Skip to main content

রোদ। ছায়া। জল।

যীশুবাবার মন্দিরের সামনে প্রচণ্ড ভিড়। আজ শুক্রবার যে। আজ জলপোড়া দেওয়া হবে। মাটিপোড়া দেওয়া হবে কপালে তিলকের মত করে। তিনবেলা বাড়িতে মোমবাতি জ্বালিয়ে যীশুবাবার

ধোঁয়া। কাক। আর হোগলা বন।

শ্রাদ্ধের মন্ত্রোচ্চারণ হচ্ছে। অমল স্পষ্ট দেখল মা আসছে। কাঁধে একটা কাক। মা বাড়ির সামনে দাঁড়ালো। উঠানে ধুনো ধুপ জ্বালানো। গীতা পাঠ করছে পোস্টমাস্টারের দাদা। ত

বর্ণ গ্রহ

মা মেয়েকে বলল, তুমি কোথায় টিউশন পড়তে যাও, স্কুলে কাউকে বলার দরক

ঝড়, মাঝি আর মুরগী

নৌকাটা বাঁধা ছিল ঘাটে। দীর্ঘদিন। কবে যে দড়িতে পচন ধরেছিল, কেউ জানত

পাকুর সরস্বতী পুজো

দেবী সরস্বতী দাঁড়িয়ে। সামনে খিচুড়ির গামলা। ওদিকে বড় বড় বক্সে "মেরে মেহবুব মেরে সনম" গান হচ্ছে। নাচছে অনেকে।

শুন কন্যা

সরস্বতী বড় ভালো মেয়ে। বাবা কাজ থেকে ফিরে এলে বাবাকে জল এগিয়ে দেয়। মাকে রান্নায় সাহায্য করে। কুটনো কুটে দেয়। জল তুলে দেয়। বাসন মেজে দেয়। সরস্বতী স্ক

স্পর্ধা

জিজ্ঞাসা করলাম, এই যে বাড়ি হচ্ছে, এ কার বাড়ি?

অনুবাদ

আজকাল আর টানতে পারি না মা… শ্বাস আটকে আসে…..

রটনা

“কীর্তন দেওয়া যায় নারে ভাই। কীর্তন করা যায়। পুজো দিতে লাইন দিতে হয় না রে ভাই, সব লাইন ছেড়ে ভিতরে আসতে হয়। প্রসাদ হাতে, জিভে পাওয়া যায় না রে ভাই, হৃদয়পুটে কাঙ

Subscribe to অনুগল্প