Skip to main content

অনুভব

বিশ্বাস করি কেউ একজন তাকিয়ে আছে। সব দেখছে। অনুভব করছে। আমাকে আমার মত করে বুঝছে

মনে রেখো

মনে রেখো, কিছু কিছু বাড়িতে মৃত্যুপথযাত্রী মানুষ থাকে। তাদের আগলে রাখে, প্রাণপণে আগলে রাখে আরেকজন মানুষ, বা কয়েকজন মানুষ। যে বা যারা প্রতিদিন মৃত্যুকে বলে, আর

পাগলা সানাই

ছেলেদের তো কাঁদতে নেই। কি পৌরুষ দেখিয়ে, কি দাপট দেখিয়ে আয়োজন তো করলে। খুঁটিনাটি থেকে শুরু করে মাতব্বরি অবধি সব জায়গায় হাজিরাও দিলে। দেবে না?

২৬শে সেপ্টেম্বর

বিদ্যাসাগর আজ দীর্ঘশ্বাস ফেলতে ফেলতে, বাংলার মাঠ, ঘাট, স্কুল, কলেজ

যা পালা!

একবার হল কি, তখন খুব ছোটো আমি, তো বোন আর ভাইকে নিয়ে সপ্তমীর দিন সন্ধ্যেবেলা ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছি। বলা বাহুল্য তারা আরো ছোটো।

আশা

আমার ভালোবাসা, স্বপ্ন, আশা সব ব্যর্থ হয়েছে। তবু কেন নিজেকে সার্থক ভাবি জানো?

সুর

কৃষ্ণ ঠুমরি থেকে শুরু করে কত যে চটুল গানে আছেন, সে এক আশ্চয্যি ব্যাপার। কৃষ্ণকে বাদ দিলে ভারতীয় সঙ্গীতের এক বিরাট অংশের উপাদান হারিয়ে যাবে। কি নিয়ে গান বাঁধা হবে? প্রেমকে কোন আয়নায় দেখা হবে? সে তো দেখা হবে বৃন্দাবনে, যমুনায়, মায় নদীয়াতেও।

ভালোবাসাকে নাও

অভিমান মানে কি? নিজেকে বঞ্চিত ভাবার সুখ। সে ভালো নয়। যদি ভালোবাসো তবে সুখের কথা দূরে থাক। দুঃখকে এক একবার দেখে যেও বিছানায়, জামাকাপড়ে, পর্দায়, বাসনে, আসবাবে; সকালে, দুপুরে, সন্ধ্যায়, মধ্যরাতে।

আশ্রয় 

আশি ছুঁই ছুঁই মানুষকেও দেখেছি মাকে খুঁজতে। মায়ের অভাবকে অনুভব করতে। মামু ছোটোবেলায় একটা কার্টুন দেখত, ডোরেমন। মাঝে মাঝে আমিও দেখতাম। সেখানে একটা এপিসোডে দেখেছিলাম, ডোরেমন টাইম মেশিনে বা ওরকম কিছু একটা করে নোবিতার ঠাকুমাকে এনে দিয়েছে। নোবিতার বাবা অফিস থেকে ফিরে মাকে দেখতে পেয়ে কি ভীষণ আবেগপ্রবণ হয়ে উঠল। অফিসের জামা পরেই মাকে জড়িয়ে ধরে নিজের কত সুখদুঃখের কথা বলতে শুরু

Subscribe to চিন্তন