চা দিবস
অনেকদিন ধরে ভুগছিলেন। শয্যাশায়ী ছিলেন একপ্রকার। মারা গেলেন হাসপাতালে। সা
আর এসো না
নেই রে…পড়তে গেছে…..,
ছেঁড়া গামছা
রতিকান্ত মাথাটা পাঁচ জায়গায় ছেঁড়া গামছাটা দিয়ে মুছতে মুছতে বলল, আজ আবার ছ্যানদিদি ধরেছিল… ধুতির খোঁটা, এই বলে পেঁপেটা চৌকির উপর রাখল… গাছটা পুরো ভেঙে গেল জান
এমন দিনে তারে বলা যায়
গোপাল ভ্রমন
একভ্যান গোপাল মূর্তি কেন এল দিদি? আপনারা তো পুজোপাঠের ধার ধারতেন না এদ্দিন?
মহা-আপন
ঝড় উঠল। গোঁসাই ফিরছে আশ্রমে। একতারা আর ধুতি সামলাতে সামলাতে গোঁসাই আশ্রমের দরজায় এসে বলল
মাটি, না আকাশ?
সমস্যাটা শুরু হল ছেলেমেয়ে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে। ছেলেটা ক্লাস টুয়েলভে পড়ে
অন্য মাতৃদিবস
রম্ভাদেবী যখন নাভি হয়ে গঙ্গায় ভাসছেন, তখন একটা নোঙরে আটকে গেলেন।
বাঁশিওয়ালা
মন খারাপ হলে লোকে কত কি করে শুনেছি, আমি স্টেশানে এসে বসি। আজকেও বসেছি। অনেক রাত, তাও বসেছি। স্টেশানের পাখা সারা গরমকাল কেউ বন্ধ করে না। ঘুরেই চলেছে। আমি চোখ
একটা সুখ
দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের বাইরে কচুরির দোকান। প্রচণ্ড ভিড়। শনিবার সকালবেলা। নিশীথের মনে যুদ্ধ জয়ের আনন্দ। বউ