Skip to main content

মা স্বপ্নে দিয়ে গেছেন

দুটো পা বেঞ্চির উপর তুলে বসে আছে রত্না। সবুজ সিল্কের শাড়িটার উপর মাথা রেখে। পেট ফেটে যাচ্ছে চাপে। এত জল খাইয়েছে। ফটো তোলা হবে পেটের। বাচ্চা এসেছে ক

সাগরতীরে

যার রান্নাঘরে, শোয়ার ঘরে কখনও সূর্যের আলো পৌঁছায় না, সেই মধ্যবয়সী মহিলা বসে চেয়ারে, সমুদ্রের ধারে। সারা চোখ হোটেলের ঘরে ঘুমের ক্লান্তিতে বিষণ্ণ। এতবড় একটা সম

সহজ

জয়রামবাটিতে বসন্ত এসেছে। সারদা দাঁড়িয়ে একটা পলাশ গাছের সামনে। কোকিল একটা ডেকেই যাচ্ছে কখন থেকে, যেন বলছে... মা... মা...

এ ফুট, ও ফুট

রত্না এক হাতে আটা ভর্তি প্লাস্টিকটা নিয়ে, আরেক হাতে বাজারের ব্যাগটা… রাস্তার এ পাশে এসেই মনে পড়ল ও ফুটে আবার যেতেই হবে… চা পাতাটা আনা হয়নি।

চটি

বাচ্চাটার জুতো দুটো মা বাবার সঙ্গেই জড়ো করে রাখা। মন্দিরের সামনে। মা বাবা পুজো দিচ্ছে। বাচ্চাটা গুটিগুটি পায়ে মন্দিরের সামনে এসে দাঁড়ালো।

চা

 

তিতা

মুগ্ধ হয়ে লাভ কি? সে তো ভাঙবেই, আজ নয় কাল। তর্ক করে লাভ কি?

পরকীয়া

সুকৃতিবাবু পেট্রলিং-এর গাড়িটা রাস্তার ধারে দাঁড় করাতে বললেন। মার্চ মাস। রোদ চড়া। হাওয়া ঠাণ্ডা। বেলা সাড়ে দশটা হবে। হঠাৎ হিজলগাছে একটা কোকিল ডেকে উঠ

Subscribe to অনুগল্প