'me to' আর মিডিয়া
এতে কি সত্যিই কিছু হচ্ছে? মিডিয়া কি বিচার পাওয়ার জায়গা? আমরা কি একটা ক্যাঙারু আদালতের কথা ভাবছি এই সোশ্যাল মিডিয়ায়? আমরা কি বিশ্বাস রাখি না ন্যায়-বিচার ব্যবস্থায়? আমরা কার কাছে এই আত্মপ্রকাশ ঘটাচ্ছি? কোন সমাজের কাছে?
তসলিমা লিখছেন
তসলিমা লিখছেন -
ভারতে যখন প্রথম ভোট হয়
কিসের দেবীপক্ষ?
'৪৭ এর মুরাদেরা
মুরাদের নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পর থেকে অনেক পোস্ট দেখলাম। অনেকগুলো সাক্ষাৎকার যা আগে শুনেছি কয়েকটা, লাস্ট গার্ল বেরোনোর সময় বিশেষ করে। রিভিউও পড়েছিলাম বইটার। কিন্তু বইটা পড়ে ওঠা হয়নি। কিন্ডল-এ আছে, কিন্তু সাহস পাইনি পড়ার। একটা নিশ্চিত জীবনযাপনের মধ্যে বসে অমন একট
একজন অত্যন্ত প্রাণচঞ্চল বাচ্চা মেয়ে আমাদের কলকাতার বুকে মৃত্যুর সাথে লড়ছে
একজন অত্যন্ত প্রাণচঞ্চল বাচ্চা মেয়ে আমাদের কলকাতার বুকে মৃত্যুর সাথে লড়ছে। বাবা মা তার গলার নলি কেটে তাকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে নিজেরাও সরে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু নিজেরা এখন বিপদসীমার বাইরে। বাচ্চাটা ঘোর সংকটে। সে সংকটে তো তার শরীরটা। তার যদি চিন্তা করার ক্ষমতা থাকত
ভাবছি দেশে আর না জানি কি বিটকেল সব আইন আছে
ভাবছি দেশে আর না জানি কি বিটকেল সব আইন আছে। এ অনেকটা মহালয়ার আগে ঘর ঝাড়ার মত হচ্ছে। তা বেশ, আচ্ছা ইয়ে করে হাতমাটি না করা নিয়েও কি আইন বানিয়েছিল ওই লালমুখো গুলোন? কিম্বা তরকারিতে নুন কম হলে? কিম্বা যীশুর নামে রোববার করে নৈবেদ্যে না দিলে ইত্যাদি ইত্যাদি...
সুপ্রিমকোর্ট পরকীয়াকে বৈধ ঘোষণা করেনি
সুপ্রিমকোর্ট পরকীয়াকে বৈধ ঘোষণা করেনি। শুধু শাস্তির আইনি ব্যবস্থাটা তুলে নিয়েছে। তা বাপু আর কদ্দিন পুলিশের ভয়ে নীতিবান থাকবে? নীতিগতভাবেও তো সাবালক হতে হবে নাকি?
তোমরা কারা?
অবশেষে প্যাডে মাসিকের রক্তের দাগে শারদীয়া উৎসবের অভিবাদন জানাতে হচ্ছে!
আমার ভয় হচ্ছে, নারীরা কি ভুলতে চলেছে তাদের জননতন্ত্র ছাড়া একটা মস্তিষ্ক নামক অঙ্গও আছে। এ দেশে আশাপূর্ণাদেবী থেকে মাতঙ্গিনী নামক অনেক শ্রদ্ধেয়া মস্তিষ্ক জন্মেছিলেন। আজও কান পাতলে তাদের কণ্ঠস্বর কানে শুনি। তোমরা কারা?