ভারত অর্থনীতিতে উন্নতি লাভ করছে শুধু না, ভারতীয়ের প্রতি যে আগে দুর্নাম ছিল, এরা বড্ড পরকালমুখী চিন্তাভাবনা করে দিন কাটাতে ভালোবাসে, একদম ইহকালের ভোগসুখ নিয়ে, জাগতিক উন্নতি নিয়ে ভাবে না ইত্যাদি ইত্যাদি, সে কলঙ্ক ঘুচেছে। 

আমি তোমায় আমার প্রাণঢালা ভালোবাসা দেব। 

তুমি আমায় 
তোমার -
ভালোলাগা-খারাপলাগা, স্বাধীনতাবোধ,
ইচ্ছা-অনিচ্ছা ভাবনা-বিচার-আত্মসম্মান-আত্মবিশ্বাস 

সব দিয়ে দাও।

কারণ?

স্বয়ং রামচন্দ্র আড়াল থেকে তীর মেরেছিলেন। কিভাবে? না বালি সুগ্রীবকে তো একইরকম দেখতে। চিনতে পারছেন না। এদিকে সুগ্রীবের শর্ত যে পথের কাঁটা সরিয়ে দিতেই হবে, চুক্তি সেরকম। তখন চিনতে না পেরে কৌশল করে বালিকে বধ করা হল। কথা হল সুগ্রীব মালা পরে থাকবে। বালি পরবে না। 

আজ সকাল থেকে নির্মলেন্দুবাবুর একটা গানই মনে পড়ে যাচ্ছে - সর্প হইয়া কাটো গুরু, ওঝা ঝাড়ো....

    কথা হল, কেন মনে পড়ছে?

রাসেল বলতেন পুলিশ আর বিচারক, গণতন্ত্রের দুটো বড় সমস্যা। যদি এ দুটো ঠিকঠাক না হয় তো।

- আপনি কার জন্য উপোস করলেন দিদি?

কামনাকে জাগাতে পারো
আমার ভালোবাসাকে বাঁ হাতে দূরে সরিয়ে রেখে

শীতল রাত
যেন ক্লান্ত পথিক তুমি
আগুন জ্বেলেছ
নিজেকে তপ্ত করে নেবে বলে 

তোমার উন্মাদ সুখযাপন দেখছি
নিজের শরীর থেকে কয়েক যোজন দূরে দাঁড়িয়ে 
কি অসীম নিঃসঙ্গতায়
কি অসহায়তায়
নিজের ভালোবাসাকে
চক্রব্যূহে রেখে 

চায়ের উনুনে আঁচ। পাশে রুটির দোকানেও আঁচ। গনগন করে জ্বলছে। এদিকে চায়ের দুধ ফুটছে। ওদিকে গরম তাওয়ায় রুটি সেঁকা হচ্ছে। মাঝে মাঝে ডিম ফাটিয়ে প্যানে করে

প্রজাপতি উড়ে যাওয়ার পর মনে রাখে না কোন দেওয়ালে, কি কোন গাছের গায়ে সে গুটি বেঁধেছিল। জানি না দেওয়াল কিম্বা গাছের শরীরও মনে রাখে কিনা। তারপর কোনো একদিন যদি সে

ঝুলবারান্দায় গীতবিতান রাখা। টেবিলে। রাখা, না সাজানো?

একভ্যান গোপাল মূর্তি কেন এল দিদি? আপনারা তো পুজোপাঠের ধার ধারতেন না এদ্দিন?

সন্ধ্যে হব হব, ঈশ্বরগুপ্ত সেতুর উপর দাঁড়িয়ে, শ্রাবণের আকাশ তখন বারবার ওয়ালপেপার সেট করতে ব্যস্ত। কোনোটাই যেন মনের মত হচ্ছে না। হঠাৎ এক ঢেউ খেলানো কালো মেঘের

নাকছাবিটা, কানের দুলটা, হাতের বালাটা খুলে পাশের বেডের স্বপ্নাকে দিল। রাখতে। স্বপ্না বিশ্বস্ত বলে না, আর কাউকে দেওয়ার নেই বলে। স্বপ্নার দু'দিন দেরি আছে আরো। ত

শ্রীমান আলেখ্য বোস, নানান ব্যস্ততার কারণে কাল অনুষ্ঠানে যেতে পারেন

রমা ঘুম থেকে উঠেই দেখল পায়ের গোড়ালিটা টনটন করছে। এখন মাটিতে পা রাখলেই মনে হবে যেন কাঁকড়া কামড়ে ধরল পায়ে।

এতদিন শুনেছিলাম গান্ধী বনাম আম্বেদকর। গান্ধী বনাম সুভাষ।