বীজ
বড় অসময়ে চলে যাওয়ার ধুম উঠেছে। কেউ নিজেই দরজা ভেজিয়ে চলে যাচ্ছে। কেউ নাচতে, নাচতে, ব্যায়াম করতে করতে, হাঁটতে, বসতে চলে যাচ্ছে। রিলে ভিডিও দেখা যাচ্ছে। লক্ষ ল
এক্কাদোক্কা
কপালে শেষ ট্রেনই ছিল। কাঁচরাপাড়ায় নামলাম। ঠাণ্ডা জাঁকিয়ে পড়েছে। যা ভেবেছিলাম তাই। কিচ্ছু নেই। আমার গন্তব্য হাঁটাপথে আধঘন্টা এখন।
ঘুম আর চেকমেট
দুঃসময়ে ঘুম বড় শত্রু। সবটা মানিয়ে নেওয়ার তুমুল চেষ্টা চলছে। "ভাগ্যে যখন আছেই... কত মানুষের সঙ্গেই তো হয়"...
ভুলে গেল
মানুষটা ধীরে ধীরে ভুলে গেল, দস্তুরমত ভুলে গেল,
কঠিন না, অর্থহীন
তিনি সকালে উঠে, নিজে প্রেসারের ওষুধটা খেতেন। স্ত্রীকে দিতেন।
আকাশ
খাঁচা যদি না খুলে দাও
ধোঁয়া
পরিত্রাহি কীর্তন চলছে। সুর নেই। প্রবল শব্দ আছে। শীতের রাত। দুটো কুকুর নিজেদের দিকে তাকিয়ে মুখোমুখি বসে। পাশে মোবাইলের ইয়া লম্বা টাওয়ার। টাওয়ারের মাথায় আটকে এ
সকল দ্বন্দ্ব-বিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো
কোনো মানুষই কি আদতে ত্রুটিমুক্ত হয়? মহৎ মানুষের ত্রুটি কি তার মহত্বের ক্ষুণ্ণতা, নাকি সেটাই বাস্তবতা?
পূর্বশর্ত
যা কিছু করো
মাইক্রোওভেন
শীতের কামড়ে গা এলিয়ে কল্যাণী সীমান্ত স্টেশানে বসে আছে মদন। রোদ এসে গা শুঁকে যাচ্ছে। কিন্তু কব্জা করতে পারছে না। পা