Skip to main content

ভরসা

ভরসা করতে লোভ লাগে, না সাহস লাগে?

আরাম

একজন মানুষ সুখ রান্না করত। তার সুখের সুবাস ছড়িয়ে পড়ত দশদিকে। দশদিক থেকে মানুষ আসত, পাত পেড়ে বসত, সে সুখ পরিবেশন করত। সবাই আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে সুখে মাখামাখি হয়

ঝড় আর ফোন

হঠাৎ-ই তো ঝড় উঠল। জানলাটা খড়খড় করে কেঁপে উঠল। পায়ের কাছে রাখা চাদরটা কোনো রকমে টেনে নিতে প্রায় শ্বাস আটকে আসছিল। কিন্তু উপরের জানলাটা?

মাছ আর সরীসৃপের গল্প

হয় তো হেঁটে মরুভূমি পেরোনো যায়। হয় তো এক মহাকাশ সাঁতরে পার হয়ে চলে যাওয়া যায় আরেক মহাকাশ। কিন্তু এই এত মানুষের ভিড়, আমাকে পরোয়া না করা ভিড়?

সব কি আর এমনি এমনিই

সন্ধ্যে হব হব। ত্রিবেণীর শিবমন্দিরের চাতালে বসে আছি। হয় তো আরতি হবে একটু পর। এক একজন করে মহিলা আসছেন। মন্দিরঘেরা চাতালে বসছেন। গল্প করছেন। সংসারের

সাইকেলটা

চুমকি রাস্তার মোড়েই সজলকে দেখতে পেল। তাস খেলছিল ক্লাবের মোড়ে বসে। সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা হবে। ক্লাবের দেওয়ালে ঠেস দেওয়া সাইকেলটা দেখে মাথাটা জ্বলে গেল চুমকির। এক

হ্যাঁ গা, জিরাফে এত ভয়!

কোভিডের কারণে যখন সংক্ষিপ্ত সিলেবাস করা হল তখনও অভিব্যক্তি বাদ গিয়েছিল। আমি হাউমাউ করে এটা সেটা লিখেছিলাম। যা হোক

প্রসার বনাম প্রচার

শ্রীরামকৃষ্ণ ছবি আঁকতেন। শ্রী নন্দলাল বসু ওঁর আঁকা দুটো ছবির প্রতিলিপি করেছেন

প্রক্সি

মানুষের একটা ক্ষমতা আছে। তাকিয়ে থাকতে থাকতেও, না দেখার। অনর্গল কথা

হাসতে হাসতে

হরেনের শাড়ির দোকানের সামনে দু'জন পাগল, আর একজন ভীষণ বোকা লোক বসে থ

চুপ করে থাকবি

মা পা'টা ডলে ডলে ধুচ্ছে পুকুরঘাটের শেষের আগের সিঁড়িতে বসে। আলতাগুল

যার তলে দাঁড়িয়ে

তো বোলপুর স্টেশানে যখন নামলাম তখন নেটে দেখাচ্ছে ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রা। দুপুর একটা। নেমেই দেখি একটা টোটো, দুটো অটো আর একটা টাঙা দাঁড়িয়ে। সবাই ডাকছে, আসুন আসুন…

বাব্বা, এই নিয়ে এত!

অনেক মিথ্যা, অনেক ছলনা, অনেক প্রবঞ্চনার মুখোমুখি হওয়ার পর ধীরে ধীরে বোধ যখন পাকাপোক্ত হয়ে উঠতে শুরু করে, তখন কি অনায়াসে বলে ওঠে, "বাব্বা, এই নিয়ে এত!"

আনন্দ

           জগন্নাথের সামনে বসে সে বলল, তোমায় জানব, না নিজেকে?

বস্তু নেই, আকার আছে

ভাঙা রাজবাড়ির গায়ে শ্যাওলা, ঝুল জমেছে। এদিক ওদিক ভাঙা পাখির বাসার খড়কুটো। ভাঙা মেঝের ধুলোর আস্তরণের উপর পাখির গুয়ের ঢিবি জমেছে। কত যে কীটপতঙ্গ সে হিসাব করে প

ফিরে তাকালো না

বিকেল হল, উঠানে বসল। গরমে ভেপসে যাচ্ছে বুক, পেট, বগল, থাই। কাজল গলবে আর বেশিক্ষণ হলে। গয়নাগুলো টিকটিকির মত গায়ের উপর বসে।

কে তুমি?

কেবিনে ঢুকতেই চাঁপা বলল, মাসীমা আজ বমি করেছেন।

মা স্বপ্নে দিয়ে গেছেন

দুটো পা বেঞ্চির উপর তুলে বসে আছে রত্না। সবুজ সিল্কের শাড়িটার উপর মাথা রেখে। পেট ফেটে যাচ্ছে চাপে। এত জল খাইয়েছে। ফটো তোলা হবে পেটের। বাচ্চা এসেছে ক

ঢেউ

মহাপ্রভুর চরণচিহ্ন। তার উপরে চন্দনের প্রলেপ। কয়েকটা তুলসী। পূজারী ইশারা করল