Skip to main content

বিরতি

গলায় আঙুল দিল, কিচ্ছু হল না। জল খেল ঢকঢক করে, অতিরিক্ত, হল না। নুন নিল মুঠোয়, গিলে ফেলল, গা গুলালো, হল না।

অভিসার

সবক'টা নীল আলো যেন ডাকছে, আয় আয় নীলু আয়...

আমিও


==
আমি তো বলিনি
    প্রদীপখানা নিখুঁত আমার 

বৈষ্ণবী

কাজ করতে করতে শুনতে পেলাম দরজার কাছে এসে দাঁড়িয়েছে বৈষ্ণবী ভিক্ষুণী। গান গাইছে খঞ্জনি বাজিয়ে। নামগান।

অবান্তর

মঞ্জু জানত আজ না হয় কাল হবেই। যখন সাবানটা কনুই থেকে কাঁধের দিকে টানছিল, তখনই টের পেয়েছিল, ভাঙবে, আজ না হয় কাল। সাবান ভাঙার আগে সাবান জানান দিয়ে যায়। মাঝখানটা

একটা কবিতার বই, ভাষাযাপন আর একখণ্ড সন্ধ্যা

মা সাহিত্যঅন্ত প্রাণ ছিলেন না। কিন্তু একটা সহজ পাঠ আমায় দিয়ে গিয়েছিলেন ভাষা নিয়ে। মানুষ আগে, ভাষা পরে। আবার প্যারাডক্সটা হল, মানুষকে আপন করতে গেলে তার ভাষাকে

আছি

এক বুদ্ধিহীন বোধের খুব প্রয়োজন

অনেকটা ঘুড়ির মত

যে লাটাইয়ে বাঁধা আছে জেনেও
সে বাঁধন কেটে গেলে মাটিতে
   আছড়ে পড়বে জেনেও

আকাশে, বাতাসে, আলোতে
  লুটোপুটি খেতে খেতে বলবে

   এই তো
      তবুও আমি আছি

রামকৃষ্ণ ঠাকুর আর ঘুঁটে

নিজের জন্য মন খারাপ হল সরস্বতীর। কার্তিক মাসের সকাল। শীত আলতো হাতে বাচ্চাদের মত ছুঁচ্ছে। ফুটছে না। পুকুরের উপর অল্প অল্প ঢেউ। ছেলেবেলা, যৌবনবেলা, সোহাগবেলা,

Subscribe to