Skip to main content

কাগজের নৌকা

অনবরত বৃষ্টি পড়ছে। জানলা দিয়ে ছাট আসছে। তবু বন্ধ না করে মোটা চশমাটা চোখে লাগিয়ে হাঁ করে বৃষ্টিভেজা রাস্তা দেখছে।

খেলার সাথী

স্টেশানের বাঁধানো বেঞ্চে বসে, বৃদ্ধা। হাতে জপের থলি। গায়ে নামাবলী। কপালে চন্দনের তিলক। তাকিয়ে আছে উল্টোদিকের প্লাটফর্মে। দুটো বাচ্চা, যে বাচ্চারা স্টেশানেই জ

ছ্যাঁৎ

দেখ তো কি করছে? কোনো সাড়াশব্দ নেই কেন?

তাকানো

কুহেলি ফুচকাটা মুখে দিয়ে রাস্তার দিকে তাকালো। ছেলেটা তাকিয়ে আছে।

দশটাকা

পুজোর ডালা আটকে দিল পুরোহিত। বলল, প্রণামী না দিলে হবে না। <

এমন জল্লাদের মত ঠাণ্ডা

এমন জল্লাদের মত ঠাণ্ডায় আমার কোনো সুখ নাই। হেঁটে ফিরছি। বড় মাঠ। ধোঁয়াশা আর কুয়াশায় মাখামাখি। চাদ্দিকে কিচ্ছু দেখা যায় না। গাড়ির হেডলাইটগুলো দেবলোক

কথায় করে ছলো

বিরুপাক্ষের ডিসেম্বরের শেষ তারিখ এলেই মন খারাপ লাগে। বছর শেষ হচ্ছে বলে নয়, ক্যালেন্ডারটা ফেলে দিতে হবে বলে। অ্যাদ্দিন মুখোমুখি কাটানো। গোটা একটা বছর। কম কথা!

Subscribe to অনুগল্প