সেদিন যখন আকাশ জুড়ে মেঘ
কবিতা তো চোখের না গো
কবিতা তো চোখের না গো
কানের
কান তখন শ্রবণ যন্ত্র না
চোখের দোসর,
প্রাণের
গ্রুপ আর আমি
একটা গ্রুপের অ্যাডমিন হওয়ার দায়িত্ব অনেক। কোনো গ্রুপের মান আমার মনে হয় না তার সদস্য সংখ্যার পরিমাণ নির্ধারণ করে। কোনো গ্রুপের মান নির্ভর করে তাদের প্রগতিশীল, কুসংস্ককারমুক্ত, উদারনীতির পৃষ্ঠপোষকতায়। আর এই কাজের দায় অবশ্যই সাহিত্যের সব চাইতে বেশি। কারণ আজ অবধি অচলায়তনের বিরুদ্ধে যদি কেউ নিঃস্বার্থ গর্জে থাকে তবে তা সাহিত্য। বাকিরা তো একটা অচলায়তনকে
কবিতা নয়
ঈশ্বর কথাটা সংবেনশীল। ধর্ষণ নয়। ওটা নিয়ে কথা চলুক। অন্ধ বিশ্বাস? না তো, বহু মানুষের জীবিকা শুধু না, চিন্তাশূন্য, প্রশ্নশূন্য, ফার্নেস মস্তিষ্কের চিরাগ।
...
কথাটা শুধু সততার না, গভীরতার
...
শোধন
মহিলাকে ক্লাবের ছেলেরা রাতে ডেকে নিয়ে যেত। ভোরে ছেড়ে দিত। উনি ভোরে আবার যে কটা বাড়ি কাজ করেন, পর পর করে বাড়ি ফিরতেন। স্বামী নেই। দুই মেয়ে, এক ছেলে। ছেলেটা বড়, কুড়ি বছর, বেকার। বড় মেয়েটা অন্যরকম। কেউ বলে পাগলী, কেউ বলে সাধিকা। তুমুল বৃষ্টির মধ্যেও বড় মেয়েটাকে প
এই তো কবিতা
পদ্মপাতার উপর এক বিন্দু জল
টলোমল
তার অবয়ব ঘিরে নীলাকাশের ছবি
ছলছল
শান্ত মন, আত্মগত প্রাণ
দূরে, বহুদূরে সব কোলাহল
জানা-অজানা ও কবিতা
জানার একটা সীমা আছে। জানার একটা দৃষ্টিকোণ আছে। যাকে যা জানছি তাকে অনুভবে জানছি না তথ্যে জানছি সেও আছে। জানার পরিসরের বাইরে আরো অনেক এমন কিছু আছে যা আমার জানা উচিৎ ছিল, আবার জানার মধ্যেও এমন অনেক জিনিস আছে যা আমার না জানলেও চলত। এই জানা আর অজানার মধ্যে যে মেঘ ও রৌদ্রের খেলা তা নিয়ে বেশ একটা মজা আছে। অহংকারটা আছে এর মধ্যে কোথাও একটা। বনের মধ্যে যেমন
আসলে কোনো কিছুরই কোনো নিয়ম নেই
আসলে কোনো কিছুরই কোনো নিয়ম নেই
এটা বুঝতে যতটা ভালোবাসা থাকা দরকার
তা কই?
তবু সব কিছুরই একটা সময় আছে
যে ভালোবাসায় সে নিরুদ্বিগ্ন অপেক্ষা
সে কই?
মানুষ না হই, আর্য তো বটে
আমার ছাত্র, ব্যাঙ্কে চাকরি পেল। ভারতের প্রথম সারির রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক। পোস্ট - PO. এখন দক্ষিণ ভারতের একটা বিখ্যাত শহরে প্রশিক্ষণরত। ওর মুখে শুনলাম, ওদের মধ্যে একজন বিকলাঙ্গ বন্ধু আছে, পোলিও আক্রান্ত হয়েছিল যে ছোটোবেলায়। সেই বিকলাঙ্গ ছেলেটির রুমমেট তার সাথে এক ঘরে থাকতে আপত্তি জানিয়ে ঘর ছাড়ল, কারণ?