Skip to main content

সাক্ষী

কথা শেষ হওয়ার আগেই তো সে উঠে গিয়েছিল। একটা বেড়াল জানলায় বসে। আমার অপ্রস্তুত লাগছিল। বেড়ালটা আমার দিকে তাকিয়ে

সিন্নি

রীতা ভাঙা পাল্লাটা ঠেলে ঢুকতেই হিসির গন্ধ পেল। নীলা উপুড় হয়ে শুয়ে। নাইটিটা হাঁটুর উপর উঠে। একটা হাতে গ্লাস ধরা ছিল, উলটে পড়ে আছে যেটা মেঝেতে, আরেকটা হাত মেঝে

তুমি আজ জানলে

ঝুলনের এ কদিন স্টেশানেই রাত কেটে যায়। বেলায়, ওই চারটের পর আবার মেলায় আসে। ঝুলনের এক হপ্তা আগে থেকেই মেলা বসে যায়। এবারও বসেছে। সেও এসেছে। সে ডালের বড়া বিক্রি

পূর্বাভাস

এখন চেপে রাখা যায় না, মনে হচ্ছে বিন্দু বিন্দু লুঙ্গিটা ভিজছে হিসিতে। ভাদ্রের প্যাচপেচে গরম আরো অসহ্য লাগছে। হাতে শক্ত করে ধরা মুড়ির ঠোঙা। বুকের কাছে। ডান হাত

সে জানলে তো!

'আরো চাই' ভোরবেলা বেরিয়ে পড়ল। রাস্তা অনেকটা। আজকাল রাতে ঘুম হয় না। খাবার হজম হয় না। হাঁটতে চলতে কথা বলতে শ্বাসে কম পড়ে। এর তো একটা বিহিত না করলেই নয়!

ছবি

পাগল সারাদিন রাস্তায় রাস্তায় ঘোরে, সবাইকে জিজ্ঞাসা করে, আপনি আমার কোনো ছবি লুকিয়ে রেখেছেন?

ভাঙা বাতাসা

শ্যামশ্রীর এতটা উঠতে অনেক ধকল হয়েছে। তিনতলায় পুজো হচ্ছে। অমাবস্যার পুজো। মায়ের পুজো। এ বাড়ি থেকে চারটে বাড়ি গেলেই মোড়ের একতলা সবুজ বাড়িটা শ্যামশ্রী

কে?

ষাঁড়টা বুড়ো হয়েছে। গোটা শরীরটা বুড়ো হয়েছে। তার স্বপ্ন ভেঙে গেছে, কিম্বা স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আছে, সে সব কিছু না। সে আর স্বপ্নই দেখে না। এখন ষাঁড় আর স্বপ্ন বললেই

চারদিক শান্ত হল

কাশতে কাশতে রক্ত উঠে এলো। ধুতির পকেট থেকে টাওয়েল বার করে মুছে, কল

Subscribe to অনুগল্প