মা আসছেন
জল
"শনি-মঙ্গলবার বিষ হয় এই সাপের। দেখো আজ শনিবার। বাজে ভাবে কামড়েছে। কিন্তু ঠিক জায়গায় এসে পড়েছ। কিচ্ছু হবে না। সব ঠিক করে দেব। তুমি ওকে শুইয়ে দাও মাটিতে। আমি আ
অভিসারের আলপনায়
সকাল ন'টা। গঙ্গার হাওয়া ফুরফুর করে আসছে। সারাটা সকাল যে শরীরটা রান
আমারও কাজ ছিল রে
পুজোর মন্ত্র কি?
এইটুকু কথা রেখো
পটার ধুম জ্বর। মাথাটা টোটোর রডে এলিয়ে বসে আছে। ঘোর লেগে আছে। টোটোটা অন্ধকারে দাঁড় করানো, একটা বড় গাছের তলায়। গাছের মধ্যে জোনাকি ফুটছে। পটা মাঝে মাঝে চোখ খুলে
সাক্ষী
সিন্নি
রীতা ভাঙা পাল্লাটা ঠেলে ঢুকতেই হিসির গন্ধ পেল। নীলা উপুড় হয়ে শুয়ে। নাইটিটা হাঁটুর উপর উঠে। একটা হাতে গ্লাস ধরা ছিল, উলটে পড়ে আছে যেটা মেঝেতে, আরেকটা হাত মেঝে
তুমি আজ জানলে
ঝুলনের এ কদিন স্টেশানেই রাত কেটে যায়। বেলায়, ওই চারটের পর আবার মেলায় আসে। ঝুলনের এক হপ্তা আগে থেকেই মেলা বসে যায়। এবারও বসেছে। সেও এসেছে। সে ডালের বড়া বিক্রি
পূর্বাভাস
এখন চেপে রাখা যায় না, মনে হচ্ছে বিন্দু বিন্দু লুঙ্গিটা ভিজছে হিসিতে। ভাদ্রের প্যাচপেচে গরম আরো অসহ্য লাগছে। হাতে শক্ত করে ধরা মুড়ির ঠোঙা। বুকের কাছে। ডান হাত
সে জানলে তো!
'আরো চাই' ভোরবেলা বেরিয়ে পড়ল। রাস্তা অনেকটা। আজকাল রাতে ঘুম হয় না। খাবার হজম হয় না। হাঁটতে চলতে কথা বলতে শ্বাসে কম পড়ে। এর তো একটা বিহিত না করলেই নয়!