তুমিই সেই পরমসুন্দরী
সাহিত্যিকেরা আত্মীয় হন
যিনি সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন আমি তাকে চিনতাম না। কোনোদিন নাম শুনিনি। তার জন্য আমার কোনো লজ্জাও নেই। কারণ সাহিত্য আমার কাছে সাধারণ জ্ঞান না। তৃষ্ণার জল। আমার মন শান্ত হয়েছে, ভালো হয়ে গেছে, শক্তি পেয়েছে, খুশী হয়েছে এমন অনেক অনেক লেখা পড়ে যারা কেউ নোবেল পাননি।
কন্যাদিবস
ভারতের মত দেশে, যেখানে এখনও জন্মের আগে লিঙ্গ পরীক্ষা নিষিদ্ধ, অবশ্যই কারণটা সবার জানা, কন্যাভ্রুণ হত্যা যাতে না হয় সেই জন্যে, সেইখানে আজকের এই Daughter's day বা কন্যাদিবস উদযাপন আমার দারুণ লাগল। খুব খুব খুব ভালো লাগল। অনেকেই তাদের টাইমলাইনে নিজের মেয়ের সঙ্গে ছবি দিচ্ছেন। দিন দিন। আমার একটুও আদিখ্যেতা লাগছে না, আমার একটুও মনে হচ্ছে না বাড়াবাড়ি, ন্যাকামি ইত্যাদি ইত্যাদি
বিদ্যাসাগর, কমলা ভাসিন প্রমুখেরা
সংসারে বিদ্যাসাগরের অভাব হয়নি কোনোদিন। আজও নেই। বরং বিদ্যাসাগরের সুনামিতে সমাজের প্রাণান্তকর অবস্থা হয় মাঝে মাঝে। বিদ্যাসাগরেরা প্রাচীনকালেও ছিলেন, আজও আছেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন। বিদ্যাসাগরের ঢেউয়ের গর্জনে কান ঝালাপালাও হবে।
প্রভা আত্রে
আত্মহত্যা করবেন?
আত্মহত্যা করবেন? বেশ। আমি একটু সময় নেব। টুল দড়ি সব রেডি? আচ্ছা পাখাটাও বেছে নিয়েছেন? এই পাখাটায় ঝুলে পড়বেন? বেশ বেশ। ভালো সিদ্ধান্ত। খেয়েছেন কিছু?
গুরুমশায়
ভবিষ্যৎ কি বলে
বুদ্ধদেব গুহ
এমন শান্তি চাই নে
পূজারী পুজোর শেষে যজ্ঞের জ্বলন্ত কাঠ ছুঁড়ে আশীর্বাদ করেন না, শান্তির জল ছিটান। বিশ্বাসী বিশ্বাস করেন সেই শান্তির জলকণা তার শান্তি প্রাপ্তির একটি অমোঘ উপায়। এ অনুভব না করলেও, অনুমান করতে পারি। কিন্তু জ্বলন্ত যজ্ঞকাষ্ঠ ছুঁড়ে মারার পর ভক্ত যদি জ্বলন্ত ধুতিশাড়ি সামলাতে সামলাতে বলেন, আহা কি শান্তি, কি শান্তি, তখন বুদ্ধি বিভ্রান্তির চোরাবালিতে হাবুডুবু খায়।