Skip to main content

সাইকেলটা

চুমকি রাস্তার মোড়েই সজলকে দেখতে পেল। তাস খেলছিল ক্লাবের মোড়ে বসে। সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা হবে। ক্লাবের দেওয়ালে ঠেস দেওয়া সাইকেলটা দেখে মাথাটা জ্বলে গেল চুমকির। এক

চুপ করে থাকবি

মা পা'টা ডলে ডলে ধুচ্ছে পুকুরঘাটের শেষের আগের সিঁড়িতে বসে। আলতাগুল

যার তলে দাঁড়িয়ে

তো বোলপুর স্টেশানে যখন নামলাম তখন নেটে দেখাচ্ছে ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রা। দুপুর একটা। নেমেই দেখি একটা টোটো, দুটো অটো আর একটা টাঙা দাঁড়িয়ে। সবাই ডাকছে, আসুন আসুন…

আনন্দ

           জগন্নাথের সামনে বসে সে বলল, তোমায় জানব, না নিজেকে?

কে তুমি?

কেবিনে ঢুকতেই চাঁপা বলল, মাসীমা আজ বমি করেছেন।

মা স্বপ্নে দিয়ে গেছেন

দুটো পা বেঞ্চির উপর তুলে বসে আছে রত্না। সবুজ সিল্কের শাড়িটার উপর মাথা রেখে। পেট ফেটে যাচ্ছে চাপে। এত জল খাইয়েছে। ফটো তোলা হবে পেটের। বাচ্চা এসেছে ক

সাগরতীরে

যার রান্নাঘরে, শোয়ার ঘরে কখনও সূর্যের আলো পৌঁছায় না, সেই মধ্যবয়সী মহিলা বসে চেয়ারে, সমুদ্রের ধারে। সারা চোখ হোটেলের ঘরে ঘুমের ক্লান্তিতে বিষণ্ণ। এতবড় একটা সম

সহজ

জয়রামবাটিতে বসন্ত এসেছে। সারদা দাঁড়িয়ে একটা পলাশ গাছের সামনে। কোকিল একটা ডেকেই যাচ্ছে কখন থেকে, যেন বলছে... মা... মা...

Subscribe to অনুগল্প