রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন "চেতনা জড়ায়ে রহে ভাবনার স্বপ্নজালে"।

ভাঙা রাজবাড়ির গায়ে শ্যাওলা, ঝুল জমেছে। এদিক ওদিক ভাঙা পাখির বাসার খড়কুটো। ভাঙা মেঝের ধুলোর আস্তরণের উপর পাখির গুয়ের ঢিবি জমেছে। কত যে কীটপতঙ্গ সে হিসাব করে প

অনেক মিথ্যা, অনেক ছলনা, অনেক প্রবঞ্চনার মুখোমুখি হওয়ার পর ধীরে ধীরে বোধ যখন পাকাপোক্ত হয়ে উঠতে শুরু করে, তখন কি অনায়াসে বলে ওঠে, "বাব্বা, এই নিয়ে এত!"

মানুষের ক্ষমতা কতটুকু?

মন খারাপ হলে লোকে কত কি করে শুনেছি, আমি স্টেশানে এসে বসি। আজকেও বসেছি। অনেক রাত, তাও বসেছি। স্টেশানের পাখা সারা গরমকাল কেউ বন্ধ করে না। ঘুরেই চলেছে। আমি চোখ

শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা.... এখনও তারে চোখে দেখিনি.... কে দিল আবার আঘাত.... বসন্ত প্রভাতে এক মালতীর ফুল... যা হারিয়ে যায়...

আজকের টাইমস অব ইণ্ডিয়ার এডিটোরিয়াল পেজে দুটো আর্টিকেল আছে, হরিয়ানার ঘটনার উপর। দুটো আর্টিকেলেরই মত, এ ধরণের ঘটনা আগে থেকে ঠেকানো যেত, আর দুই প্রশাসনিক ব্যবস্

মাটির নীচে শুয়ে পড়লে আর কেউ বয়সের হিসাব রাখে না। যে সাতাত্তর বছর চারমাস পনেরো দিনের মাথায় তেরো দিনের কোমা কাটিয়ে মাটির নীচে শুয়ে পড়ল, তার বয়েস মাটির উপরে শ্ব

আমিও নীচু হলাম

উপেন্দ্রনাথ দলাইকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি রীতিমতো বকাঝকা করলেন,

ওমা!!

     বাঙালি গর্ব করতে ভালোবাসে। এখন গর্ব করতে কে না ভালোবাসে!

ঘটনাটা মর্মান্তিক। কিন্তু অস্বাভাবিক নয়।

ক্ষমা পরম তপস্যা।

গীতা কি সহস্র কণ্ঠে আবৃত্তি করার বই?

বনবিবির মন্দিরের সামনে একটা বড় গুঁড়ি পড়ে। ঝড়ে গাছটা উল্টেছিল। সেই থেকে পড়ে। এখন ওর উপর বড়রা, ছোটোরা, মাঝে মাঝে বাড়ির মেয়েরা, বউরা এসে বসে।

আগামীকাল বইমেলায়

যে গপ্পোটা বলে এবারের মত বইমেলা পর্বের ইতি টানি।

আত্মপ্রচারসর্বস্ব "আমাকে দেখুন" বইমেলা শেষ হল, "ভ্যানিটিব্যাগ" সদৃশ বহু বই বিকিকিনি শেষ হল, বহু "নর্দমায় আছাড়ামারার যোগ্য" হুজুগে পাঠকের বার খেয়ে তোলা লেখকরা

মা মেয়েকে বলল, তুমি কোথায় টিউশন পড়তে যাও, স্কুলে কাউকে বলার দরক

পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে কঠিন সময় এখন। কোনদিকে যাবে, কার দিকে ভরসায় তাকাবে, এ ভেবে আকুল, বিশেষত ভদ্রকূল।

ভিড় বাজার

বসন্তই জানে

মারিয়াম্মার মন্দিরে পা দুটো দরজার দিকে ছড়িয়ে বসে, বাষট্টি ছোঁয়া বি

বিচার ঠিক ভুল হয় না। বিচার আইনানুগ হয়। সভ্যতার সেই প্রাচীন কালে সক্রেটিসের বিচার আইনানুগ ছিল। খ্রীষ্টের বিচার আইনানুগ ছিল। আমাদের দেশে স্বাধীনতা আন্দোলনের সম

বাঙালির ইষ্টচেতনা একটা জটিল প্রশ্ন। রামনবমী উপলক্ষ্যে দেখলাম বাংলা কাগজেও শ্রীরামচন্দ্রকে নিয়ে লেখা হয়েছে। আগে লেখা হত হিন্দি কাগজগুলোতে। প্রেক্ষাপ

বসন্তবাবু ছাদের দিকে তাকিয়ে দুপুর কাটান। একা মানুষ। চিন্তা করতে বাধা নেই। চিন্তা করতে করতে পায়ের বুড়ো আঙুল থেকে মাথার পিছনটা অবধি ভার হয়ে ওঠে। নিজে

শ্রীরাধিকা বায়না ধরলেন নিকোপার্কে গিয়ে

তারপরে একটা ঝলমলে সকাল।