সৌরভ ভট্টাচার্য
19 January 2020
যারা বারণ করেছিলেন "ছপক" দেখবেন না, আসলে তারা আরেকবার অ্যাসিড অ্যাটাক করে ফেললেন, হয় তো অজান্তেই। তারা কি সহজে ভুলে গেলেন সিনেমাটা আসলে দীপিকার না, সিনেমাটা মালতীর বা লক্ষ্মীর। সিনেমাটা সমাজের একটা ব্যধির। সমাজের একটা অন্ধকার দিকের। কিন্তু সমস্ত ফিকে হয়ে দাঁড়ালো তাদের কাছে, সার কথা হল দীপিকার একটি বিশেষ বিশ্ববিদ্যালয়ে, বিশেষ মানুষদের পাশে দাঁড়ানো। সে দাঁড়ানো তাদের পছন্দ হতে নাই পারে। আপত্তি নেই। কিন্তু সে মতান্তর যদি এমন একটা ঘৃণ্য অপরাধকে নিয়ে সোচ্চার হয়ে ওঠা কণ্ঠস্বরটির কণ্ঠটি চেপে ধরতে চায়, শুধুমাত্র নিজের মতের সাথে মেলেনি বলে, তবে সে শুধু হীনবুদ্ধির পরিচয়ই নয়, অন্ধকার হৃদয়ের পরিচায়ক।
যারা দেখেননি, একবার দেখে আসুন। যে কোনো সামাজিক অন্ধকারের ভাগীদার আমরা জ্ঞাতে অজ্ঞাতে সবাই। সেই অজ্ঞতাটুকু ঘুচবে। যা খবর শুধু, তা শরীরী যন্ত্রণা হবে। আমরা ভাগ্যবান যে হিন্দী মেনস্ট্রিম সিনেমায় সমাজের কত কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উঠে আসছে। বাংলায় যা আমাদের এখনও ভাবনাতীত।
যারা দেখেননি, একবার দেখে আসুন। যে কোনো সামাজিক অন্ধকারের ভাগীদার আমরা জ্ঞাতে অজ্ঞাতে সবাই। সেই অজ্ঞতাটুকু ঘুচবে। যা খবর শুধু, তা শরীরী যন্ত্রণা হবে। আমরা ভাগ্যবান যে হিন্দী মেনস্ট্রিম সিনেমায় সমাজের কত কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উঠে আসছে। বাংলায় যা আমাদের এখনও ভাবনাতীত।