ভরসা
ভরসা করতে লোভ লাগে, না সাহস লাগে?
আরাম
একজন মানুষ সুখ রান্না করত। তার সুখের সুবাস ছড়িয়ে পড়ত দশদিকে। দশদিক থেকে মানুষ আসত, পাত পেড়ে বসত, সে সুখ পরিবেশন করত। সবাই আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে সুখে মাখামাখি হয়
ঝড় আর ফোন
হঠাৎ-ই তো ঝড় উঠল। জানলাটা খড়খড় করে কেঁপে উঠল। পায়ের কাছে রাখা চাদরটা কোনো রকমে টেনে নিতে প্রায় শ্বাস আটকে আসছিল। কিন্তু উপরের জানলাটা?
মাছ আর সরীসৃপের গল্প
হয় তো হেঁটে মরুভূমি পেরোনো যায়। হয় তো এক মহাকাশ সাঁতরে পার হয়ে চলে যাওয়া যায় আরেক মহাকাশ। কিন্তু এই এত মানুষের ভিড়, আমাকে পরোয়া না করা ভিড়?
আলেখ্য বোস
সব কি আর এমনি এমনিই
সাইকেলটা
চুমকি রাস্তার মোড়েই সজলকে দেখতে পেল। তাস খেলছিল ক্লাবের মোড়ে বসে। সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা হবে। ক্লাবের দেওয়ালে ঠেস দেওয়া সাইকেলটা দেখে মাথাটা জ্বলে গেল চুমকির। এক
হ্যাঁ গা, জিরাফে এত ভয়!
কোভিডের কারণে যখন সংক্ষিপ্ত সিলেবাস করা হল তখনও অভিব্যক্তি বাদ গিয়েছিল। আমি হাউমাউ করে এটা সেটা লিখেছিলাম। যা হোক
मालूम है
थोड़ी दूर
একা একা, পুড়তে পুড়তে
টয়লেট থেকে টুলটুলের, ওমা!!
প্রসার বনাম প্রচার
প্রক্সি
হাসতে হাসতে
হরেনের শাড়ির দোকানের সামনে দু'জন পাগল, আর একজন ভীষণ বোকা লোক বসে থ
চুপ করে থাকবি
মা পা'টা ডলে ডলে ধুচ্ছে পুকুরঘাটের শেষের আগের সিঁড়িতে বসে। আলতাগুল
যার তলে দাঁড়িয়ে
বারান্দায় জ্বেলে রাখা আলো
বাব্বা, এই নিয়ে এত!
আনন্দ
বস্তু নেই, আকার আছে
ভাঙা রাজবাড়ির গায়ে শ্যাওলা, ঝুল জমেছে। এদিক ওদিক ভাঙা পাখির বাসার খড়কুটো। ভাঙা মেঝের ধুলোর আস্তরণের উপর পাখির গুয়ের ঢিবি জমেছে। কত যে কীটপতঙ্গ সে হিসাব করে প
ফিরে তাকালো না
বিকেল হল, উঠানে বসল। গরমে ভেপসে যাচ্ছে বুক, পেট, বগল, থাই। কাজল গলবে আর বেশিক্ষণ হলে। গয়নাগুলো টিকটিকির মত গায়ের উপর বসে।
যা কিছু
ভোলু লুব্ধক আর বালি ব্রীজ
ভোলুর জন্ম এই কলকাতা শহরেই। শহুরে আদবকায়দা, ভাষা, এমনকি ইঙ্গিতটিঙ্
नीले अनंत सुख में
কে তুমি?
কেবিনে ঢুকতেই চাঁপা বলল, মাসীমা আজ বমি করেছেন।
মানুষ হয় না
তারপর কেউ কাউকে চিনতে পারল না
পটলার পুরী দর্শন
मैं कमजोर हूँ
थोड़ा सा
বিনোদন ডায়াবেটিক
রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন "চেতনা জড়ায়ে রহে ভাবনার স্বপ্নজালে"।
মা স্বপ্নে দিয়ে গেছেন
দুটো পা বেঞ্চির উপর তুলে বসে আছে রত্না। সবুজ সিল্কের শাড়িটার উপর মাথা রেখে। পেট ফেটে যাচ্ছে চাপে। এত জল খাইয়েছে। ফটো তোলা হবে পেটের। বাচ্চা এসেছে ক
ঢেউ
মহাপ্রভুর চরণচিহ্ন। তার উপরে চন্দনের প্রলেপ। কয়েকটা তুলসী। পূজারী ইশারা করল