আসবেন, কাজ আছে
অনবরত কড়া নাড়ল, ফিরে যাবে ভাবল। ভিতরে কেউ ছিল? নাকি ছিল না। কাঁচে নাক ঠেকালো। শ্বাসের বাতাস কাঁচে ঘুরে, সব ঝাপসা করে বলল, নেই।
দূরে কুকুর ডাকছে। জঙ্গলের ভিতর থেকে। এত গভীর জঙ্গলে একা একা দাঁড়িয়ে কেন? রাস্তায় পায়ের ছাপ নেই। চলাফেরার নিশানা নেই। হাতলে ধুলো জমে আছে। তবু মনে হচ্ছে কেউ আছে।
আধখানা চাঁদ
ধুলোয় ঢেকে যাচ্ছে সব
জন্মদিন কবে?
চাঁদ আর প্লেন
চাঁদের পাশ দিয়ে প্লেনটা গেল। বাচ্চাটা দাদুকে জিজ্ঞাসা করল, দাঁড়ালো না যে, দিদু উঠবে না? বেড়াতে যাবে না আজ?
খেলার মাঠ
সাইকেলে ভর দিয়ে হাঁটতেন। সাইকেল চালাতেনও।
রাস্তার পাশে মাঠ। কিছু বাচ্চা ফুটবল খেলছিল। বল এসে লাগল সাইকেলে। টাল সামলাতে না পেরে পড়লেন রাস্তায়। কনুই ছিলে রক্ত বেরোলো। কোমরে চোট পেলেন। ছেলেগুলো ভাবল উঠে যখন বসেছেন তখন নিশ্চয়ই দাঁড়িয়েও পড়বেন। উঠে সাইকেল চালিয়ে চলে যাবেন। তাই তারা হইহই করে "সরি দাদু… সরি সরি" বলতে বলতে মাঠে নেমে গেল।
কি যেন নেই
বেড়াতে যাওয়া
রাণাঘাট থেকে শিয়ালদা, আর শিয়ালদা থেকে রাণাঘাট। চল্লিশটা বছর কেটে গ
সেই দেশটার গল্প
এক দেশে একবার সবাই মিলে ঠিক করল, আর রাজা-সম্রাট নয়, একটা নতুন নিয়ম আনা হবে। সেই নিয়ে অনেক শলাপরামর্শ হল। সিদ্ধান্তও হয়ে গেল। কি সিদ্ধান্ত হল?
পাপ আর প্রসাদ
শীতটা জাঁকিয়ে পড়তে দেরি আছে। তবু যতটা পড়েছে ততটাতে সুখ আছে, কামড়টা নেই। কানাই ঠাকুর ভ্যান নিয়ে বাজারের দিকে যাচ্ছে। ভ্যানে তিনটে বড় ডেকচি। খিচুড়ি দুটোয়, আরেকটাতে মিশেল তরকারি। সন্ধ্যে হয়ে গেছে। বাজার জমজমাট। সব্জী বাজার।
পুটু
পুটু প্রথম দুটো ক্লাসে মনই দিতে পারল না। মায়ের কাটা ঠোঁট, রক্ত, হা