Skip to main content
(50) | " (18) | # (1) | ' (12) | 1 (1) | 7 (1) | A (5) | B (3) | C (6) | D (8) | F (8) | G (3) | H (2) | I (16) | J (4) | K (3) | L (9) | M (9) | N (5) | O (11) | P (8) | R (2) | S (19) | T (13) | U (5) | W (8) | Y (6) | | (1) |   (4) | (2) | (1) | (1) | (1) | (1) | (1) | (2) | (1) | (1) | (1) | (3) | (1) | (312) | (425) | (28) | (15) | (49) | (5) | (288) | (47) | (1) | (415) | (64) | (101) | (43) | (120) | (69) | (139) | (35) | (29) | (12) | (32) | (9) | (274) | (15) | (193) | (51) | (231) | (321) | (65) | (403) | (207) | (365) | (162) | (123) | (48) | (194) | (2) | (475) | (111) | (6) | (11) | (5) | (1) | (2) | (1) | (1)

যে যেভাবে খুশি

যে যেভাবে খুশি ভাবুক
যে যেভাবে খুশি জানুক

শুধু যে আমিই একা ঠিক
...

যা চাইল না

যখন সে জানলো যে পুবদিকে সোনা, পশ্চিমে হীরে, দক্ষিণে মুক্তো আর উত্তরে মণি নেই, তখন সে যতটা না হতাশ হল, তার থেকে বিষণ্ণ হল বেশি, এতদিন এতগুলো মিথ্যা তাকে শেখানো হয়েছিল আর সে নিজে বিশ্বাস করেছিল বলে।

একজন তাকে জিজ্ঞাসা করল, তোমার কোনোদিন সন্দেহ হয়নি?

লোকটা বলল - না, ওরা বলেছিল সন্দেহ করা পাপ!
...

যে হিসাব রাখত

কিছু সুখ উত্তরাধিকারসূত্রে পেলাম

কিছু সুখ দিল সময়

কিছু সুখ দিল

   মানুষ। প্রকৃতি। আকাশ।
...

যতটা জুড়ে

আমার যতটা জুড়ে শরীর, যতটা জুড়ে মন
ততটা জুড়ে বিজ্ঞান

আমার যতটা জুড়ে ভয়, যতটা জুড়ে আশঙ্কা, ততটা জুড়ে ধর্ম

আমার যতটা জুড়ে ভালোবাসা, যতটা জুড়ে সুখ
...

যে সয়

মাঝে মাঝেই একটা কথা পড়ছি, তবে তো সেই বিজ্ঞানের দিকেই তাকিয়ে থাকতে হল। ধর্ম কি দিল? সব তো মিথ্যা, ফক্কা, ধাপ্পাবাজ বেরোলো।
   এই দুটো কথাই অর্ধসত্য। আজ এত এত মানুষ
...

যেমন আমরাও ভুলে গিয়েছিলাম

এ সব চুকেবুকে গেলে
একদিন যখন পূর্ণিমায়
   আস্ত গোল পুরোনো চাঁদটা
     আবার উঠবে
আবার কেউ যখন
...

যখন বুঝলে

যখন বুঝলে
   আর কোনো নতুন দান দেওয়ার নেই তোমার
খেলার ছক উলটে চলে যেতে চাইলে

যেদিন ও কাঁদবে

দাদা, হয়ে গেছে, আসুন।

  পরিতোষ আকাশের দিকে তাকিয়ে, গঙ্গার জলে পা ডুবিয়ে বসেছিল। তার একমাত্র মেয়ে, পনেরো বছর বয়েস, তার পুড়ে যাওয়া শেষ। এবার তার নাভি খুঁজতে নামবে ডোম। সারাজীবন কত মানুষের নাভি সে কুড়িয়েছে কে জানে? জাহ্নবী চলে যেতোই। তার রোগের চিকিৎসা আবিষ্কার হয়নি যে। একজন মানুষ আর কতদিন বিছানায় বন্দী হয়ে কাটাতে পারে? বরং ভাবনা ছিল, সে চলে গেলে রাখি মেয়েটাকে নিয়ে একা পারবে? ...

