Skip to main content

ভূয়োদর্শন

বাঙালিকে ভ্রমণ পিপাসু যদি বলা হয়, তবে পুরো কথাটা সত্যি হয় না। শীতে পরিযায়ী পাখি আসে কলকাতায়। সে এক আসা। দুর্গাপুজোয় হাজার হাজার বাঙালি এদিক ওদিক বেড়াতে যায়,

কে তুমি?

অন্তর্যামীকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম

খেলার মাঠ

সাইকেলে ভর দিয়ে হাঁটতেন। সাইকেল চালাতেনও।

    রাস্তার পাশে মাঠ। কিছু বাচ্চা ফুটবল খেলছিল। বল এসে লাগল সাইকেলে। টাল সামলাতে না পেরে পড়লেন রাস্তায়। কনুই ছিলে রক্ত বেরোলো। কোমরে চোট পেলেন। ছেলেগুলো ভাবল উঠে যখন বসেছেন তখন নিশ্চয়ই দাঁড়িয়েও পড়বেন। উঠে সাইকেল চালিয়ে চলে যাবেন। তাই তারা হইহই করে "সরি দাদু… সরি সরি" বলতে বলতে মাঠে নেমে গেল।

আজীবন

পরাশরবাবু সুখী হতে শিখেছিলেন। আজীবন।


কেউ নতুন ফ্রীজ কিনেছে শুনলে খুশী হতেন।


কেউ নতুন বাড়ি কিনেছে শুনলে খুশী হতেন।


কেউ নতুন চাকরি পেয়েছে শুনলে খুশী হতেন।


পরাশরবাবু খুশী হতে হতে সুখী হতেন। সুখী হতে হতে শান্ত হতেন।


প্রতিদিন একটা করে খুশীর খবরের অপেক্ষা করতেন।


যেদিন ছেলেটা জলে ডুবে মারা গেল

মর্ম

মানুষের যুক্তি-বুদ্ধি আর আবেগ-অনুভবের মধ্যে খুব সুক্ষ্ম একটা জায়গা থাকে। তার কোনো নাম দেওয়া যায় না স্পষ্ট করে। তবু যদি নাম দিতেই হয় সে হল - মর্ম।

    যুক্তিবুদ্ধির কথা বলা সোজা, আবেগ-অনুভবের কথাও বলা সোজা। কিন্তু যে কথা মর্ম থেকে উৎসারিত হয়ে আরেকটা মর্মে প্রবেশ করে, সে কথার হদিস পাওয়া ভীষণ কঠিন।

একটা সন্ধ্যে আর ভাস্কর চক্রবর্তী

চারটে বত্রিশের কল্যাণী লোকাল ছেড়ে যাচ্ছে কল্যাণী সীমান্ত স্টেশান। শীতের সন্ধ্যে বড় আদেখলা। বড় তাড়াতাড়ি আসে। না বলেই। বিনা ভূমিকায়। বিয়ে বাড়িতে গুরুত্বপূর্ণ আত্মীয় আসার আগেই যেমন ভিখারিরা চলে আসে। আড়ালে বসে থাকে। খেয়ালে পড়ে না।

বেড়াতে যাওয়া

রাণাঘাট থেকে শিয়ালদা, আর শিয়ালদা থেকে রাণাঘাট। চল্লিশটা বছর কেটে গ

সেই দেশটার গল্প

এক দেশে একবার সবাই মিলে ঠিক করল, আর রাজা-সম্রাট নয়, একটা নতুন নিয়ম আনা হবে। সেই নিয়ে অনেক শলাপরামর্শ হল। সিদ্ধান্তও হয়ে গেল। কি সিদ্ধান্ত হল?

Subscribe to