Skip to main content

উদাসীন

শিমুল দুশোটা কবিতার বই ছাপিয়েছিল। বইমেলার শেষে দেখল বিক্রি হয়েছে আটত্রিশটা। এক এক বইতে তিরিশটা কবিতা। একদম সাধারণ ছাপা। পুরুলিয়াতেই। বন্ধুর ছাপাখানা। অল্পেই

সং

যে ফুলগুলো মালা গাঁথায় কাজে লাগে না, হাটে বিক্রি হয় না, খুঁত থাকে

শিমুল আর হলুদ ফ্রক

সূর্য তো ওঠে ডোবার জন্যেই। এই যে শিমুলফুলগুলো মাটিতে পড়ে, ধুলোয় মাখামাখি, ফুটেছেই তো ওইজন্যে। মানুষ জন্মায়ও তো…..

শুধু তাকেই

পটলার যখন বিয়ে হচ্ছিল, তখন পাড়ার সবাই বলেছিল, এমন মা না হলে ছেলেটা যে কোথায় ভেসে যেত। এমনকি পটলার যখন ডিভোর্স হচ্ছিল তখনও পাড়ার সবাই বলেছিল, এমন মা না হলে ছে

সব থেকে যায়

শ্মশানের বাইরে ছাওয়ায় বসে আছেন। মাটিতে নয়। চাকা লাগানো চেয়ারে। হাতে প্লাস্টিকের বাটি থেকে ভাত ডাল চামচে করে খাচ্ছেন। চাকা লাগানো চেয়ারে ঝোলানো বড়ি<

জাহান্নাম, দুটো

সনাতনের মৃত শরীরটা নিয়ে ভাবনা ছিল না, ভাবনা ছিল মনটা নিয়ে। মানুষের শরীর মরে, মন তো মরে না। মন, কথা হয়ে বাতাসে, গাছে, মাটিতে বিঁধে থাকে। বেঁধে। জ্বালা দেয়।

একফালি আলো

ধান্দাবাজ হলে অনেক কিছু হয়, খাঁটি কিছু হয় না। এই সহজ সরল সত্যিটা প

Subscribe to অনুগল্প