যার মধ্যে ডুবে গিয়ে

যার মধ্যে ডুবে গিয়ে ঘুমে
নিশ্চিন্তে হারালে নিজেকে

সেও তুমি

যা কিছু লুকালে

যা কিছু লুকালে আড়ালে
যে মন তা জানে
সে মনকে লুকাবে কোথায়? 

যুগান্তরের পাথরের মত

দইওয়ালা ফিরে যায়
ঠাকুর্দা ফিরে যায়
ছেলেরা ফিরে যায়
মোড়ল, প্রহরী ফিরে যায়
রাজার চিঠি এসে পড়ে থাকে
   খাম বন্ধ হয়ে
সুধাও ফিরে যায়

অমল মোবাইলে ব্যস্ত
জানলার দিকে পিছন ফিরে 
     মাথা গুঁজে বসে
          যুগান্তরের পাথরের মত

যারা গেছেন

যারা গেছেন
    তারা নাকি সবাই ঈশ্বরের কাছে আছেন

ঈশ্বরের দমবন্ধ লাগে না
     এত এত 
           অনিচ্ছুকভাবে আসা
                 মানুষের দীর্ঘশ্বাসে?

যত্তসব

যেন কয়েক বস্তা দুঃখ শুধু তোমারই ঘরে জমেছিল

যেন এক সমুদ্র সমস্যায় 
তোমার নৌকাই শুধু হাবুডুবু খেয়েছিল

যেন সব বিশ্বাসঘাতক ষড়যন্ত্র করে
তোমারই ঘরে সিঁধ কেটেছিল

অমন কতশত বস্তা, সমুদ্র, কাটা সিঁধ 
   যে অগুনতি আছে,
      কিচ্ছুটি জানো না তুমি

যদি ভালোবাসবে

যদি ভালোবাসবে
    তবে একটু সরে দাঁড়াও
       একটু ছেড়ে দাঁড়াও

তোমায় কে বলল
       গা ঘেঁষাঘেঁষি করে দাঁড়ানোকেই ভালোবাসা বলে?

যদি ভালোই বাসবে
   তবে ভালোবাসার মধ্যে
      একটা নীলাকাশ বৈরাগ্য রেখো

দেখবে
       ভালোবাসা ফাঁস হবে না

যদি

যদি দেওয়ালটুকুতেই 

যদি পারো

জীবন তো পোষ্য নয় বলো
যে তাকে দরজার কাছে বেঁধে রাখবে
        একটা বিস্কুট কি মিষ্টি ছুঁড়ে দিলে 
        তোমার মুখের দিকে তাকিয়ে 
                             লেজ নাড়বে

যদি অনবরত

যদি অনবরত 
হেরে যাওয়ার কথা বলো

যদি অনবরত বলো
    আর পারছি না

তবু তো আতঙ্ক যাবে না
মাদুর পেতে 
   দরজা আগলে শুয়ে থাকবে ভয়

বরঞ্চ যদি রাজি হয়ে যাও
    এই সময়ে,
         এই ঘন অন্ধকারে
              যেন অন্তহীন সুড়ঙ্গে হাঁটতে

যন্ত্রণার তাগিদ

কথাটা শিবজ্ঞানে জীবসেবা না আত্মজ্ঞানে জীবসেবা? কোনটা বেশি কাছে আসে?

যেন ইংরাজিতে কালকূট

উইলিয়াম ডালরিম্পলের লেখা একটা বই কয়েক মাস আগে পড়েছিলাম - নাইন লাইভস্। নয়জন মানুষের উপর লেখা বেশ সুখপাঠ্য গভীর দরদী একটা বই। বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের ন’টা জীবন। প্রত্যেকেই জীবনটা কিনারা বরাবর হাঁটছেন বা হেঁটেছেন তাদের বিশ্বাস, বিচিত্র রীতি ইত্যাদির উপর গভীর আন্তরিক আস্থা রেখে। ডালরিম্পল কারোর আস্থাকে সংশয়ের চোখে দেখছেন না, বিদ্রুপ করছেন না। তিনি তাদের সবার সামনে একটা জীবন জিজ্ঞাসা নিয়ে এসে দাঁড়াচ্ছেন। তিনি মৃত্যুমুখী দেবদাসীই হোন, কি জৈনধর্মাবলম্বী সন্ন্যাসিনীই হোন যিনি অন্নজল ত্যাগ করে ধীরে ধীরে মৃত্যুকে বরণ করে নিচ্ছেন, কি বাংলার অন্ধ কানাইদাস বাউলই হোন।

যে যে... সে সে...

