ভাঁড়
ভাঙা ভাঁড়ের গল্প দুটো রেললাইনের মধ্যে
এখানে ওখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে
উৎকণ্ঠা
মেঘলা আকাশ
ছায়া ছায়া
ভিজে ভিজে সবুজ এদিক ওদিক
বৃষ্টি বিরাম অবকাশে
একবিন্দু বৃষ্টির জল
জানলার কার্ণিশে আটকে
শুভস্য শীঘ্রম
সরস্বতী পূজো-জন্মাষ্টমী-দোল-কালীপূজো ইত্যাদি স্কুল ছুটি; ঈদ মহরম স্কুল ছুটি; পঁচিশে ডিসেম্বর স্কুল ছুটি; বুদ্ধ পূর্ণিমা স্কুল ছুটি।
শান্তি
রাত অনেক হল
ঘুম দরকার যে ভীষণ!
মানুষ ঘুমালে শুধুই মানুষ
ঘুমন্ত মানুষের ধর্ম থাকে না
ঘুম কে আনে?
আইন আনে না, পুলিশ আনে না
চিড়
বৈশাখীর সব পাল্টে গেল জামাটা দেখার পর। সকাল থেকে বেশ ব্যস্ত ছিল। ছেলেকে স্কুলে পাঠানো, কাজের লোক, রান্নার লোকের পিছনে দৌড়াদৌড়ি করতে করতে...
সে কি এই ভারতবর্ষ?
ওই যে মেয়েটা অভিসারে গেল
ওর যেতেই হয়,
মাথার উপর আকাশ ভাঙা মেঘ
বাইরে ঝোড়ো হাওয়ার সাথে সন্দিহান কুতকুতে চোখ চারদিকে ঝোপেঝাড়ে
প্রাচীন বর্ষা
রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়েছিল। বৃষ্টি পড়ছে সকাল থেকে। একটা ময়লা চাদর জড়িয়ে লোকটা সামনের বাসস্ট্যাণ্ডের দিকে তাকিয়ে। হাতে চায়ের ভাঁড়। তার খেয়াল নেই জল জমতে শুরু করেছে। পায়ের পাতা ডুবে গেছে ইতিমধ্যে। একটা ফাঁকা সিগারেটের প্যাকেট জলে ভাসতে ভা
সব অধ্যায় তো আর উপসংহার নয়!
অভিজ্ঞতা
অবশেষে বাবাকে নিয়ে হাস্পাতাল থেকে ফিরলাম। তা কেমন অভিজ্ঞতা হল? শুনুন বলি।
সময়
হঠাৎ করে সব ফুরিয়ে গেল
ঝরা পাতাটা তার সব বিস্ময়, সব বিহ্বলতা
ছেড়ে আসা বৃন্তক্ষততে রেখে নেমে এলো