Skip to main content

হাস্পাতাল

সারা পৃথিবীতে একটা জায়গাতেই জাতি-ধর্ম-বর্ণ ইত্যাদির শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে তর্ক হয় না, সেখানে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেবলমাত্র মানুষের মঙ্গল নিয়েই এই নিয়ে আলোচনা, ব্যস্ততা - সে হল হাস্পাতাল।

এই বেলা?

ওই তো ক্ষুদে ক্ষুদে পা, বার পাঁচ ছয় ফেললেই ঝুলবারান্দাটা শেষ। বাচ্চাটা কি উন্মাদনায় সেইটুকুই প্রাণপণে দৌড়াচ্ছে বিকেলে। আকাশে ওড়া কোনো বাড়ির সাদা পায়রাদের দেখছে, হাত নাড়ছে, আবার দৌড়াচ্ছে। সাদা মেঘে বিকেলের হলুদ আলো। নীড়ে ফেরা বকের দল। এলোমেলো বাতাসের নারকেল বন কাঁপিয়ে যাওয়া। দীঘির জলে ঢেউ তুলে যাওয়া। সব হচ্ছে। ওই তো রাস্তা দিয়ে একদল কুকুর দৌড়াচ্ছে। হেঁটে গেল কি বড় একটা

রবীন্দ্রনাথ

চন্দ্রিলের একটা ভিডিও খুব ভাইরাল এখন। রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বলা কিছু কথা। একটা বিশেষ দিনের ঘটনার কথা বলেছেন চন্দ্রিল। কিভাবে একটা অত্যন্ত ক্লেশদায়ক, দুঃসহ, অসফল যাত্রার মধ্যেও রবীন্দ্রনাথ কিভাবে পাঁচটা গান লিখে গেছেন। অনেকেই দেখে থাকবেন ভিডিওটা। যারা দেখননি স্ক্রোল করতে করতেই পেয়ে যাবেন, এ তো ভ্যাক্সিন না যে আপনাকে আপাতত ষোলো হপ্তা অপেক্ষা করতে হবে প্রথম ডোজ নিয়ে।

দেরি হয়ে যাচ্ছে যে

যে সে নয়, মায় স্বামীজির বইতে পড়েছি, যে কখনও কাঁদেনি তাকে নাকি বিশ্বাস করতে নেই। ঋষিবাক্য। মনে বুকে গেঁথে নিয়েছিলাম। 

এও তবে সভ্যতা

সারা বিশ্বজুড়ে ভারতের করোনার এক ভয়াবহ ছবি দেখান হচ্ছে - নদীতে ভাসছে মৃতদেহ। নিশ্চিত নয়, তবু আশঙ্কা করা হচ্ছে এ করোনায় মৃত মানুষের দেহ। 

গুরু কাঙাল জানিয়া পার কর

আজ সকাল থেকে নির্মলেন্দুবাবুর একটা গানই মনে পড়ে যাচ্ছে - সর্প হইয়া কাটো গুরু, ওঝা ঝাড়ো....

    কথা হল, কেন মনে পড়ছে?

পঁচিশে বৈশাখ

গীতায় পড়েছিলাম, শ্রীকৃষ্ণের বিশ্বরূপ দর্শনের ঘটনা। তা অর্জুন তো অত অত ভয়ানক মূর্তি দেখে আঁতকে উঠে, হাতজোড় করে শ্রীকৃষ্ণকে বারবার রিক্যুয়েস্ট করে "মনুষ্য" রূপ দেখলেন এবং আশ্বস্ত হলেন। কিন্তু আমার কি হবে?

লড়াই চলছে

শুধু জ্বলন্ত শ্মশান তো নয়

শুধু মৃত্যুর সংখ্যাও তো নয় 

লড়াই চলছে
   কেউ গলা উঁচিয়ে
     শিরা ফুলিয়ে
        মুষ্টি বাগিয়ে বলুক
            খবরের কাগজে
               প্রথম পাতায় বলুক

একি শুনি

ও দাদা, ও মহারাজ

একি শুনি
    বন্ধ নাকি আইপিএল
       দেশের ভাগ্যে একি খেল!

"আইপিএল না হলে দেশের লোকে হত পাগল"

Subscribe to হাল হকিকৎ