Skip to main content

বসুক, দোল খাক

তারের উপর বসে আছে একটা নীলকন্ঠ পাখি। ট্রেনটা দাঁড়িয়ে। জানলা দিয়ে তাকিয়ে বসে শীলা। ভেলোর থেকে ফিরছে। ডাক্তারের জবাব নিয়ে।

    খামতি যা থেকে গেল সে নিয়ে ভাবতে ইচ্ছা নেই। যা পাওয়া গেল সে নিয়েও গর্ব করতে সাধ নেই। এখন ফিরলেই হয়। ক্লান্তি।

আধখানা 

রোদ্দুরের মধ্যে দিয়ে ট্রেনের হলুদ কামরাগুলো গেল দৌড়ে

পিছনে পিছনে দৌড়ালো আমার মন

সবটা না। কিছুটা মন থেকে গেল ওভারব্রিজের উপর।

সবটুকু মন নিয়ে হারিয়ে যেতে পেরেছে কে কবে চিরটাকালের জন্য?

থেকে যাওয়া মন ডাক পাঠালো, বলল,

 "ফিরে আয়। পাপোশে পা মুছে ঘরে ঢোক"। 

ব্যথাই যখন হৃদয়

সুখের সময় মনের খোঁজ কোথায়? যেমন দাঁতে ব্যথা না হলে দাঁত কোথায়?

ছাতাওয়ালারা

মাথার উপর ছাতা। সর্বক্ষণ। রোদজল কিছুই গায়ে লাগে না। উপরে তাকালে দেখে কালো ছাতা। নীচে দেখে ছাতার ছায়া। সেই ছায়ার বাইরে যা কিছু, সে বলে অনাবশ্যক। আমার কি তাতে?

আমি সত্য বলে

বীজ জানে 
   তাকে অঙ্কুরিত হতে হবে

অঙ্কুর জানে
   তাকে ডালপালা মেলতে হবে 

ডালপালা জানে
   তাকে ফুল-ফল ধরাতে হবে 

শিকড় জানে
   যে করেই হোক 
     তাকে মাটি আঁকড়ে থাকতেই হবে

উত্তরটা জানা বলেই

অনেক রাত। চাঁদ পূর্ণিমা ছেড়ে অল্প অল্প ক্ষীণ হচ্ছে। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের পাশে গঙ্গা বইছে কুলকুল করে। স্কাইওয়াকের ছাদে পড়েছে চাঁদের আলো। পাশের রেললাইন দিয়ে ঝম

বাবা ম্যাজিক জানতেন

বাবা ম্যাজিক জানতেন। নইলে এত কিছুর পরেও মা সারাজীবন জলের গ্লাস বাড়িয়ে দিয়ে গেলেন, খাবার বেড়ে দিলেন!

ওগো কঠিন নাম্নী

যিনি নোবেল পেলেন সাহিত্যে, যার নামের ঠিক বানান শুধু কিছু লোক জানে, বাকিরা সবাই ভুল জানে, তিনি আত্মজীবনী লিখেছেন মেলা। আমি পড়ে দেখলাম দু একটা। বপু বড় নয় বেশি।

Subscribe to