Skip to main content

জলের রেখা

বিধান ছ’বছর বয়েস থেকেই বিশ্বাস করেছিল, একদিন সব পাখি ঘরে ফিরে আসবে। সব শাবকদের নিয়ে। উঠান, তুলসীতলা, রান্নাঘরের খুদকুঁড়া সব জানিয়ে দেবে।

গল্প

চায়ের উনুনে আঁচ। পাশে রুটির দোকানেও আঁচ। গনগন করে জ্বলছে। এদিকে চায়ের দুধ ফুটছে। ওদিকে গরম তাওয়ায় রুটি সেঁকা হচ্ছে। মাঝে মাঝে ডিম ফাটিয়ে প্যানে করে

সু-অভ্যাস

গোঁসাই বলল, তোমার বুদ্ধি খোঁজে সূত্র, চিত্ত খোঁজে আনন্দ।

তেমন

সে হুইলচেয়ারে ছিল। নাম?

চিনি ঠিক আছে?

ঘড়িটা খুলে পকেটে ঢোকালো। ফোনটা ব্যাগে নিয়ে নিল। ফোন আর ঘড়ি, দুটোই চুরি হয়েছে দমদম থেকে বেলঘরিয়ার মধ্যে আগে বেশ কয়েকবার। অফিস টাইমে বিধাননগর থেকে ট্রেনে ওঠা এ

মেঘ সরিয়ে...

ছেলেটা সবাইকে চিনতে পারল। মেঘ করে এসেছে। চারদিকে উত্তাল নদী। তীরে বাঁধা স্টিমারটা দুলছে।

অভিসার

সবক'টা নীল আলো যেন ডাকছে, আয় আয় নীলু আয়...

বৈষ্ণবী

কাজ করতে করতে শুনতে পেলাম দরজার কাছে এসে দাঁড়িয়েছে বৈষ্ণবী ভিক্ষুণী। গান গাইছে খঞ্জনি বাজিয়ে। নামগান।

অবান্তর

মঞ্জু জানত আজ না হয় কাল হবেই। যখন সাবানটা কনুই থেকে কাঁধের দিকে টানছিল, তখনই টের পেয়েছিল, ভাঙবে, আজ না হয় কাল। সাবান ভাঙার আগে সাবান জানান দিয়ে যায়। মাঝখানটা

রামকৃষ্ণ ঠাকুর আর ঘুঁটে

নিজের জন্য মন খারাপ হল সরস্বতীর। কার্তিক মাসের সকাল। শীত আলতো হাতে বাচ্চাদের মত ছুঁচ্ছে। ফুটছে না। পুকুরের উপর অল্প অল্প ঢেউ। ছেলেবেলা, যৌবনবেলা, সোহাগবেলা,

Subscribe to অনুগল্প