ছোটোবেলায় মনে হত প্লেনটার সাথে বুঝি তারাগুলোর ধাক্কা লাগবে এক্ষুণি
ছোটোবেলায় মনে হত প্লেনটার সাথে বুঝি তারাগুলোর ধাক্কা লাগবে এক্ষুণি। তারাগুলো ভেঙে পড়বে ঝুরঝুর করে। প্লেনটা মুখ ঘুরিয়ে চলে যাবে অন্যদিকে।
বাস্তবে তা হয় না তো! সব প্লেন ওড়া শেষ হয়ে যায়, তারাগুলোও অক্ষতই থেকে যায়।
ছায়া
বারবার একটা ছায়া মুখের ওপর এসে পড়ছে
বারবার সরিয়ে দিতে চাইছি
হাতের তালুতে পাঁচ আঙুলে চেপে ধরে
ছুঁড়ে দিতে চাইছি আস্তাকুঁড়ে
বারবার ছায়াটা ফিরে ফিরে এসে মুখের ওপর পড়ছে
ছায়ার সাথে কথা বলি না
ছপ্পক
...
ছড়ার বুড়ি
...
ছেলেটা যেন মানুষ হয়
আমি বললুম, "তারপর কি হল?''
...
ছি ছি চোখের জলে ভেজাস নে আর মাটি
...
ছন্দ --- পাঠ: সংহিতা ব্যানার্জী
ছোটোরা না হয় ছোটোদের মতই থাকুক
"কি আঁতলামি মশায়? কাদা কি সংসারে নেই?"
আছে। অবশ্যই আছে। আপনার আমার সংসারে সে বাঞ্ছিত না হলেও আছে। দিব্যি আছে। কিন্তু
...
ছায়ামল্লার
...
ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি
আমরা খুব অপরিচিত, অদেখা, অনিশ্চিত একটা সময়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। তোমরাও যেমন জানো না, আমরাও তেমন জানি না আগামী দিনগুলো কেমন হতে চলেছে। কবে আবার আমরা আমাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারব। কবে তোমরা আবার ব্যাগ
...
ছন্দ
তুমি চাবির গোছাটা হারিয়ে ফেল
আমি চাই না
তোমার শোয়ার ঘর
তোমার রান্নাঘর
...
ছেলেটা যখন ক্লাস সিক্সে পড়ে
তার মা একদিন তার আঙুলে একটা সাদা পাথর দেওয়া আংটি পরিয়ে দিল
বলল, দেখিস বাবু, তোর মন অনেক শান্ত হবে
ছেলেটার মন কোনোদিন শান্ত হল না,
ছোরি
মামু বলল, হ্যাঁ ভয়ের আছে, তবে সিনেমাটা ঠিক ভয়ের বা ভূতের না, একটা সোশ্যাল মেসেজ আছে, দেখো।
ছবি
চালককে জিজ্ঞাসা করলাম, কার ছবি?
...
ছল চাতুরী ও অভিনয়
ছল চাতুরী শিখতে হয় না। সে মানুষের আদিম প্রবৃত্তিগুলোর মধ্যে একটা। একটি ছেলের আর্থিক অবস্থা খারাপ। সে পড়তে এসেছে। তার মা অনুরোধ করলেন একটু দেখতে। দেখা হল। মাস তিনেক বাদে খোঁজ পাওয়া গেল, সে আরো একজনের কাছে একই বিষয় পড়তে যায়, অর্থের সম্পূর্ণটা দিয়েই। এদিকের ছাড়, ওদিকে ব্যবহার হয়ে গেল। এক ঢিলে দুই পাখি। আরেকটি উদাহরণ, একজন একদিন পড়তে এলো না। তাদের সচ্ছল অবস্থা। মা বাবা বল
ছায়ার মত বড় মানুষ
ছেঁড়া চটি
বিশ্বনাথ বক্সি নাস্তিক মানুষ। কিন্তু হলে কি হবে, ঠিক কালী মন্দিরের সামনে এসেই চটিটা ছিঁড়ে গেল। এখনও অনেকটা রাস্তা। এইবার?
ছায়া আর স্ট্রিট লাইট
ছাতা
ছলনা
রাস্তায় নেমে পাখিটা বসেছে। রাস্তা ফাঁকা। রাস্তার ধারে কিছু ফল ফলে আছে। কয়েকদিন ধরেই চাইছে খেতে। সুযোগ পাচ্ছে না। আজ পেলো।
ছাতাওয়ালারা
ছুঁয়ে থাকো
প্রদীপের শিখা। নিভিয়ে দেব কি? সবটা পুড়লে তেলের খরচ বাড়ে। যদি নিভিয়ে দিই অমঙ্গল হয় বলে লোকে। তবে?
ছ্যাঁৎ
দেখ তো কি করছে? কোনো সাড়াশব্দ নেই কেন?
ছাড়ো তো
আমার যাতায়াতের পথে একটা নীল রঙের দেওয়াল পড়ে। যেতে আসতে তাকাই, চোখে আরাম লাগে।
ছেঁড়া গামছা
রতিকান্ত মাথাটা পাঁচ জায়গায় ছেঁড়া গামছাটা দিয়ে মুছতে মুছতে বলল, আজ আবার ছ্যানদিদি ধরেছিল… ধুতির খোঁটা, এই বলে পেঁপেটা চৌকির উপর রাখল… গাছটা পুরো ভেঙে গেল জান
ছাদ... আড়াল... চিনির চামচ
ঠিক তখনও ভোর হয়নি। আলো ফোটেনি। তবু ঘুম তো নেই। ঘরের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে তারা ছাদের অন্ধকারে এসে দাঁড়ালো।
ছাই
প্রথম - যদি তৃষ্ণা না মেটাতে পারো,
ছবি
ছেঁড়া ব্যাগ
ছোটোলোক
ছাই
নিজের পিসতুতো দাদা, কাকা, মামার ছেলের অনাকাঙ্ক্ষিত স্পর্শ পেয়ে বড় হতে হতে মৌ ঠিক করেছিল, মেয়েকে নাচ-গান কিচ্ছু শেখাবে না, ক্যারাটে শেখাবে। কিন্তু সেই মেয়ে যখ
ছাদ আর ঘুঘুপাখি
ছায়া আর নেশাড়ুর গল্প