Skip to main content

সব ব্যাটাকে চিবিয়ে খাব

সম্রাট অশোক, শিবাজী থেকে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল কেউ বেঁচে নেই জেনে সজনীকান্ত ডাক ছেড়ে কাঁদতে শুরু করল। কেউ থামাতে পারে না। বাড়ির লোক, পাড়ার লোক, মিউনিসিপালিটির চেয়ারম্যান কে না এলো। কিন্তু সজনীকান্ত কখনও হাউমাউ করে, কখনও ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদেই চলেছে।

শুনতে পাচ্ছ?

আড়াইটে বাজতে তিন মিনিট বাকি। এত রাতে টয়লেটে যেতে বিরক্তই লাগে। কিন্তু উপায় কি?

উঠল, টয়লেটের দরজায় ঠেলা দিল। দরজা বন্ধ। ভিতর থেকে।

অবিনশ্বর মরিয়াপনা

ছেলেটা তার দম দেওয়া ট্রেনটাকে বলেছিল

ভাঙবি না কোনোদিন
ট্রেনটা একদিন ছাদের কার্ণিশ থেকে পড়ে
স্প্রিংট্রিং বার করে হাঁ হয়ে পড়েছিল কুয়োপাড়ে

প্রথম থেকে ভাবো

শপিংমলের দরজায় দাঁড়ানো

আটান্নোটা বসন্ত মাড়ানো মানুষটা
যে যেতে আসতে হাসিমুখে
কাঁচের দরজাটা খুলে দেয়

তুমি না

তুমি না

আমি বিশ্বাস করেছি
তুমি এলে আমি ভালো থাকব
তুমি না
আমি এই বিশ্বাসকে লালন করেছি
স্বপ্নে, প্রশ্রয়ে, আদরে

ঝড়ের পরে ঘুম পায়

দুটো দেওয়ালের খাঁজে ঝুলটা অনেকদিন ধরেই আছে। মম তাকায়। সরাতে চায় না।
ছোটো একটা মাকড়সা এক কোণে বসে থাকে। মমকে দেখে। মমকে বলে,
আমি তো পাঁচিলের এক কোণে আছি দেখো। তোমাদের এতবড় বাগান, আমার কি একটুও জায়গা হবে না?

শৈশব সুরক্ষিত হোক

আজ অনেকক্ষণ আমরা মাঠে কাটালাম। সে গরু দেখে "হাম্বা" বলে ধরতে যায়। সে মাঠের উপর হাঁটতে হাঁটতে খড়ের টুকরো
মুখে পুরতে চায়। সে আকাশে ওড়া প্লেন দেখে 'ট্রেন' বলে ধরতে যায়। চলতে চলতে আমাদের গল্প হয়।
যদিও আমাদের ভাষায় স্বরবর্ণেরই আধিক্যই বেশি। হাসিতে, চুমুতে, আদরেই আমাদের কাজ চলে যায়। ...

পাখি তুমি উদাস কেন

ঝড়ে উড়ে যাওয়া, ছড়িয়েছিটিয়ে থাকা খড়কুটোরা জিজ্ঞাসা করল,
পাখি তুমি উদাস কেন? কি হারালে? ...

চাঁদের আলো আর গীতবিতান


ঝুলবারান্দায় বসে বসেই বেলা এগারোটা বেজে গেল। সকাল থেকে খাওয়া বলতে এক কাপ করে চা।

আমি কি জানি!

গোবিন্দপদর রাস্তাতে বেরিয়েই মাথাটায় আগুন খেলে গেলো। আজ দোলের দিন, কোথায় মহাপ্রভুর জন্মদিনে মানুষ হরিনাম করবে,

Subscribe to