যে মানুষটা অনেক কিছু চাইত, কিন্তু অনেক কিছু পারত না, মানে অনেক কিছু পাওয়ার মত সাধ্য ছিল না, সে ঠাকুরকে ডাকত মই বলে, কিম্বা লুকানো সোজা রাস্তা বলে।

যে যারে উদ্ধার করে সেই তার ঈশ্বর

মতুয়া শব্দটা আমি প্রথম শুনি ‘শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ কথামৃত’ তে। মতুয়ার বুদ্ধি - রামকৃষ্ণদেবের ভাষায়।
সে মতুয়ার বুদ্ধি মানে কি? নিজের মত সম্বন্ধে অন্ধবিশ্বাস। অবশ্যই রামকৃষ্ণদেব যতবার মতুয়া শব্দটা উচ্চারণ করছেন,
ততবারই নিন্দাত্মক ভাবেই উচ্চারিত হচ্ছে। ফলে আমার ধারণা জন্মেছিল খুব সঙ্কীর্ণ অন্ধবিশ্বাসী কোনো সম্প্রদায়ের কথা রামকৃষ্ণদেব নিশ্চয় বলছেন।

যদি আর শেভ না করি?

একটু পর বৃষ্টি নামবে। মানে বোঝো? এই যে চারদিক অন্ধকার করে এসেছে, এর মানে বোঝো? 

যা পালা!

একবার হল কি, তখন খুব ছোটো আমি, তো বোন আর ভাইকে নিয়ে সপ্তমীর দিন সন্ধ্যেবেলা ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছি। বলা বাহুল্য তারা আরো ছোটো।

যোগ্যতম কে?

সাধারণ বুদ্ধি দিয়ে বোঝা যায় না অনেক কিছু। না, আমি উচ্চস্তরের পড়াশোনার কথা বলছি না। আমি সমাজের কথা বলছি। আমাদের কথা বলছি।

যে বাতাসে

যে বাতাসে শ্বাস নেয়

সে বাতাসেই ঝড় ওঠে

তাই বলে

    শ্বাস বন্ধ করে তো বাঁচে না মানুষ!

যে যাকে ভালোবাসে

এই খানিক আগের ঘটনা। বাইকে করে ফিরছি বন্ধুর সঙ্গে, হঠাৎ ট্রাফিক পুলিশ আটকালো।

    আটকানোর কারণ নেই। হেলমেট পরে ছিলাম। দু'জনেই। যা হোক, দাঁড়ালাম সাইডে।

    ড্রাইভিং লাইসেন্স, পলিউশানের পেপার, ব্লুবুক সব দেখলেন। বললেন ঠিক আছে যান। আসলে পুজোর সময় তো। একটু বেশি চেক দরকার এই সময়।

যৌনতা-শুদ্ধতা-ক্ষমতায়ন

হু এর সংজ্ঞায়, জননগত স্বাস্থ্য বলতে দৈহিক, মানসিক, সামাজিক সুস্থতা বোঝায়। সমাজে যারা আর্থিকভাবে, শিক্ষাগত দিক থেকে পিছিয়ে তারাও যেন সঠিকভাবে জননগত স্বাস্থ্যে

যদি উত্তর দেয়

ইলা মৃত্যুর পর কাশী চলে এলো। বিরাশি বছরের হাত-পা-বুক-মাথা-পেট ছেড়ে আসতে ব্যথা পেল কই?

যার তলে দাঁড়িয়ে

তো বোলপুর স্টেশানে যখন নামলাম তখন নেটে দেখাচ্ছে ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রা। দুপুর একটা। নেমেই দেখি একটা টোটো, দুটো অটো আর একটা টাঙা দাঁড়িয়ে। সবাই ডাকছে, আসুন আসুন…