প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীরা
...
বজ্র আঁটুনির ফস্কা গেরো
কথায় বলে বজ্র আঁটুনির ফস্কা গেরো। আজ সকালে অনেকের ফেসবুক প্রোফাইলে দেখলাম লেখা আছে Profile is Locked. ভালো কথা। অর্থাৎ আমার প্রাইভেসি মান্যতা পাচ্ছে, সুরক্ষিত থাকছে। কিন্তু একি সেই 'ওরকম মনে হয়' গোত্রের কিছু হয়ে যাচ্ছে না?
বিচিত্র এ সংসার
বাবা খানিক সুস্থ। অবশ্যই অনেকের শুভেচ্ছায়, যত্নে, চিকিৎসায়। সিদ্ধান্ত হল আয়া রাখার দরকার নেই তবে আর। সেন্টারে ফোন গেল, তারা উৎসাহে বললেন, "বাহ! মেশোমশাই ভালো তবে, এতো খুব ভালো কথা!"
সাবধান!!! ( to whom it may concern)
তারা ঠারেঠোরে আমায় মেসেঞ্জারে দীর্ঘদিন ধরে বলেছে, আমি স্পষ্টাস্পষ্টি বলে রাখলুম। আমায় যারা ব্যক্তিগতভাবে চেনেন তারা জানেন শৌখিন, পেলব ভদ্রতা ছেড়ে দিয়েছি অনেকদিন, যে দেশে একটা শিশুকন্যাও সুরক্ষিত নয়, সে দেশে হেঁচে-কেশে 'সরি' বলার মত সৌজন্যবোধ আমার আসে না।
একটি সংবাদ পাইলাম
...
হিন্দুতভা
বলা হচ্ছে 'হিন্দুতভা'(Hindutva) শব্দটা প্রথম চালু করেছিলেন বিনায়ক সাভারকর ১৯২৩ সালে। যার অর্থ কম বেশি আমরা সবাই জানি, সেই নিয়ে আলোচনা করার জন্য না। আমি ঠেক খেলাম আবার 'গোরা' পড়তে আর বিশেষ করে রবীন্দ্রনাথের দুটো প্রবন্ধে যা একটা ১৮৯১ আর পরেরটা ১৯০১ সালে লেখা হয়েছে। খেয়াল করার মত 'হিঁদুয়ানি' শব্দটার ব্যবহার। দুটো শব্দই একটা আরেকটার উপচ্ছায়া মাড়িয়ে এ
প্রোফাইল পিকের প্রতিবাদের ধারার সাথে সহমত হই না হই
শোভনীয় ?
প্রোফাইল পিক কালো না করে, গুগুল সার্চ করে ভ্যাজাইনার ছবি দিন। অন্তত শিল্পীর আঁকাই দিন। এই পুরুষজাতটা বুঝুক, একটা জননাঙ্গের সাথে তার পুরুষত্বের আক্রোশের কোনো সম্পর্ক নেই।
...
হাল ছেড়ো না
...
আস্তিক হও
কোনো চিন্তা নাই
...