অন্য মাতৃদিবস
রম্ভাদেবী যখন নাভি হয়ে গঙ্গায় ভাসছেন, তখন একটা নোঙরে আটকে গেলেন।
বাঁশিওয়ালা
মন খারাপ হলে লোকে কত কি করে শুনেছি, আমি স্টেশানে এসে বসি। আজকেও বসেছি। অনেক রাত, তাও বসেছি। স্টেশানের পাখা সারা গরমকাল কেউ বন্ধ করে না। ঘুরেই চলেছে। আমি চোখ
একটা সুখ
দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের বাইরে কচুরির দোকান। প্রচণ্ড ভিড়। শনিবার সকালবেলা। নিশীথের মনে যুদ্ধ জয়ের আনন্দ। বউ
চাতাল, সাত সকাল
এত সকালে জলখাবার করলে দিদি?
ছাড়ো তো
আমার যাতায়াতের পথে একটা নীল রঙের দেওয়াল পড়ে। যেতে আসতে তাকাই, চোখে আরাম লাগে।
চায়ের কাপ
হাতপাখার হাওয়া খেতে খেতে নিরাবরণ স্তনের দিকে আঙুল দেখিয়ে শৈব্যা বলল, তোর বাবা… এই খেয়ে বড় হয়েছে….
এইটুকুই তো
জলের বোতলটা ভরে দাঁড়াতে গিয়ে কোমরে সটকা লেগে গেল। কোনোরকমে নিজের শরীরটা দেওয়ালে ঠেকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকল। দমবন্ধ হয়ে আসছে যন্ত্রণায়। স্লিপডিস্ক হল নাকি<
ঝড় আর ফোন
হঠাৎ-ই তো ঝড় উঠল। জানলাটা খড়খড় করে কেঁপে উঠল। পায়ের কাছে রাখা চাদরটা কোনো রকমে টেনে নিতে প্রায় শ্বাস আটকে আসছিল। কিন্তু উপরের জানলাটা?
মাছ আর সরীসৃপের গল্প
হয় তো হেঁটে মরুভূমি পেরোনো যায়। হয় তো এক মহাকাশ সাঁতরে পার হয়ে চলে যাওয়া যায় আরেক মহাকাশ। কিন্তু এই এত মানুষের ভিড়, আমাকে পরোয়া না করা ভিড়?
সাইকেলটা
চুমকি রাস্তার মোড়েই সজলকে দেখতে পেল। তাস খেলছিল ক্লাবের মোড়ে বসে। সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা হবে। ক্লাবের দেওয়ালে ঠেস দেওয়া সাইকেলটা দেখে মাথাটা জ্বলে গেল চুমকির। এক