একটা কবিতার বই, ভাষাযাপন আর একখণ্ড সন্ধ্যা
আছি
এক বুদ্ধিহীন বোধের খুব প্রয়োজন
অনেকটা ঘুড়ির মত
যে লাটাইয়ে বাঁধা আছে জেনেও
সে বাঁধন কেটে গেলে মাটিতে
আছড়ে পড়বে জেনেও
আকাশে, বাতাসে, আলোতে
লুটোপুটি খেতে খেতে বলবে
এই তো
তবুও আমি আছি
রামকৃষ্ণ ঠাকুর আর ঘুঁটে
যে বাতাসে
উৎসব
খট করে একদম বাইরের গেটে আওয়াজ হল। ঘড়ির দিকে তাকালাম, পড়তে আসার সময়
একটু চা হলে ভালো হত
আলোটা নিভিয়ে দে শম্ভু, আর আওয়াজটাও বন্ধ করে দে।
কথাটা বেশ চীৎকার করেই বলতে হল। উপায় নেই। সামনে প্রচণ্ড জোরে লরির উপর বক্স বাজছে।
হারিয়ে
মানুষটা হাতের উপর রাখল জিভ, কান, চোখ, হৃদয় সাজিয়ে। বলল, নাও। আজ থেকে আমি তোমার।
সরল সত্য
যীশুখ্রীস্টকে যারা মেরেছিল আর যে মারার আদেশ দিয়েছিল, তারা সবাই জানত তারা ঠিক নয়। এমনকি তার নামে যারা নালিশ করেছিল তারাও জানত তারা ঠিক নয়। কিন্তু ঠিকটা কি তাও
মৃত্যুঞ্জয়
গামছা কিনতে গিয়ে শেষ ট্রেনটা মিস হয়ে গেল অলোকের। বউটা এলো না। হাঁটুতে ব্যথা। কাঁচরাপাড়া স্টেশানে বসে অলোক। শ্রীগুরু আশ্রমে গিয়েছিল। বউ আর সে দু
অভিমানী
এমন কাজল কালো