Skip to main content

Idea of justice, Identity and violence

Idea of justice, Identity and violence ইত্যাদি বইয়ের লেখক, তথা নোবেলবিজয়ী লেখকের প্রায়শই বর্তমান ভারত সরকার ও তার নীতি নিয়ে কড়া সমালোচনা শুনছি।

কি হবে ভেবে?

প্রখর গ্রীষ্মের দাবদাহে, প্যাচপ্যাচে ঘামে শুয়ে শুয়েও তো ভেবেছি
    আচমকা ঝড় উঠবে, কালো তিরপলে আকাশ ঢেকে...
   উফ! কি ধুন্ধুমার কাণ্ডটাই না হবে!

একলা

ফেরৎ চেয়ো না   প্রতিচ্ছবিরা আয়না দেখে না

প্রশ্রয়ের অপেক্ষায়

বাসি বিছানায়, ছাড়া জামা-কাপড়ে, আগোছালো ঘর-দোরে
    আলসেমির শান্তিজল ছড়ানো

      প্রশ্রয়ের অপেক্ষায়

সাধন


গভীর রাত। গঙ্গার তীরে একলা সাধু। সংশয়ী দরজায়। সাধু বললেন, কি চাও?
- উত্তর
- সে তো দরজায় মেলে না। মেলে ভিতরে এলে।
- অন্ধকার যে।
- অপেক্ষা করো। বাইরের আলোর ধাঁধা কাটলে ভিতরের আলো দেখা যায়।

শিবগুরু বনাম কর্পোরেট-গুরু

কালকের Times of India'র প্রথমপাতায় চোখ পড়তেই 'রাজা' নাটকটা মনে পড়ল রবীন্দ্রনাথের। সেখানে বলা হচ্ছে, 'তিনি সবখানেই আছেন বলে কোনোখানে বিশেষ করে নেই'।

নারী নাকি সমাজ?


মেয়েটার স্বামী ফুলশয্যায় মদ্যপ হয়ে এলো। গরীব হলে এমন হয়। সমাজ উদাসীন।
সংসারের জোয়াল মেয়েটার ঘাড়ে। স্বামী মাতাল, উদাসীন। পরিবার উদাসীন। পাড়া উদাসীন। সমাজ হাই তুলে সমাজোদ্ধারকদের সাথে ঘোরে, শিথিল পায়ে।

যেদিন তাঁরা বুঝলেন

যেদিন তাঁরা বুঝলেন ঈশ্বরের অস্তিত্বের চেয়ে মানুষের আবেগ আর ভয় বেশি সত্য
...

ঘর

এককণা ধুলো 
বসন্তের বাতাসে উড়ে শিমূল ফুলের পাপড়িতে গিয়ে বসল
 লাল বিছানায় শুয়ে আকাশে তাকিয়ে দেখল

যেদিন ঈশ্বরকে পেলাম

যেদিন ঈশ্বরকে পেলাম ঈশ্বরের বাইরে
   সেদিন প্রেম মেলল ডানা অনন্ত নীলে
       দেহ-নীড় ছেড়ে এলো, হল ব্রজবাসী
Subscribe to