শিমুল আর হলুদ ফ্রক
সূর্য তো ওঠে ডোবার জন্যেই। এই যে শিমুলফুলগুলো মাটিতে পড়ে, ধুলোয় মাখামাখি, ফুটেছেই তো ওইজন্যে। মানুষ জন্মায়ও তো…..
গীতবিতান বাইরে পড়ে
ঝুলবারান্দায় গীতবিতান রাখা। টেবিলে। রাখা, না সাজানো?
উড়ন্ত হুইলচেয়ার
শুধু তাকেই
সব থেকে যায়
শ্মশানের বাইরে ছাওয়ায় বসে আছেন। মাটিতে নয়। চাকা লাগানো চেয়ারে। হাতে প্লাস্টিকের বাটি থেকে ভাত ডাল চামচে করে খাচ্ছেন। চাকা লাগানো চেয়ারে ঝোলানো বড়ি<
জাহান্নাম, দুটো
সনাতনের মৃত শরীরটা নিয়ে ভাবনা ছিল না, ভাবনা ছিল মনটা নিয়ে। মানুষের শরীর মরে, মন তো মরে না। মন, কথা হয়ে বাতাসে, গাছে, মাটিতে বিঁধে থাকে। বেঁধে। জ্বালা দেয়।
একফালি আলো
ধান্দাবাজ হলে অনেক কিছু হয়, খাঁটি কিছু হয় না। এই সহজ সরল সত্যিটা প
কাগজের নৌকা
অনবরত বৃষ্টি পড়ছে। জানলা দিয়ে ছাট আসছে। তবু বন্ধ না করে মোটা চশমাটা চোখে লাগিয়ে হাঁ করে বৃষ্টিভেজা রাস্তা দেখছে।
পাঁচশো টাকা আর বেড়ালগুলো
জানলায় একটাও বেড়াল নেই। রোদ এসে পড়েছে। কিন্তু ওরা কোথায় গেল?
খেলার সাথী
স্টেশানের বাঁধানো বেঞ্চে বসে, বৃদ্ধা। হাতে জপের থলি। গায়ে নামাবলী। কপালে চন্দনের তিলক। তাকিয়ে আছে উল্টোদিকের প্লাটফর্মে। দুটো বাচ্চা, যে বাচ্চারা স্টেশানেই জ