সিঁদুর মাখানো কাঁচকলা
আমি অন্ধবিশ্বাস ছাড়া কি নিয়ে বাঁচব বলতে পারেন?
সরল সত্য
যীশুখ্রীস্টকে যারা মেরেছিল আর যে মারার আদেশ দিয়েছিল, তারা সবাই জানত তারা ঠিক নয়। এমনকি তার নামে যারা নালিশ করেছিল তারাও জানত তারা ঠিক নয়। কিন্তু ঠিকটা কি তাও
সু-অভ্যাস
গোঁসাই বলল, তোমার বুদ্ধি খোঁজে সূত্র, চিত্ত খোঁজে আনন্দ।
সেই দেশটার গল্প
এক দেশে একবার সবাই মিলে ঠিক করল, আর রাজা-সম্রাট নয়, একটা নতুন নিয়ম আনা হবে। সেই নিয়ে অনেক শলাপরামর্শ হল। সিদ্ধান্তও হয়ে গেল। কি সিদ্ধান্ত হল?
সকল দ্বন্দ্ব-বিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো
কোনো মানুষই কি আদতে ত্রুটিমুক্ত হয়? মহৎ মানুষের ত্রুটি কি তার মহত্বের ক্ষুণ্ণতা, নাকি সেটাই বাস্তবতা?
সব যে এক
নতুন বছরের সক্কাল হল। বাল্যকালের স্কুলের বন্ধু, দীর্ঘকাল যোগাযোগ ন
সুমিত্রা সেন
সালকিয়ায় রবীন্দ্রজয়ন্তী অনুষ্ঠান। বড় করে হচ্ছে। অনেক বড় বড় শিল্পীরা আসবেন। কিন্তু হল কি বিকেল থেকে শুরু হল তুমুল ঝড়বৃষ্টি। সব লণ্ডভণ্ড হবার জোগাড়। বড় মাঠ। কা
সোজা কথা
স্মৃতি
স্মৃতি কখন যে কাকে গোপনে নেমন্তন্ন পাঠিয়ে আসে!
সময়
সব থেকে যায়
শ্মশানের বাইরে ছাওয়ায় বসে আছেন। মাটিতে নয়। চাকা লাগানো চেয়ারে। হাতে প্লাস্টিকের বাটি থেকে ভাত ডাল চামচে করে খাচ্ছেন। চাকা লাগানো চেয়ারে ঝোলানো বড়ি<
সং
যে ফুলগুলো মালা গাঁথায় কাজে লাগে না, হাটে বিক্রি হয় না, খুঁত থাকে
সেও হতেই পারত
জামাটা দেখেই দাঁড়িয়ে গেল। জামাটা তার। কিন্তু হোটেলের বেঞ্চ মুছছে যে ছেলেটা জামাটা গায়ে, সে তো সে নিজে নয়।
সহজ
জয়রামবাটিতে বসন্ত এসেছে। সারদা দাঁড়িয়ে একটা পলাশ গাছের সামনে। কোকিল একটা ডেকেই যাচ্ছে কখন থেকে, যেন বলছে... মা... মা...
সাগরতীরে
যার রান্নাঘরে, শোয়ার ঘরে কখনও সূর্যের আলো পৌঁছায় না, সেই মধ্যবয়সী মহিলা বসে চেয়ারে, সমুদ্রের ধারে। সারা চোখ হোটেলের ঘরে ঘুমের ক্লান্তিতে বিষণ্ণ। এতবড় একটা সম
সাইকেলটা
চুমকি রাস্তার মোড়েই সজলকে দেখতে পেল। তাস খেলছিল ক্লাবের মোড়ে বসে। সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা হবে। ক্লাবের দেওয়ালে ঠেস দেওয়া সাইকেলটা দেখে মাথাটা জ্বলে গেল চুমকির। এক
সব কি আর এমনি এমনিই
সাবাশ ফেলুদা
সমস্যা সেটা নয়
মনে পড়ে
সিঁড়ির শেষ ধাপ
সূর্যাস্ত
সেই ভালো
সতেজবাবুর ব্যামো
সতেজবাবু নির্জীব থাকতেন, তিনি জীবনে কিছু করতে পারেননি বলে না, অনেকে অনেক কিছু করছে, অথচ তা তিনি করতে পারছেন না বলে মুহ্যমান থাকতেন।
সাদা বক
এক বিশাল পর্দা। তার এ প্রান্ত, ও প্রান্ত দেখা যায় না। পর্দার উপর নানা রঙের, নানা ধরণের নক্সা কাটা।
সবাই ভালো আছে
সবাই ভালো আছে
এই, এইমাত্র দেখে এলাম
বাজারে গিয়েছিলাম
দেখলাম
ভূষণ পাল, বয়েস ষাট
বউয়ের ক্যান্সার
এই তো দেখে এলাম
ক্যারামের গুটিতে তাক করতে করতে
খিলখিল করে হেসে উঠল
স্টাফিং
যখন কাউকে হিংসা করছি, ঈর্ষা করছি, একদম দস্তুর মত নিষ্ঠা নিয়ে নিত্য নিত্য, লহমায় লহমায় তা করে যাচ্ছি, তখন মন তার বাকি সব দায়িত্ব, কর্তব্য, অসম্পূর্ণ কাজ এড়িয়ে
স্বপ্রকাশ
সজল শান্তি
ঝাঁকড়া এক মাথা চুল নিয়ে কদমগাছটা
সাবধানে
সুধাসরসে
সিউডো ইন্টেলেকচুয়ালিজম
একজন মুক্তমনা, উদারচেতা মানুষের সঙ্গে কিরকম ব্
সে জানলে তো!
'আরো চাই' ভোরবেলা বেরিয়ে পড়ল। রাস্তা অনেকটা। আজকাল রাতে ঘুম হয় না। খাবার হজম হয় না। হাঁটতে চলতে কথা বলতে শ্বাসে কম পড়ে। এর তো একটা বিহিত না করলেই নয়!
সমাজ, মিথে ও সত্যে
সমাজকে না জানলে নিজেকে জানা সম্পূর্ণ হয় না। সমাজের ভিত্তি মনুষ্যত্ব। মনুষ্যত্ব কি সে নিয়ে বাচিক তর্কে গিয়ে লাভ নেই। কাকে সবুজ রং বলে<
সিন্নি
রীতা ভাঙা পাল্লাটা ঠেলে ঢুকতেই হিসির গন্ধ পেল। নীলা উপুড় হয়ে শুয়ে। নাইটিটা হাঁটুর উপর উঠে। একটা হাতে গ্লাস ধরা ছিল, উলটে পড়ে আছে যেটা মেঝেতে, আরেকটা হাত মেঝে
সাক্ষী
সময়
যে সময়টা ছিল