Skip to main content

লোকটা

এত হাসতে আমি লোকটাকে কবে দেখলাম?

রাশিয়ার চিঠি

আরেকবার ‘রাশিয়ার চিঠি’ পড়ার দরকার মনে হচ্ছিল। কেন মনে হচ্ছিল সেটা

জলের ফাঁকা বোতল

পরেশের বাবা যে রোগে হঠাৎ চলে গেল, পরেশও গেল সে রোগে। সন্ন্যাসরোগ। পরেশের বউ বাচ্চাটাকে নিয়ে বাপের বাড়ি চলে গেল। এখানে থাকলে খাওয়াবে কী আর পড়াশোনাই বা কী করে

খেলার ছুটি

রাতের রুটি সব করা হল। এইমাত্র। গা ধুতে বাথরুমে ঢুকে দরজাটা বন্ধ করতেই মনে হল, ছোটোবেলার খেলার সঙ্গীরা এসে গেছে। জল নিয়ে দাপাদাপি হল। স্নান হল। প্রিয় সাবানের

তার যেন কী হারিয়ে গেছে

চায়ের দোকানে আজ বাবা বসেনি। মেয়েটা বসেছে। বাবা অসুস্থ। গরমে। মেয়েটা স্কুলে পড়ে। ইলেভেনে। দোকানে আগেও এসেছে। বাবার সঙ্গে। আজ একা। তাই কি সব অন্যরকম?

শান্তিপ্রতিষ্ঠা করে মানুষ

দুবাইতে বৃষ্টি শুরু হল আবার। দাপুটে বৃষ্টি। কালিদাসের মেঘদূতের বৃষ্টি না। মার্কেজের সেই কবর থেকে মড়া বেরিয়ে ভেসে যাওয়া বৃষ্টি।

জীবনমরণ সমস্যা

চারটে বাচ্চা নিয়ে বেড়ালটা রাস্তার উপরে বসে আছে। উল্টোদিক থেকে রুদ্ধশ্বাসে সাইকেল চালিয়ে তিনজন কিশোর আসছে। সামনের জন তাড়াতাড়ি সাইকেলের ব্রেক চেপে সাইকেলটা থাম

Subscribe to