Skip to main content

"তোমাদের কাছে এসে দু'হাত পেতেছি"

কে কখন কোথায় কিভাবে আত্মহত্যা করবে তার কোনো অ্যাপ্স বানানো যায়? মানে ধরুন কোউইনের মত।
না, বানানো যায় না। তবে তো তার ব্যক্তিগত জীবনের গতিবিধির উপর চোখ রাখা হবে। সে কি সার্চ
করছে, কি চ্যাট করছে, কি আঁকিবুঁকি কাটছে - এ সব তো ভীষণ ব্যক্তিগত, তাই না? ...

চায়ের ভাঁড়

লোকটা সকালে উঠে ভাঁড়ে চা খেত। বেশ আয়েশ করে, পুকুরধারে বসে, সুয্যি ওঠা দেখতে দেখতে, মুরগীর
ডাক শুনতে শুনতে, হাঁসেদের জলে নামা প্যাঁক প্যাঁক ডাক শুনতে শুনতে, গরুদের মাঠে চরা দেখতে
দেখতে চা খেত। ভাঁড়ে করে চা খেত।

আমিও যাব

সরে যান, সরে যান… এত আওয়াজ কেন? উফ। চুপ। একটা লাশ এত সরব কেন?

যখন বুঝলে

যখন বুঝলে
   আর কোনো নতুন দান দেওয়ার নেই তোমার
খেলার ছক উলটে চলে যেতে চাইলে

শব্দের মান

সে অনেক কাল আগের কথা। কোনো এক দেশে এক বিদ্বান রাজা ছিলেন। তার মত বিদ্যা আশেপাশে যোজন যোজন দূর রাজ্যের রাজাদেরও ছিল না। তিনি বিদ্যাকেই ঈশ্বর মানতেন। তাই সে রাজ্যে সব মন্দিরে শুধু বর্ণমালালিপি পূজিত হত। সরস্বতীপুজো ছাড়া অন্য পুজোও ছিল নিষিদ্ধ।

আম্রমুকুল সৌগন্ধে

আম্রমুকুল সৌগন্ধে....

একজন দার্শনিক বলেছিলেন, যত মুকুল ধরার সে ধরবেই, তবে সব মুকুলেই ফল হবে না। কিন্তু মুকুল হবে অজস্র।

আপনারা পাগল!!

রঞ্জিতা গ্লাসের আওয়াজ শুনে চোখ খুলে তাকালো। বিপ্র জল খাচ্ছে। হাতটা কাঁপছে। ঘরে জিরো পাওয়ারের নীল হালকা একটা আলো। বিপ্র শর্টস পরে আছে। খালি গা। শর্টসে একটা ভাল্লুকের মুখ। সাদা ভাল্লুক।

প্রতিধ্বনি

তুমি যদি স্রোতকে বলো, না।
স্রোত কিছু বলবে না। ...
Subscribe to