Skip to main content

ছাদ... আড়াল... চিনির চামচ

ঠিক তখনও ভোর হয়নি। আলো ফোটেনি। তবু ঘুম তো নেই। ঘরের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে তারা ছাদের অন্ধকারে এসে দাঁড়ালো।

লোহার ফুলঝুরি

সবুজ গেঞ্জি, এতটাই বড় যে প্যান্ট না পরলেও চলে, সে পরেওনি। রোগা কালো শরীর‍টা সোজা দাঁড়িয়ে বড় মানুষদের হাঁটুও ছুঁতে পারেনি। তার এক হাতে চকমকি কাগজের গরম চা, আর

আম জাম কাঁঠাল নিম আর কাস্তে

সে মেলা বছর আগের গপ্পো। তখন আমাদের দেশ পরাধীন। একজন বাবু আপিস থেকে টমটম চড়ে বাড়ি ফিরছে। বিকেলের ফুরফুরে হাওয়ায় দু একটা সদ্য শেখা বিদেশী গানের সুরও

ঢেউ আর ধোঁয়া

বাড়ির সবাই মন্দিরে। ভূষণবাবু সমুদ্রের ধারে বসলেন। মন্দিরে যান না। শ্রদ্ধা ভক্তি কি জোর করে আসে?

টিপের পাতা

টিপের পাতাটা হাতে নিয়ে বলল, দাম কাল দিলে হবে?

হিরি

সেদিনও এরকম মেঘলা ছিল…. হয় তো বর্ষাকাল হবে… আমি পড়ে ফিরছি… রেলের হাস্পাতালটা পেরিয়েই বিরাট কৃষ্ণচূড়া গাছ… তার মাথার উপর কালো মেঘের ছায়া..গাছটা ফুলে ভর্তি….

কাঠামো

সে যখন মধ্যরাতে নদীর তীরে এলো, তখন চাঁদ অস্ত গেছে। তারার আলো।

কফি, বেশি চিনি দিয়ে

কফিশপের বাইরে অন্ধকার। ঝড়ে গাছ পড়ে তার ছিঁড়ে গেছে। কফির অর্ডার দিয়ে পারমিতা রাস্তায় এসে দাঁড়ালো

Subscribe to অনুগল্প