Skip to main content

চায়ের দাম কিম্বা

আরতি শেষ হল। সবাই পঞ্চশিখায় দশ আঙুল ছড়িয়ে উষ্ণ আশীর্বাদও নিল। তারপর একজন বৃদ্ধ ভদ্রলোক আপাদমস্তক সাদা শালে জড়িয়ে চোখ বন্ধ করে সবার "জয়" দ

যমুনার তীর

যমুনার তীর। কুয়াশা ঘিরে আছে কম্বলের মত। যমুনার পাড় ধরে ধরে রাস্তা। পরিক্রমা পথ। শয়ে শয়ে মানুষ চলেছে সারাদিন ধরে। গভীর রাতেও চলেছে। সংখ্যায় কম। আবেগে নয়। অনেক

গুঁড়ো গুঁড়ো

সন্ধ্যে হব হব, ঈশ্বরগুপ্ত সেতুর উপর দাঁড়িয়ে, শ্রাবণের আকাশ তখন বারবার ওয়ালপেপার সেট করতে ব্যস্ত। কোনোটাই যেন মনের মত হচ্ছে না। হঠাৎ এক ঢেউ খেলানো কালো মেঘের

সব কি আর এমনি এমনিই

সন্ধ্যে হব হব। ত্রিবেণীর শিবমন্দিরের চাতালে বসে আছি। হয় তো আরতি হবে একটু পর। এক একজন করে মহিলা আসছেন। মন্দিরঘেরা চাতালে বসছেন। গল্প করছেন। সংসারের

খিচুড়ি পায়েস আর চাঁদের আলো

মেলায় চারদিকে দেখি কেউ বসে, কেউ দাঁড়িয়ে খাচ্ছে। উঁহু, বইমেলা নয়, গাজীর মেলা। চারদিকে ধানক্ষেত। মাঝে গাজীবাবার সমাধি। তারপাশে বিরাট প্রকাণ্ড এক গাছ। চারদিক থে

তারকেশ্বর

সে ভালোবাসা জাগলে পাঁচিল ভাঙে। সংসার ভেসে যায়। এদিকটা আমার, এরা আমার, ওদিকটা তোমার, ওরা তোমার… বলার লোক কই? গুটি কেটে প্রজাপতি উড়ে গেছে….

এই যে কালো মাটির বাসা

মেঘ
=====


মেঘের মধ্যে পাহাড়, না পাহাড়ের মধ্যে মেঘ? থেকে থেকেই মুষলধারে নামছে বৃষ্টি, স্নান করে যাচ্ছে দার্জিলিং। 

     এই ভরা শ্রাবণে কেউ পাহাড়ে যায়? 

Subscribe to ভ্রমণ