Skip to main content

পূজারী পুজোর শেষে যজ্ঞের জ্বলন্ত কাঠ ছুঁড়ে আশীর্বাদ করেন না, শান্তির জল ছিটান। বিশ্বাসী বিশ্বাস করেন সেই শান্তির জলকণা তার শান্তি প্রাপ্তির একটি অমোঘ উপায়। এ অনুভব না করলেও, অনুমান করতে পারি। কিন্তু জ্বলন্ত যজ্ঞকাষ্ঠ ছুঁড়ে মারার পর ভক্ত যদি জ্বলন্ত ধুতিশাড়ি সামলাতে সামলাতে বলেন, আহা কি শান্তি, কি শান্তি, তখন বুদ্ধি বিভ্রান্তির চোরাবালিতে হাবুডুবু খায়।

কেন বললুম এ কথা? কি জানি। কেমন যেন বারুদ বারুদ গন্ধ পাচ্ছি, আর আনফ্রেন্ড করছি। বাবা গো! এমন শান্তি চাই নে বাবা। সেই ভিখ চাইনে কুকুর ঠেকা গপ্পো মনে আছে? এ যে সেই অবস্থা!