ছবি
সাবধানে
ভাঙা বাতাসা
শ্যামশ্রীর এতটা উঠতে অনেক ধকল হয়েছে। তিনতলায় পুজো হচ্ছে। অমাবস্যার পুজো। মায়ের পুজো। এ বাড়ি থেকে চারটে বাড়ি গেলেই মোড়ের একতলা সবুজ বাড়িটা শ্যামশ্রী
কে?
ষাঁড়টা বুড়ো হয়েছে। গোটা শরীরটা বুড়ো হয়েছে। তার স্বপ্ন ভেঙে গেছে, কিম্বা স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আছে, সে সব কিছু না। সে আর স্বপ্নই দেখে না। এখন ষাঁড় আর স্বপ্ন বললেই
চারদিক শান্ত হল
কাশতে কাশতে রক্ত উঠে এলো। ধুতির পকেট থেকে টাওয়েল বার করে মুছে, কল
অরিষ্ট
পাখাটা ঘুরছে। ফুল স্পিডে না। এসি আঠাশে করা। ঠাণ্ডা লেগেছে অলোকেশের। ঘড়ঘড় আওয়াজ হচ্ছে। ঠাণ্ডা লাগলে হাঁপানিটা বাড়ে। সিগারেটটা ছাড়ো অলোকেশ!
সাদা বক
এক বিশাল পর্দা। তার এ প্রান্ত, ও প্রান্ত দেখা যায় না। পর্দার উপর নানা রঙের, নানা ধরণের নক্সা কাটা।
রথ, তারা আর মাটি
লক্ষ্মী হাঁ করে জোড়হাতে প্রভুর রথের দিকে তাকিয়ে। লক্ষ্মীর কোল ঘেঁষে তার ছেলে বলরাম
আড়াল করো
এক বুক নিংড়ানো সুখ। সাবধানে রাখা। জীবনটা বড় বেশি তো নয়। ভুস করে শেষ হয়ে গেলেই হয়। কিন্তু সব তো হল
একই
পাখিটা গঙ্গার উপর দিয়ে উড়তে উড়তে মেঘ ডিঙিয়ে আকাশে পৌঁছালো। মাটিতে তখন মোটা মোটা জলের বিন্দু। আগুন নিভে গেছে কখন।