Skip to main content

I Think

One of the greatest irony may be, when a conservative, fanatic, biased person starts his/ her sentence like this - "I think...."

স্পষ্ট

স্পষ্ট তাকিয়েছিলাম
স্পষ্ট তাকালে তুমিও

স্পষ্ট কথা বললাম
স্পষ্ট কথাগুলো তোমারও

রেস্টুরেন্টের খাওয়ার বিল
সংশয় নেই, স্পষ্ট হিসাব
মিটিয়ে উঠলাম
উঠে দাঁড়ালে তুমিও

তাড়া আছে
তাড়া তো আছে তোমারও

তবু কেন যেন বেয়াড়া কষ্ট
বুক তো চিরছে তোমারও

দ্বিধা

একটা চেয়ার নিজেকে বলত টেবিল। টেবিলের পাশে তাকে রাখলেই সে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠত। আর একা হলেই সে নিজেকে বলতে শুরু করত - আমি টেবিল... আমি টেবিল... আমি টেবিল।

খারাপ পোস্ট

রবীন্দ্রনাথের পর বোধ করি এই প্রথম কোনো বঙ্গকবি এত বিদেশ ভ্রমণ করিতেছেন। তাহাতে বাংলা সাহিত্যের কি প্রসার বা উন্নতি হইতেছে বলিতে পারিনে কিন্তু বাঙালী পাঠক-পাঠিকাকূলের হৃদয়ে গভীর আন্তর্জাতিক ভাব জাগিতেছে। এতদিন কবিরা চৌরঙ্গী, খোয়াই, ময়দান, পুরীর সমুদ্রসৈকত কিম্বা কাঞ্চনজঙ্ঘার দিকে মুখ ফিরাইয়া কিম্বা পাছু ফিরাইয়া ছবি তুলিবেন, ইহাই রীতি ছিল। সে রীতি ভাঙিয়া কবির বিদেশের নদনদী, পথঘাট, রেস্তোরাঁ, বিদে

অমল

অমল তো একটা বয়েস কিম্বা একটা লিঙ্গ না। অমল একটা বাধ্যতামূলক অবস্থা। অমল একটা ইচ্ছা। একটা আস্পৃহা। একটা গভীর নিষ্পাপ কৌতুহল। তীব্র বাঁচার ইচ্ছা। ভালোবাসার ইচ্ছা।
        হাস্পাতাল, ট্রেন, স্টেশান, রাস্তাঘাট, ট্রামবাস, বাড়ির আধখোলা জানলায় যে কত কত অমলকে দেখি। হাতটা বাড়িয়ে আছে অথচ এগোতে পারছে না। কে ধরবে? সবাই ব্যস্ত যে!

মাঝ সাগরে

আমার জন্য ভালোবাসা না হয় নাই রাখলে
   খানিক সময় পারলে রেখো

যখনই আসি তখনই তো অসময়
   মাঝ সাগরে জোয়ার ভাঁটার হিসাব কোথায়?

তোমার নদীতে নোঙর না ফেলি দেখো

স্বর্ণ আর দর্পের বুদবুদ

তুলসীদাসজী তাঁর কালজয়ী 'রামচরিতমানস' এ আগামী দিনের উল্লেখ করছেন -

"বহু দাম সঁবারহি ধাম জতী। বিষয়া হরি লীনহ ন রহি বিরতী।।
তপসী ধনবন্ত দরিদ্র গৃহী। কলি কৌতুক তাত ন জাত কহী।।"

অমৃত

তোমরা অমৃত কোথায় দেখো?
আমি তো যন্ত্রণাই দেখি চারদিকে,
        অসহ্য যন্ত্রণা!

এত যন্ত্রণা সহ্য করেও তবু টিকে থাকতে চাইছি

  সেই ইচ্ছাই কি তবে অমৃত?

Subscribe to