ওকে বলো
ওকে কেউ বলবে, ও যেন কবিতার কাছে ফিরে যায়। এই যে নিন্দার সাতকাহন নিয়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে সে, আসলে তো ক্ষোভ নয়, রাগ নয়, এ অভিমান। কবি বলেই যে না ওর এত অভিমান।
আরাম
একজন মানুষ সুখ রান্না করত। তার সুখের সুবাস ছড়িয়ে পড়ত দশদিকে। দশদিক থেকে মানুষ আসত, পাত পেড়ে বসত, সে সুখ পরিবেশন করত। সবাই আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে সুখে মাখামাখি হয়
বাব্বা, এই নিয়ে এত!
বস্তু নেই, আকার আছে
ভাঙা রাজবাড়ির গায়ে শ্যাওলা, ঝুল জমেছে। এদিক ওদিক ভাঙা পাখির বাসার খড়কুটো। ভাঙা মেঝের ধুলোর আস্তরণের উপর পাখির গুয়ের ঢিবি জমেছে। কত যে কীটপতঙ্গ সে হিসাব করে প
ঢেউ
মহাপ্রভুর চরণচিহ্ন। তার উপরে চন্দনের প্রলেপ। কয়েকটা তুলসী। পূজারী ইশারা করল
দরকার ছিল
গোটা রাত কেটে গেল একা। একার মধ্যে এলে তুমি। কে তুমি?
ব্রত
বাবার চটি
বাবার চটি মানে মেঝের উপর রাখা নৌকা যেন। সামনের দিকে বুড়ো আঙুলটা ঢোকানোর জায়গা
ডাকো, ভড়কিও না
তুমি তো জলতরঙ্গ নও, জল। সব সময় সুরে বাজবে, এ মাথার দিব্যি কে দিল ত
রাইকিশোরী
আমি রোজ ভাবছি পলাশ নিয়ে আর গল্প নয়। কিন্তু রঙটাই এমন। দুটো বাচ্চা,