ঘুড়ি
১
===
ঘুড়িতে চড়িয়ে পিঁপড়ে ওড়ায়। কিন্তু সে পিঁপড়েরা কি ফেরে? ফেরে না তো! আকাশে মিলিয়ে যায়? তাই কি হয়? মাটিতেও তো পড়ে না। তবে?
খোলস
ঝাঁপ
সাদা মেঘ
মাঠের মধ্যে দাঁড়িয়েই দেখল চাঁদের দুপাশে দুটো ডানা। নীল ডানা। সেই নীল ডানার নীল রঙ দিয়েই আকাশটা নীল। আর চাঁদের গা থেকে জোনাকির মত আলো বেরিয়ে বেরিয়ে হয়েছে তারা। এত তারা। আঙুলের কড়ে গোনা যায় না। এমনকি খাতাতেও লিখে শেষ করা যায় না।
চাঁদ না মেঘ
মন্দিরের দরজায় তালা লাগিয়ে, মঠের দরজায় তালা লাগিয়ে সাধু নিজের ঘরে গিয়ে বসলেন। একাই বসে। কোনো ভক্ত সমাগম নেই। খাঁ খাঁ করছে মন্দির প্রাঙ্গণ। কি এক রোগ এলো!
শপিংমল আর ঘুণপোকা
একটা সহস্রতলা শপিংমল তৈরি করা হচ্ছিল। সবার কাজ ভাগ করে করে দেওয়া হচ্ছিল। অনেকে থাকবে বাইরে, তারা বাইরে থেকে শপিংমলের যোগানদার হবে। তাদের শপিংমলের উঁচু থেকে খাবার ছুঁড়ে দেওয়া হবে। আর বাদবাকিরা থাকবে ভিতরে। এক একজন এক এক তলায়। সামর্থ্য অনুযায়ী। সবাইকে একটাই জিনিস দিতে হবে, জীবন। আর জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে বাদবাকি যা
মেঘ আর ঠাকুমার গল্প
মেটে, না হৃদয়?
দৌড়ে কি হবে?
পরেশ সামন্ত "ধুর শালা, নিকুচি করেছে ঘুম" বলে উঠে পড়ল বিছানা ছেড়ে। বিছানায় ছারপোকা থাকলে মানুষ এমনিই দার্শনিক হয় - এমন একটা গভীর উপলব্ধি নিয়ে, ঘর্মাক্ত কলেবরটাকে ঘেমে যাওয়া বিছানা থেকে তুলে আবার বলল, শালা। মানদা ঘুমাচ্ছে। ঘুমাক। মূঢ় জীব!