার নয়। মাথা ঝোঁকালেই জলে আমার মাথার ছায়া। একটা ঢিল ফেলে দিলেই মাথা দুলে উঠল। মাথার পিছনে কখনও নীল আকাশ, কখনও সাদা-কালো মেঘের আকাশ। রাতে শুয়ে শুয়ে ভাবতাম, কুয়োর নীচটা কত অবধি গেছে?

কলঙ্ক

গোঁসাই বলল, দেখো, যে দীঘিতেই নামো, শরীর ভিজবে। কিন্তু মন ভরবে না। যদি একবার নিজের দীঘির সন্ধান পাও, হারিও না। এ দীঘি, সে দীঘির জলে নেমে শরীর ভিজিয়ে বেড়িও না। মন থেকে যাবে শুষ্ক। রিক্ত। একা।

কিছু স্মৃতি

কিছু সম্পর্ক স্মৃতি এখন

 

চুপ থেকো

 

নইলে ওলোট-পালোট হয়ে যাব

 

কিছু স্মৃতি

 

বড় অভিমানী, জখম

 

 

(ছবি Joydeep Ghosh)
 

কিচ্ছু না

একটা নিভৃত ঘর থাকুক সব ঘরের উপরে, ছাদে, যেখানে আধপেটা খেয়ে এসেও শা

কে তুমি?

অন্তর্যামীকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম

কোম্পানির নামে পোশাকি নাম!

আমরা কথায় কথায় বলি, জেরক্স করাতে হবে। অবশ্যই কথাটা ভুল। এটা একটা কোম্পানির নাম। ফটোকপি শব্দটা ততটা লোকমুখে চালু নয়। অনেক ফর্মেও দেখেছি লেখা থাকে জেরক্স কপি ক

কেন যাবে?

কোনো কোনো চোখ বড় বিচ্ছিন্ন হয়

ক্যারামবোর্ড

প্রতিটা মানুষের একটা ব্যক্তিগত গন্তব্য থাকে। যা তার চারপাশ আর তার ইচ্ছা-সামর্থ্য তৈরি করে।

কোলোনীয় অত্যাচার

বাঙলায় সে যুগ ছিল, যখন হয়েছিল কলোনীকাল। সাহেবদের কলোনীয় অত্যাচার। আর এই বিয়ের মরশুমে শুরু হল কোলোনিক অত্যাচার। শরীর যেটুকুন নিল তো নিল, কিন্তু বাকিটুকুন এই য

কঠিন না, অর্থহীন

তিনি সকালে উঠে, নিজে প্রেসারের ওষুধটা খেতেন। স্ত্রীকে দিতেন।

কেক

পাটালিগুড় আর কেক নিয়ে বসে বুড়ো। কেক ক'টা বিক্রি হলে বাঁচে। ওদের গো

কথায় করে ছলো

বিরুপাক্ষের ডিসেম্বরের শেষ তারিখ এলেই মন খারাপ লাগে। বছর শেষ হচ্ছে বলে নয়, ক্যালেন্ডারটা ফেলে দিতে হবে বলে। অ্যাদ্দিন মুখোমুখি কাটানো। গোটা একটা বছর। কম কথা!

কাগজের নৌকা

অনবরত বৃষ্টি পড়ছে। জানলা দিয়ে ছাট আসছে। তবু বন্ধ না করে মোটা চশমাটা চোখে লাগিয়ে হাঁ করে বৃষ্টিভেজা রাস্তা দেখছে।

কেউ হয় তো

তোমাদের বিকিকিনি শেষ হলে, তোমাদের মঞ্চে ওঠা, নামা শেষ হলে, তোমাদের

কে তুমি?

কেবিনে ঢুকতেই চাঁপা বলল, মাসীমা আজ বমি করেছেন।

কফি, বেশি চিনি দিয়ে

কফিশপের বাইরে অন্ধকার। ঝড়ে গাছ পড়ে তার ছিঁড়ে গেছে। কফির অর্ডার দিয়ে পারমিতা রাস্তায় এসে দাঁড়ালো

কাঠামো

সে যখন মধ্যরাতে নদীর তীরে এলো, তখন চাঁদ অস্ত গেছে। তারার আলো।

কে নেবে এ দায়িত্ব?

মানসিকভাবে ভালো থাকাটা একটা সাধনা। বাহ্যিকভাবে ভালো থাকার জন্য বাইরে থেকে কিছু জোগাড় যন্ত্র করে নিলে মিটে যায়। যাকে কম্ফোর্ট বলে। কিন্তু মানসিকভাবে

কে?

ষাঁড়টা বুড়ো হয়েছে। গোটা শরীরটা বুড়ো হয়েছে। তার স্বপ্ন ভেঙে গেছে, কিম্বা স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আছে, সে সব কিছু না। সে আর স্বপ্নই দেখে না। এখন ষাঁড় আর স্বপ্ন বললেই

কেঁদে ভাসাই পাড়া

কোনো মানুষের সঙ্গে, কি পরিবেশের সঙ্গে যত সহজে অভ্যস্ত হয়ে ওঠা যায়, তত সহজে আপন হওয়া যায় না। না তো সে মানুষ, সে পরিবেশ আমার আপন হয়, না আমি হই তার আপন।

কি বর চাই?

 

ভোগ গুছিয়ে সে গেল। শাড়িটা নতুন। একবার পরা। অষ্টমীতে।

 

কিসিংগার আর অবসরপ্রাপ্ত উনি

সাইকেলের চাকার রিং-এ বেলা সাড়ে দশটার রোদ এসে পড়েছে। দাঁড়িয়ে কথা বলছেন বয়স্ক অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী। মেয়ের ভবি