খুঁজে পাওয়াই তো ভিক্ষা
যুক্তির উপর যুক্তি সাজিয়ে মানুষের নাগাল পাওয়া যায় নাকি?
নষ্ট মানুষ
যে মানুষের ভিতর থেকে বিশ্বাস মরে গেছে, কিন্তু তবু বিশ্বাসের ভান নিয়ে বেঁচে আছে, সে নষ্ট মানুষ। এমন নষ্ট মানুষ সংসারে অনেক দেখা যায়। সাধু, সংসারী বলে কিছু হয়
শক অ্যাবজর্বার
আশ্রমে ঢুকতেই দেখি গোঁসাই টোটোতে উঠছে, আমায় দেখেই বলল, যা রে তোর বিয়েবাড়ির বাস আর ছেড়ে যাবে না…
বিষখাগী
"হতে পারে আমি শুরু থেকেই কোনো মানুষের উপর, কি কোনো প্রতিষ্ঠানের উপর, কি ব্যবস্থার উপর শ্রদ্ধাহীন। আরেক হয় এক সময়ে শ্রদ্ধা ছিল, এখন বয়ে বেড়াচ্ছি নিহত শ্রদ্ধা।
আঁচ
রুক্মিণী আঠারো বছর রুটি বানালো, বিক্রি করল, মেয়েদুটোকে মানুষ করল, কেউ জানলই না যে তার বর এই দোকানের নীচেই চাপা পড়ে আছে, বিষাক্ত তরকারি আর রুটি খেয়ে, যে রুটি
রাস্তা হারিয়েছে, তার মত
পা হড়কে পড়ে যাচ্ছিল। রাস্তাটা ঢালু ছিল বলেই। নিজের পা। নিজেকেই সামলে নিতে হয়।
অপার্থিব
ডান হাতটা ময়লা শাড়িটার আঁচলে বার কয়েক মুছে, মাথার ঝুড়িটা মাটিতে না
উদাসীন
শিমুল দুশোটা কবিতার বই ছাপিয়েছিল। বইমেলার শেষে দেখল বিক্রি হয়েছে আটত্রিশটা। এক এক বইতে তিরিশটা কবিতা। একদম সাধারণ ছাপা। পুরুলিয়াতেই। বন্ধুর ছাপাখানা। অল্পেই
যদি হাজার বছর পরে ফিরি
ট্রেনটা যখন খড়গপুর ছাড়িয়ে হাওড়ার দিকে চলতে শুরু করে, তখন চোখে প্রা
সং
যে ফুলগুলো মালা গাঁথায় কাজে লাগে না, হাটে বিক্রি হয় না, খুঁত থাকে