Skip to main content

কুয়াশায় নষ্ট হয় মানুষ

দুটো ঘর। একটা শোয়ার, আরেকটা শোয়ার। একটা স্নানের ঘর। সামনে একফালি উঠান। মা মেয়ে বসে আছে ক্যাম্পখাটে। সন্ধ্যে নেমেছে অনেকক্ষণ। এটা বস্তি। উদ্বাস্তুদের বস্তি। দ

আবীর

গোঁসাই, তোমার আবীরে যত রঙ, মনে লাগে না কেন?

যে ফকির, সে-ই পাগল

ফকির পলাশ ফুল কুড়িয়ে নিয়ে বলল, যা পাগল, কোঁচড়ে ভরে নিয়ে যা। গিয়ে নদীতে ভাসিয়ে দে।

ছাই

নিজের পিসতুতো দাদা, কাকা, মামার ছেলের অনাকাঙ্ক্ষিত স্পর্শ পেয়ে বড় হতে হতে মৌ ঠিক করেছিল, মেয়েকে নাচ-গান কিচ্ছু শেখাবে না, ক্যারাটে শেখাবে। কিন্তু সেই মেয়ে যখ

রোদ। ছায়া। জল।

যীশুবাবার মন্দিরের সামনে প্রচণ্ড ভিড়। আজ শুক্রবার যে। আজ জলপোড়া দেওয়া হবে। মাটিপোড়া দেওয়া হবে কপালে তিলকের মত করে। তিনবেলা বাড়িতে মোমবাতি জ্বালিয়ে যীশুবাবার

ধোঁয়া। কাক। আর হোগলা বন।

শ্রাদ্ধের মন্ত্রোচ্চারণ হচ্ছে। অমল স্পষ্ট দেখল মা আসছে। কাঁধে একটা কাক। মা বাড়ির সামনে দাঁড়ালো। উঠানে ধুনো ধুপ জ্বালানো। গীতা পাঠ করছে পোস্টমাস্টারের দাদা। ত

বর্ণ গ্রহ

মা মেয়েকে বলল, তুমি কোথায় টিউশন পড়তে যাও, স্কুলে কাউকে বলার দরক

Subscribe to অনুগল্প